দেশ বিদেশ
হিন্দু মহাজোটের সভাপতি
শেখ হাসিনা হিন্দুদের ওপর চেপে সংকট উত্তরণের চেষ্টা করছে
স্টাফ রিপোর্টার
১১ আগস্ট ২০২৪, রবিবারবাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সংখ্যালঘুদের উপরে আওয়ামী লীগ নেতারা হামলা চালাচ্ছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি এডভোকেট গোবিন্দ প্রামাণিক। গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রেরিত একটি ভিডিও বার্তায় তিনি এসব তথ্য দেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা যখনই কোনো সংকটময় পরিস্থিতিতে পড়েন ওই মুহূর্তে হিন্দুদের ঘাড়ের ওপরে চেপে সংকট থেকে মুক্তি পেতে চেষ্টা করে। বর্তমান সময়ে এখন দেখতে পাচ্ছি- ভারতের কিছু নেতাদের আশ্বাসে উত্তরবঙ্গের বেশকিছু হিন্দু সীমান্তে গিয়ে জমা হয়েছে। তারা সেখান থেকে ভিডিও করে ছবি তুলে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে। এই ২ থেকে ৩দিন তারা সীমান্তে অবস্থান করেছে, তাদেরকে একটু জলও দেয়া হয়নি। অথচ ভারতের এক নেতা বলছে- ভারতে ১ কোটি লোকের আমরা শরণার্থী হিসেবে নেবো। এভাবে উস্কানি দিয়ে এই কাজগুলো করছে।
গোবিন্দ প্রামাণিক বলেন, বর্তমানে আবার কিছু নিরীহ হিন্দুদের ওপরে হামলা হচ্ছে। যাদের টাকা-পয়সা আছে, বাসার আশপাশে কিছু জমিজমা নিয়ে বিরোধ আছে তাদের ওপরে কিছু দুষ্কৃতকারী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সুযোগ নিয়ে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই করছে। এর মধ্যে আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের একটা বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। সেখানে একজন বিএনপি নেতার কথা বলে ডাকাতি করেছে। এরপর তাদের আটক করার পরে দেখা গেল আওয়ামী লীগের কর্মী। আরেকটি জায়গায় একজন প্রতিমা ভাঙতে গেছে, তাকে হাতে-নাতে ধরার পরে দেখা যায় তার গায়ে বিএনপি’র একটি জার্সি। পরে ভিডিও ফুটেজে তার বক্তব্যে দেখা যায়, তাকে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা টাকা দিয়ে বিএনপি সাজিয়ে পাঠিয়েছে। একটা গ্রামের বেশকিছু জায়গায় হামলা হয়েছে, তারা নিজেরাই (ভিকটিম) বর্ণনা করেছে অমুক মেম্বার ও তার লোকজন এসে আমাদের বাড়িতে হামলা করছে। তারা আওয়ামী লীগের লোক। তিনি বলেন, আজকেই শুধু এমন ঘটনা ঘটেছে তা নয়। আপনারা যদি দেখেন, ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদকে কেন্দ্র করে ঢাকা শহরের প্রায় সবগুলো মন্দির ধূলিস্যাৎ করে দিয়েছে। সেই ঘটনার বর্ণনা করেছে শেখ হাসিনার তৎকালীন ব্যক্তিগত সহকারী মতিউর রহমান রেন্টু। তার ডায়েরি পরবর্তীতে বই আকারে প্রকাশ পায়। সেখান থেকে জানা যায়। ‘আমার ফাঁসি চাই’- নামক সেই বইয়ের মধ্যে বলা হয়েছে, ১৯৯২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী সার্ক সম্মেলন উপলক্ষে বাংলাদেশে আসবে। সেই সময়ে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা রেন্টুকে বলেছেন- ‘তুমি সারা দেশে হিন্দু-মুসলিমের বিরোধ লাগিয়ে দাও। সার্ক সম্মেলন পণ্ড করতে হবে।’ উনি এটা নিয়ে বাদানুবাদ হওয়ার পরেও রেন্টুকে ৫ লাখ টাকা দেয়া হয়। এরপর ঢাকার প্রতিটি এলাকার মাস্তান, চাঁদাবাজ, ছিনতাইকারীদের টাকা দিয়ে মন্দিরগুলো পুড়িয়েছে। বইয়ে রেন্টু নিজে বলেছেন- ‘এর পরিকল্পনা ও নির্দেশদাতা হচ্ছেন শেখ হাসিনা’। হিন্দু মহাজোটের এই নেতা বলেন, পরবর্তীকালে বাংলাদেশের অনেক জেলায় কুমিল্লা থেকে আরম্ভ করে শতশত মন্দির পুড়েছে। এর নির্দেশদাতাও শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এমপি বাহার। সেই সময়ে প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ হিন্দু নিহত হয়েছে। শতশত মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়েছে। শাল্লার ঘটনায় সেখানকার উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের নেতা গ্রাম ধরে জ¦ালিয়ে দিয়েছে। নাসিরনগর, কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধমন্দির পোড়ানোর ঘটনা আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্যোগে সংঘটিত হয়। এছাড়া যশোরের অভয়নগর সহ রংপুরের পীরগঞ্জে একটা গ্রাম ধরে জ¦ালিয়ে দেয়া হয়, সেখানে হাতেনাতে যুবলীগের নেতা ধরা পড়ে।
এখন গোবিন্দ চদ্র প্রামানিক কে আবার না বলে বসে এ ব্যাক্তি রাজাকার।
ভন্ড, সাইকোপ্যাথ, পিচাষিনী হাসিনা বাংলাদেশের জনসাধারণের মানবিক অধিকার এবং স্বাধীনতা ধ্বংস করে, এদেশের কোটি কোটি মানুষের রক্ত শোষণ করে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে, হাজার হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করে ভারতে পালিয়েছে ছাত্র জনতার প্রতিবাদ আন্দোলনের ঐক্যবদ্ধ শক্তির কাছে পরাজিত হয়ে। এখন ভন্ড, সাইকোপ্যাথ, পিচাষিনী হাসিনা ভারতে থেকে তার ভন্ড, সাইকোপ্যাথ পিচাশ গডফাদার মোদি, বিজেপি,র এবং এদেশের তার পিচাশী আওয়ামী সমর্থক গোষ্ঠী মিলে নানারকম অরাজকতা সৃষ্টি করে যাচ্ছে, তারা নিজেরই বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা ভন্ডামি প্রতারণার উপর ভিত্তি করে খবর তৈরি করে প্রচার করে যাচ্ছে যে বাংলাদেশে হিন্দুদের মন্দিরে আক্রমণ করা হচ্ছে অথবা নিজেদের পালিত কুকুর/শুয়োর দিয়ে হিন্দুদের মন্দির সমূহে আক্রমণ করে ধ্বংস করছে আর মিথ্যুক মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ করে যাচ্ছে যে এটি এ দেশের সাধারণ জনগণের কাজ। পিচাশ/ পিচাশীনির ধর্ম হচ্ছে যতদিন এরা বেঁচে থাকবে এরা ততদিন নানারকম পিচাশি কর্মকান্ড করে যাবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। আমরা জানি পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের ৯৯.৯৯% পলিটিশিয়ান অথবা রাষ্ট্র পরিচালকেরা শয়তান বা পিচাশের এক একটা ভন্ড রূপ। বাংলাদেশের গণ আন্দোলনে যদি কোন একটি পক্ষ সৎ এবং সঠিক থেকে থাকে তা হচ্ছে সাধারণ ছাত্র জনতা, এছাড়া অন্য কেউ নয়। বাংলাদেশে যে গণআন্দোলন হয়েছে, এ আন্দোলনকে ঘিরে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পিচাশী স্বার্থন্বেষী গোষ্ঠী তাদের পিচাশি স্বার্থ উদ্ধারের জন্য নানারকম পিচাশি চক্রান্ত ষড়যন্ত্র করে যাবে। কিন্তু দেশের ছাত্র জনতা যতদিন ঐক্যবদ্ধ থাকবে ততদিন ওই সকল পিচাশদের কোনরকম পিচাশি চক্রান্ত ষড়যন্ত্র এবং কর্মকান্ড সফল হবে না। কারণ অসীম সর্বশক্তিমান স্রষ্টা সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে চিরন্তন।
আমি চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার মতলব (দ:) উপজেলার 02 নং নায়েরগাঁও ইউনিয়নের নায়েরগাঁও গ্রামের সাহেব আলী প্রধানীয় বাড়ির একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আমার গ্রামে এবং আশেপাশের গ্রামে দীর্ঘকাল যাবৎ হিন্দু সনাতন এবং অন্যান্য ধর্মালম্বীগণদের বসবাস। আমার বর্তমান বয়স 28 বছর এবং আমি আমার বাবা-দাদা তাদের মুখে কোনদিনও শুনিনি যে, আমাদের গ্রামের বা আশেপাশের গ্রামের হিন্দু সনাতন এবং অন্যান্য ধর্মালম্বীগণ এবং তাদের মন্দির,গীর্জা এবং অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়গুলো মুসলমানদের দ্বারা কখনও সামান্য নূন্যতম ক্ষয়ক্ষতি ও জুলুম-নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন এবং আমি নিজেও আজ পর্যন্ত দেখিনি এবং আরেকটি কথা না বললেই নয়, আমার বাড়িটি বলতে গেলে একটি মাঠের মতো। বলে রাখা ভালো এজন্য মাঠের মতো বললাম যে, আমার বাড়ির উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব সীমানার সাথে সনাতন ধর্মালম্বীগণদের বাড়ি ও পশ্চিম পাশে (ধনাগোদা নদী) নদীর পশ্চিম পার্শ্বের গ্রামটি হচ্ছে শিবপুর গ্রাম। সে গ্রামেও অনেক হিন্দু সনাতন ধর্মলম্বীদের বসবাস। এই সকল হিন্দু সনাতন ধর্মলম্বীগণদের বড়িগুলোর মধ্যে হাটা-চলার তেমন জায়গা নেই। তারা তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় কাজগুলো যেমন- গোসল, কাপড় শুকানো, রান্নার কাজে ব্যবহৃত কাঠ এবং খড়কুটা শুকানো ও ফসলি জমির ফসল লওয়াসহ প্রয়োজনীয় সকল ক্ষেত্রে আমাদের পুকুর-জমি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে যাচ্ছে এবং আজ পর্যন্ত তাদের সাথে আমাদের এবং আমাদের গ্রামের অন্য মুসলমানদের কোন প্রকার সমান্য নূন্যতম বাক-বিতর্কটুকু পর্যন্ত হয়নি। আমার নাম মো: মাসুদ রানা আমি নায়েরগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে 2012 সালে এস এস সি পরীক্ষা আমার বাড়ির দক্ষিণ পার্শ্বের এক হিন্দু বন্ধুর বাড়িতে থেকে দিয়েছি এবং তার নাম হচ্ছে হৃদয় চন্দ্র দে এবং তার বাড়ির নাম পাল বাড়ি। এক কথায় বলতে গেলে আমার গ্রামের এবং আশেপাশের গ্রামের সকল মুসলমান,হিন্দু,বৌদ্ধ ও অন্যান্য সকল ধর্মালম্বীগণ সকলেই আমরা একই গাছের অনেকগুলো ডালের মতো। সবশেষে আমি মনে করি যে, আওয়ামিলীগ সব সময় তাদের ব্যক্তি ও দলের স্বার্থে আমাদের হিন্দু এবং অন্যান্য ধর্মালম্ভী ভাই বোনদের উপর মারাক্তকভাবে জুলুম-নির্যাতন চালিয়ে দেশটাকে মৌলবাদের তকমা দিয়েছে।
You are very much Truthful & Right
Right.
আমার বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার জামাল গঞ্জ উপজেলায় আমার গ্রামে অনেকগুলো হিন্দু পরিবারের বসবাস কিন্তু আমি মুসলমান আমরা বলেছি তোমরা দরজা খুলে ঘুমাতে পারো শান্তিতে এখন আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় নাই শান্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারবে তোমাদের উপরে কেউ কোন ধরনের অত্যাচার অবিচার করতে পারবে না আমরা তোমাদের পাশে আছি ও থাকবো। এখন পর্যন্ত কোন হামলা অগ্নিসংযোগ লুটপাট কিছুই হয়নি আওয়ামী লীগের আশা রাখি পর্যন্ত এই নিয়ে নিশ্চয়তা আমরা দিতে পারি। যদি কোনদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে কিন্তু আমরা তোমাদেরকে নিশ্চয়তা দিতে পারব না। সত্য তুলে ধরার জন্য বাংলাদেশের হিন্দু মহাজুটি প্রধান কে অসংখ্য ধন্যবাদ
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরে যে সহিংসতা চলেছিল সেদেশে, তার মধ্যেই এমন বহু ভুয়া পোস্ট সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে দাবি করা হয় যে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপরে ব্যাপক অত্যাচার শুরু হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু এবং সেদেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে একটি বিশেষ কমিটি গড়েছে ভারত সরকার। আবার বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় রবিবার থেকে হটলাইন চালু করতে চাইছে সেদেশের সরকার। তবে বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপরে ‘ব্যাপক অত্যাচার’ হচ্ছে বলে যেসব ভুয়া পোস্ট সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল, তার বেশিরভাগই ভারতীয় বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছিল বলে ফ্যাক্ট-চেকাররা নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তর থেকেও এধরনের গুজব ছড়ানো হয়েছিল সামাজিক মাধ্যমে, এমনটাও ফ্যাক্ট-চেকাররা বলছেন। তারা এটাও বলছেন যে নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপরে কিছু আক্রমণ হয়েছে, বাড়িঘর জ্বালানো হয়েছে। কিন্তু তথ্য যাচাই করতে গিয়ে দেখা গেছে মুসলমানদের বাড়িঘরও ভাঙচুর করা হয়েছে, জ্বালানো হয়েছে। এক্ষেত্রে আক্রমণকারীদের লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িঘর, সম্পত্তি। ধর্মীয় পরিচয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গৌণ ছিল, তাদের রাজনৈতিক পরিচয়ের জন্যই তারা আক্রান্ত হয়েছেন। বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন। বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন
আমি আমার এলাকায় অনেক হিন্দুদের বাড়ি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে জামায়াত বিএনপির নেতারা পাহারা দিতে দেখেছি।
গোবিন্দ প্রামাণিকের বর্তমান অবস্থান সঠিক হলেও তাকে পুরোপুরি বিশ্বাস করা কঠিন। সে অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা।
You are very much Truthful & Right
দাদাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ বিভ্রান্তি দূর করার জন্য .
গোবিন্দ প্রামাণিকের এক বক্তব্যে দেখলাম তিনি, বাংলাদেশকে অখন্ড ভারতের অংশ হিসেবে দেখতে চান, সে বিষয়ে তার বর্তমান অবস্থান কি তা পরিস্কার করা জরুরী। হাসিনার বিষয়টা দেশের জনগণ এমনিতেই বুঝে। এমনকি হিন্দুরাও বুঝে, তারপরও ভারতের ইন্ধনে তারা হাসিনার জন্য ত্যাগ স্বীকার করে কারণ হাসিনার মত বাংলাদেশে ভারতের স্বার্থ রক্ষা করবে এমন কেউ আর নাই।
এযাবৎ বাংলাদেশে হিন্দুদের মন্দির বৌদ্ধদের বিহারে যত হামলা হয়েছে বলতে আওয়ামীলীগ সরকারের আমলেই হয়েছে ভাবতে আবাক লাগে যত বার হামলা হয়েছে তার একটার বিচারও শেখ হাসিনা সরকার করেনি নয় ছয় করে দিন শেষ করেছে এমনি করে বিগত পনেরো বৎসর দেশ শাসন করেছে।
Service
এযাবৎ বাংলাদেশে হিন্দু বৌদ্ধদের মন্দি
আসল শত্রু চিনতে পারা এবং সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ। এদেশের সাধারন মানুষ সকল ধর্মের মানুষের সাথে একসাথে বসবাস করে অভ্যস্ত। বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অপরাধীদের বিচার চাই।
সত্য বলার জন্য গোবিন্দ প্রমানিক কে ধন্যবাদ
আসলে হিন্দু হোক বা মুসলমান হোক সবাই যদি সত্যের পথে চলতাম তাহলে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের মধ্যে কোন সমস্যা হতনা। এখন মনে হয় ক্ষমতার লোভে হাসিনা তার ছেলে মেয়েদেরকেও বিক্রি করতে হয়তো দ্বিধাবোধ করবে না।
Mr Advocate Govinda Apni Really Sundor Sotto Uposthapon korechen apnake onek onek dhonnobad ,Onar kothai ak bindu oh vhul nei ,ami bektigoto onake chini uni oshadaron manus ,uni faltu kotha bolen na akjon valo advocate akjon valo manus ,amade hindhu bhai ra amader bhai amra keno tader khoti korbo ar Bangladesher manus Hindu Boddho Khristan bole kichu nei amra bangali amra sobai bhai bhai atai amader poricoi ,sotto sokol somoi sotto ami nije amar barir pashe Sokti Mondir Risipara mondir Samji bari iskon amra pahara diachi .
thanks for, disclosed it at right time...
হিন্দু মহাজোটের নেতাকে সত্য বলার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
হিন্দু মহাজোটের নেতাকে সত্য বলার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ভারতের হিন্দু ভাই বোনেরা মনে করে সকল হিন্দু নির্যাতনে বিএনপি জামায়াত দোষী। আসলে আওয়ামীলীগ যে কত খারাপ, মানুষ ও এদেশের হিন্দু ভাইয়েরা তাঁর বক্তব্য থেকে বুঝতে পারবে বলে দৃঢ় আশা করি।
হিন্দুদের জমি দখল থেকে শুরু করে তাঁদের উপর হামলা নির্যাতনের প্রায় সবগুলোই আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা সংগঠিত হলেও তাঁদের অধিকাংশই কি কারনে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সমর্থন করে এটাই আমার বুঝে আসে না।
Eai lekha theke bujhar karo baki nai je aowamilig khomotai thkleo shontrashi khomotai nathakleo shontrashi kormo kore birodhi o shorkare dolke bekaidai fele desher vabmoti khunno kore deshke dhongsher pojai nia jai ar eai jonnoi eai desher shingho bak lok posondo korea......
বিদ্রোহ সৃষ্টি হয় দীর্ঘ দিন যাবত মানুষ জুলুম, নির্যাতন এবং অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণে। আওয়ামী লীগ বিদ্রোহের কারণ খুঁজে পায়না। এরা আর কবে শিক্ষা নেবে আমি জানি না। তবে মিথ্যা কাজ করে আর মিথ্যা প্রচারণা করে আর পার পাওয়া যাবে না এটা তাদের বুঝতে বড় দেরী হয়ে গেছে।
আমি নিজে এই বই পড়েছি ২০০৫ সালের দিকে তারপর থেকে শেখ হাসিনাকে ঘৃণা করি। আমার মতে প্রত্যেকের এই বইটি পড়া উচিৎ এবং সরকারের উচিত হবে আমার ফাসি চাই বইটি ওপেন করা।
Thanks Mr Gobinda, finally you have admitted the truth and exposed the mastermind for all these radical conflict and attacks on so called "minority people" by one and only fundamentalist, authoritarian group that students and mass people finally kicked out. In fact, we have nothing called minority people, all are Bangladeshi and same. Jamat, Hefajot has assigned their people to protect the Hindu religion people, cause they knew AL will attack and will accuse BNP-Jamat-Hefajot as their forever nature!!
হিন্দু সনাতন ভাই দের এই ব্যাপারে সচেতনতা জরুরি।বিগত সৈরাচার সরকারের এইটা একটা অপকৌশল মাত্র। হিন্দু ভাইদের ব্যবহার করে দেশে নৈরাজ্য তৈরী করা আওয়ামীলীগের পুরোনো অভ্যাস। অতিতেও তারা এই ধরনের অপকর্মের সাথে যুক্ত ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে সত্যটা তুলে ধরার জন্য, আওয়ামিলীগ সব সময় তাদের স্বার্থে আমাদের হিন্দু ভাই বোনদের উপর নির্যাতন চালিয়ে দেশ টাকে মৌলবাদের তকমা দিছে,।
জনাব প্রতিবেদক, গোবিন্দ চদ্র প্রামানিক হিন্দু মহা জোটের সভাপতি নন, মহাসচিব, প্রতিবেদন সংশোধন করুন।