বিশ্বজমিন
সাংবাদিক মুশফিককে হয়রানির নিন্দা জানিয়েছে সিপিজে
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ৩০ মার্চ ২০২৪, শনিবার, ২:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২১ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বাংলাদেশি সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারিকে অনলাইনে হয়রানি করা হচ্ছে। তাকে টার্গেট করে নানা রকম হয়রানিমূলক প্রচারণা চলছে। এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। এক্সে দেয়া এক পোস্টে সিপিজে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এবং জাতিসংঘের মহাসচিব স্টিফেন ডুজাররিককে সম্প্রতি ভারতে বিরোধী রাজনীতিকদের দমনপীড়ন নিয়ে প্রশ্ন করেন মুশফিক। এরপর থেকেই তিনি অনলাইনে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সিপিজে বলেছে, প্রতিশোধ নেয়া বা ভীতি প্রদর্শন মুক্ত পরিবেশে দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে সাংবাদিকদের।
উল্লেখ্য, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার, জেলে রাখা এবং বিরোধী দল কংগ্রেসের ব্যাংক একাউন্ট জব্দ নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে ভারতের। জার্মানি, পরে যুক্তরাষ্ট্র এবং সর্বশেষ এ নিয়ে কড়া কথা বলেছে জাতিসংঘ। দিল্লিতে জার্মান দূতাবাসের শীর্ষ কূটনীতিক জর্জ এঞ্জওয়াইরা এবং যুক্তরাষ্ট্রের অস্থায়ী প্রধান গ্লোরিয়া বারবেনাকে তলব করে ভারত। তাদেরকে সতর্ক করে দেয় তারা। ভারতের কড়া মনোভাব ও আপত্তির কথা তাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়।
তার এ প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাবে বলছি, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তারসহ এসব বিষয়ে আমরা অব্যাহতভাবে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। কংগ্রেস পার্টির কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আয়কর বিষয়ক কর্তৃপক্ষ জব্দ করেছে বলে অভিযোগের বিষয়েও আমরা অবহিত। এটা করার ফলে আসন্ন নির্বাচনে কার্যকর প্রচারণা চালানো তাদের পক্ষে চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠবে। এর প্রতিটি ইস্যুতে সময়মতো অবাধ, স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করি আমরা। আপনার প্রথম প্রশ্নের জবাবে বলতে হয়, কূটনৈতিক কোনো প্রাইভেট আলোচনা নিয়ে আমি কথা বলবো না। তবে অবশ্যই প্রকাশ্যে আমি যেটা বলবো তা হলো, আমরা সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং সময়মতো আইনি প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করি। আশা করি এতে কারও কোনো আপত্তি থাকা উচিত নয়। একই বিষয় আমরা প্রাইভেটলিও ক্লিয়ার করবো। এই প্রশ্ন তোলার কারণে মুশফিকুল ফজল আনসারিকে অনলাইনে হয়রানি করা হচ্ছে।
একদল বর্বর এখন ভারত শাসন করছে এটাই তার প্রমান ।
ভারত আমাদের জাতীয় দুশমন, সুযোগ পেলে লেবুর মত চিবিয়ে খাবে।
ভারতীয় পণ্য ক্রয়, টিভি চ্যানেল দেখা, ভারতে শিক্ষা ও চিকিৎসা নেয়া থেকে বিরত থাকতে সকল বাংগালীর প্রতি আহবান রইলো
Boycott Indian Products
May Allah save to be him.
সাংবাদিক মুসফিক একজন অকুতোভয় সাংবাদিক আর সাংবাদিকদের এমনই হওয়া উচিৎ। কাউকে তেল মারা সাংবাদিকদের কাজ নয়।
তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।