দেশ বিদেশ
ঈদের আগমুহূর্তে জমজমাট ফ্রিজের বিক্রি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৫ জুন ২০২৪, শনিবারঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। সাধারণ প্রয়োজনের পাশাপাশি কোরবানির মাংস সংরক্ষণের জন্য এই সময়ে ফ্রিজ কেনেন ক্রেতারা। তাই সারা দেশে জমে উঠেছে ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি। সেরা দামে সেরা মানের ফ্রিজ কিনতে ঈদের আগমুহূর্তে শোরুমগুলোতে ভিড় করছেন ক্রেতারা। প্রতি বছরের মতো এবারো কোরবানির ঈদকে ঘিরে ব্যাপক বিক্রি হচ্ছে ফ্রিজ। ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তাহসিনুল হক বলেন, ঈদের মৌসুমে দেশে প্রতি বছরই রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজারের চাহিদা বাড়ে। বাংলাদেশে ঈদের সময়টাকে ফ্রিজ বিক্রির প্রধান মৌসুম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছরের মতো এবছরও ঈদের মৌসুমে ক্রেতা চাহিদার শীর্ষে রয়েছে ওয়ালটন ফ্রিজ। এর অন্যতম প্রধান কারণ ওয়ালটন ফ্রিজের সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিজাইন ও মডেল, ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, টেকসই গুণগতমান, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার, দেশব্যাপী বিস্তৃত সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা। তিনি জানান, সব শ্রেণি-পেশার গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ৫০ লিটার থেকে শুরু করে ৬৬০ লিটার পর্যন্ত ধারণক্ষমতার শত শত ডিজাইন ও মডেলের ফ্রিজ রয়েছে আমাদের। এবারের ঈদে ক্রেতাদের জন্য বিশেষ চমক হিসেবে ওয়ালটন বাজারে ছেড়েছে অর্ধ-শতাধিক সর্বাধুনিক ও উদ্ভাবনী ফিচারের বেশকিছু নতুন মডেলের ফ্রিজ। এরমধ্যে রয়েছে ৬৪৬ লিটার ধারণক্ষমতার মাল্টি-কালার ডিজাইনের সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর, নাইন-ইন-ওয়ান কনভার্টিবল মোডসমৃদ্ধ ৬৬০ লিটার ফ্রেঞ্চ ডোর রেফ্রিজারেটর, ইউরোপিয়ান ডিজাইনের ৩৪৩ লিটার অত্যাধুনিক নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ৩৩৪ লিটার ভার্টিকাল ফ্রিজার, কনভার্টিবল মোডের ২৫৫ লিটার চেস্ট ফ্রিজার, চকোলেট কুলারসহ বেশকিছু নতুন মডেলের রেফ্রিজারেটর। নান্দনিক ডিজাইনে তৈরি ওয়ালটনের বিশ্বমানের এসব ফ্রিজ প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি বাড়িয়ে দেবে ঘরের আভিজাত্য। ঈদুল আজহায় একসঙ্গে প্রচুর পরিমাণ মাংস সংরক্ষণ করার প্রয়োজন পড়ে। এতে ফ্রিজার অংশে লোড অনেক বেড়ে যায়। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত হচ্ছে টার্বো কুলিং প্রযুক্তি। ফলে রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার অংশ ঠাণ্ডা হয় অতি দ্রুত। তাই লোড যত বেশিই হোক না কেন ওয়ালটন ফ্রিজে সংরক্ষিত মাছ, মাংস, সবজি, ফলমূলসহ অন্যান্য সব খাবার সতেজ ও টাটকা থাকে দীর্ঘদিন।