বিনোদন
‘এই অপমান আমার প্রাপ্য’
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবারজুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অনেক তারকা সরব থাকলেও নিশ্চুপ ছিলেন অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। যদিও এক ভিডিও বার্তায় নিঃশর্ত ক্ষমাও চান তিনি। সমপ্রতি তার একটি চিঠি ভাইরাল হয়, যেখানে তিনি শেখ হাসিনাকে ‘আদর্শ মা’ সম্বোধন করে পূর্বাচলে একটি জায়গা চান। যে কারণে আবারো সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি। অনেকেই জয়কে ‘চাটুকার’ তকমা দিয়েছেন। এবার এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন জয় নিজেই। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন জয়। সেখানে তিনি লিখেন, আলো
আসবেই গ্রুপে পান নাই। ইউটিউবারদের ষড়যন্ত্রে পান নাই। তাই বলে আমাকে ছেড়ে দেবেন কেন? ২০১৪ সালের একটি চিঠি এই নিয়ে ১৪ বার ভাইরাল করলেন। সাবেক সরকারের কাছ থেকে অনেকেই জমি নিয়েছেন। সেই প্লটগুলো ১৩-এ ধারা। এই সরকার ইতিমধ্যে সব প্লট বাতিল ঘোষণা করেছে। তারপরও ফেসবুকে এই চিঠি নিজস্ব লোকেরা পোস্ট করছেন, আমার নম্বর ভাইরাল করছেন এবং আমাকে সামাজিকভাবে হেনস্তা করছেন। চাটুকারিতার বিষয় উল্লেখ করে তিনি লিখেন, অবশ্যই এই চিঠি চাটুকারিতার মধ্যেই পড়ে। এর জন্য অপমান আমার প্রাপ্য। কিন্তু দেখেন শাস্তিটা বেশি দিয়ে ফেলেন না। আল্লাহ্ তাহলে আপনাদেরও ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ্ যে আছেন এবং যথাসময়ে পাপের শাস্তি হয়, তা আমরা তো সবাই বুঝে গেছি; তাই না? ঘৃণা না ছড়িয়ে শান্ত হন। সবাই মিলে ভালো থাকি। চলুন, সবাই যার যার ভুল সংশোধন করি।
ক্ষমা মহৎ কাজ , বিশেষ করে ইসলামে তো অবশ্যই। পৃথিবীতে যেই আমরা অন্যের ছোট খাটো অপরাধ ক্ষমা করতে চাইনা সেই আমরাই পরকালে আমাদের বড়-বড় ক্ষমা অপরাধের আশা করি। বেপারটা একটু চিন্তা করে দেখবেন।
এতোটাই যখন আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখেন, তাহলে চাটুকারিতা করেন কেন?
You are a number one AL. Now you want to change your charectecter. I heat your pervious activities when DAINI HA-SI-NA was BHUA prim minister.
" আল্লাহ্ যে আছেন এবং যথাসময়ে পাপের শাস্তি হয়, তা আমরা তো সবাই বুঝে গেছি; তাই না? ঘৃণা না ছড়িয়ে শান্ত হন। সবাই মিলে ভালো থাকি। চলুন, সবাই যার যার ভুল সংশোধন করি।" আপনি দয়া করে অন্যকে উপদেশ দেয়া বন্ধ করে নিজেকে সংশোধনের চেষ্টা করেন, তাতেই হবে। সবার দায়িত্ব নেয়া আপনার কাজ না। আপনাকে কিছু আদব কায়দা শিখতে অনুরোধ করছি, যা আপনার জন্য বিশেষ ভাবে দরকার।
আত্মমযর্যাদা হীন হলে যা হয়।
সে একজন চরম পর্যায়ের বেয়াদব, চাটুকার। তাকে অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
১৪ বার নয়, কোটি কোটি বার ভাইরাল হবে। চাটুকারদের কোন ক্ষমা নেই। চাটকারদের কারণে যে কোন দেশে সৈরাচারের সৃষ্টি হয়। চাটুকারদের পিঠে চড়ে সৈরাচারেরা ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার সাহস দেখায়। চাটুকাররা একটি গনতান্ত্রিক দেশের অনেক বড় শএু। চাটুকাররা গণতন্ত্রের হত্যাকারীদের দোসর হয়ে অত্যাচারী হয়ে ওঠে।
উনার নাম শাহরিয়ার জয় ... লোভ লালসা ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বময় ... অনৈতিক কারণে মানুষের মন একটু এদিক সেদিক হয় ... উনিও সেটা ছন্দে ছন্দে বুঝতে পেরেছেন বোধ হয় ... ক্ষমার দৃষ্টিভংগিতা মানুষের থাকতে হবে সব সময় ।