বাংলারজমিন
বোরকা ও নেকাব নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবারনারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বোরকা-নেকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম আই ইনফার্মারি অ্যান্ড ট্রেইনিং কমপ্লেক্স (সিইআইটিসি)’র কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ওই হাসপাতাল সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে ক্ষোভ। গত ১৬ই এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক মো. কবির হোসাইন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নিকাব পরা কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা আগামী পহেলা মে থেকে কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়। ‘ইউনিফর্ম পলিসি, ড্রেস কোড, পার্সোনাল অ্যাপিয়ারেন্স স্ট্যান্ডার্ড এবং গ্রুমিং কোড’ শিরোনামের ৩ পৃষ্ঠার অফিস আদেশটিতে বলা হয়, ‘আমাদের গ্রাহকদের কাছে একটি ইতিবাচক পেশাদার ভাবমূর্তি তৈরি করতে এবং রোগী ও জনসাধারণের আস্থা বাড়াতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলার একটি অংশ হিসেবে, ব্যবস্থাপনা কর্মীদের জন্য একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে সিইআইটিসি। এটি ১লা মে থেকে কার্যকর করা হবে। সকলকে তাদের সহযোগিতা প্রসারিত করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।’ ওই ড্রেস কোডের বি সেকশনের তৃতীয় কলামের দ্বিতীয় সারিতে লেখা আছে, ‘মহিলা কর্মচারীরা মুখ ঢেকে রাখতে পারবেন না। হিজাব অনুমোদিত। ডিউটির সময় নেকাব এবং বোরকা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিইআইটিসি’র একজন নারী কর্মচারী বলেন, ‘মুসলিম নারীদের জন্য বোরকা একটি বাধ্যতামূলক ড্রেস কোড। ধর্মীয় এই পোশাকটি নিষিদ্ধ করার অধিকার কর্তৃপক্ষের নেই।
রাষ্ট্র থেকে এরকম অরুচি সম্পূর্ণ চিন্তার মানুষকে শাস্তির আওতায় আনা হোক। ধর্মীয় বিশ্বাসকে আঘাত করে কথা বলে এদের মতো কিছু লোক কিছু ফায়দার জন্য। ইসলামের হুকুম মানতে আমাদের বাধা প্রদান করার জন্য এদের শাস্তি চাই। অধনস্তদের উপরে জুলুম বন্ধ করার আহবান সকলের নিকট।
এর পিছনে নিশ্চয়ই কেউ সুদুর প্রসারী কুমতলবে আছে!
একটি ইন্ডিয়ান বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়েকবছর কাজ করা সত্ত্বেও হঠাৎ আমাকে একদিন পাঞ্জাবি-পায়জামা পরে ঢুকতে বাধা নিষেধ করা হয়। সাথে সাথে আমি আমার ক্লায়েন্টদের কল দিয়ে মাত্র ১৫-২০ মিনিটে বিষয়টার সমাধান পেয়ে যাই এবং সেই পোশাকেই দীর্ঘ সময় একই স্থানে কাজ করি। বলার উদ্দেশ্য হল, ঊর্ধবতন কর্মকর্তারা যদি সজোরে এসব প্রতিহত না করে, তাহলে সবদিকেই অবক্ষয় সৃষ্টি হবে। আর নিতান্তই যদি বোরকা/ হিজাব এসব তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কাজের ব্যাঘাত ঘটায় তবে নারীদের জন্য সম্পূর্ণ পৃথক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
এটা কি মুসলিম প্রধান দেশ ?
এই চক্ষু হাসপাতালে কোন রোগি না যাওয়া ইমানি দায়িত্ব।সবাই বয়কট করুন।
কেয়ামতের আলামত
যে এধরণের ইসলাম বিরোধী নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সে নিঃস একজন লুচ্ছা।ও নারীদের বিভিন্ন অঙ্গ উপভোগ করার জন্য এমন ঘৃণিত কাজ করেছে।সবাই ওরে ধরে এনে জুতা পিটা করলে ভবিষ্যতে আর কেউ এমন জঘন্য কাজ করতে সাহস পাবেনা।
কতৃপক্ষের বড়কর্তা মনে হয় ব্যাচেলার যেকারণে পাত্রী দেখার উছিলায় হটাৎ ইন্টারনাল নোটিশ জারি করিতেছেন মহিলা দের চেহারা দেখার জন্য।
নেকাব নিষিদ্ধ করেছে এটা ভালো উদ্যোগ। অপরাধীদের মনে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে।
mirer opor osod nai
অখন্ড ভারত!!!
অত্যন্ত দুঃখজনক সিদ্ধান্ত,এর তীব্র নিন্দা জানাই। বোরকা ও নেকাব পরার অনুমতি দিতে হবে, এটি একজন মুসলিম নারীর মৌলিক অধিকার।
কাকে খুশি করতে এই পদক্ষেপ?
‘মুসলিম নারীদের জন্য বোরকা একটি বাধ্যতামূলক ড্রেস কোড। ধর্মীয় এই পোশাকটি নিষিদ্ধ করার অধিকার কর্তৃপক্ষের নেই।
চামচাদের পাছায় গণলাঠিপেটা করা দরকার।
ধর্মীয় পোশাক নিষিদ্ধ করার অধিকার কর্তৃপক্ষের নেই
Strongly condemn against this decisions!!!
আদালতে মহিলা আইনজীবিদের গাঊন পরা বন্ধ করে দিন তাহলে।
এই সমস্ত মুসলমানদের মুসলিম পরিচয় বহন করা ইসলাম ধর্মীয় আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।
করোনার সময়তো পুরুষরাও সাড়া শরীর ডেকে চিকিৎসা চলছিল সে সময় কোন ব্যাঘাত ঘঠেনি তাহলে বোরকা বা নেকাব হিজাব এগুলোতে কি সমস্যা?
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এই প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম বন্ধ হোওয়া উচিত । কিন্তু আমি সাধারণ মানুষ বললে তো হবে না সরকারের সদিচ্ছা থাকতে হবে দেখুন এর পিছনে বড় বড় রাজনৈতিক বিদ রাঘববোয়াল রয়েছে। না হলে বাংলাদেশের মত মুসলিম দেশে এই সাহস পায় কোথা থেকে। ধন্যবাদ
অনেক পাখা গজিয়েছে
এরা মুসলিম নামের কলংক। এদেরকেও বয়কট করতে হবে।
আমি ঢাকা কলেজের মাস্টার্সে অধ্যায়নরত ছাত্র। আমাদের পুরো কলেজের পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।।।।
দেশটা মগের মুল্লুক
এতে করে বিভিন্ন পেশায় কর্মরত মহিলা কর্মচারীদের উপর যৌন হয়রানি আরো বেড়ে যাবে ওই হাসপাতালে, মূলত এসব করার জন্যই নিষিদ্ধ করা হচ্ছে,
এই হাসপাতালকে সবাই বয়কট করুন।এরা ওদের দালাল
বয়কট করুন চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক মো. কবির হোসাইন ইসলামের ফরজ বিধানের সাথে কুফরি করেছেন। ধর্মীয় বিধান অবমাননা ও ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান বয়কট করা হবে। সামাজিকভাবে এদের অবাঞ্ছিত করতে হবে।
এই চক্ষু হাসপাতাল কে বয়কট করুন।
এখন টেস্ট কেস হিসেবে শুরু হচ্ছ প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য। এরপর তা ধীরে ধীরে অন্যান্য যায়গায়ও প্রয়োগ হবে।
আমরা কোথায় কোন দেশে আছি ভাবতেও কষ্ট হয়।
Tibro ninda O Protibad janai..........
দিনে দিনে আমাদের দেশটা ও কি ফ্রান্সের মতো হয়ে যাচ্ছে?
হাসপাতাল কতৃপক্ষের ফালতু সিদ্ধান্ত! অন্যের মুরগীখেকো এই শিয়ালী সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
তাহলে কোন ডাক্তার অপারেশন চলাকালীন হাত মুখ ঢেকে রাখতে পারবে না ,,এই নিয়মটি চালু করা হোক। .
এই হাসপাতালকে সবাই বয়কট করুন।এরা ওদের দালাল।
Totally not acceptable.
এতো সাহস পায় কি করে?
Hijab is compulsory as per religion; burkha or niqab is not required. Had that been the case, the women would have been asked to cover their faces while performing hajj or umrah.
বোরকা পড়লে শয়তান লোকগুলো ওদের কামদৃষ্টি দিয়ে মহিলাদের দিকে তাকাতে পারেনা তাই এসব শয়তানি।
৯০% মুসলমানদের দেশে এটা মেনে নেওয়া যায় না। এরা কারা? এদের এতবড় দুঃসাহস কিভাবে হয়?
That is not Excepted and we are Muslim
নিকাব, বোরখার সাথে চিকিৎসা সেবা বিঘ্নের কোনো দুরতম সম্পর্ক নেই । বরং যারা হিজাব, নিকাব পরেন তারা এই পোশাকে সেবা প্রদানে সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। চূড়ান্ত ইসলামি ফোব কোন মহলের ইঙ্গিতে এই স্বিদ্ধান্ত । মুসলিম মেজোরিটি দেশে কারা এর পেছনে জড়িত ?
এই সব নাস্তিকদের ধৃষ্টটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে, মুসলমান একটি দেশে বোরকা ও নেকাব নিষিদ্ধ করার সাহস পায় কিভাবে।প্রশাসনের উচিত এদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা।
একটা মুসলিম দেশে এই অবস্থা মেনে নেওয়া নাই।প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করি।
বোরকা পরলে কতৃপক্ষের কি সমস্যা।
আমরা কোথায় কোন দেশে আছি ভাবতেও কষ্ট হয়। এদেশকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
৯০% মুসলমানদের দেশে এটা মেনে নেওয়া যায় না। এরা কারা? এদের এতবড় দুঃসাহস কিভাবে হয়?
বয়কট করুন
Indian agent
এই রকম গুটি কয়েক ইসলাম বিদ্বেষীদের তাদের ক্রিয়াকলাপের/ হটকারী সিদ্ধান্থের কোনো শাস্তি নাই বলে যখন যা মনচায় তার নোটিস দিয়াদেয়।
"কার" নির্দেশে এগুলো করা হচ্ছে সেটা আমরা খুব ভালো করেই জানি। বাংলাদেশ থেকে ইসলামের নাম মুছে ফেলতে চাচ্ছে তারা।
এটা কি ভারতীয় কোনো প্রতিষ্ঠান ?? নাকি ভারতীয় কোনো নব্য দালাল এই প্রতিষ্ঠানের মালিক ?? নাকি সে কোন নাস্তিক অমুসলিম ?? না হলে কিভাবে এতটা সাহস পায় এই দেশের নব্বই ভাগ মুসলিম দেশে নারীদের পর্দার জন্য ব্যবহৃত হিজাব ও বোরকা নিষিদ্ধ করেন ?? তাও আবার চট্টগ্রামের মতো জেলায় ?? যে জেলার মুসলিম লোকজন ধর্মীয় ব্যাপারে খুব কঠিন অবস্থানে থাকেন সব সময়। এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার ও খুব কষ্টের ?? আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব ঐ প্রতিষ্ঠানের এই ধরনের সিদ্ধান্ত পাল্টাতে হবে, আর না হলে ওই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে। বাংলাদেশ থেকে এই ধরনের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না ??
বাংলাদেশে ভারতের বিজেপির রাজত্ব কায়েম করতে চলেছে!
আমরা কি বাংলাদেশে আছি না কি ভারতে? এদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে এদের তৈরি ভাইরাস সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে। সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।