শেষের পাতা
মধুখালী ট্র্যাজেডি
আগে থেকেই বেপরোয়া সেই চেয়ারম্যান
শরিফ রুবেল, মধুখালী (ফরিদপুর) থেকে ফিরে
২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবারমধুখালীতে মন্দিরে আগুন, দুই শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আলোচনায় স্থানীয় ডুমাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আসাদুজ্জামান তপন। শ্রমিকদের তিনিই প্রথম মার শুরু করেন মানবজমিন অনুসন্ধানে এমন খবর সামনে আসায় তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। তবে এবারই প্রথম নয়। আগে থেকেই নানা কারণে আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন এই চেয়ারম্যান।
দখল, চাঁদাবাজিতে উঠে এসেছিল তার নাম। এলাকায় নিজস্ব বাহিনী দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নিয়ন্ত্রণ। মারধর করেছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরও। মধুমতি নদী থেকে বিপুল পরিমাণ মাটি ও বালু বিক্রি করে হয়েছেন বিপুল টাকার মালিক। করেছেন একাধিক বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তার দখলবাজিতে কেউ প্রতিবাদ করলেই চালাতেন নির্যাতন। অনেকে তার নির্যাতনে এলাকাছাড়া হয়েছেন।
এরা আয়ামিলীগের সোনার ফসল
এই ব্যক্তির একটি বিশেষ দূতাবাসের সাথে যোগসাজশ রয়েছে। নাম বললে চাকরী থাকবে।
চেয়ারম্যান এবং মেম্বার দু জনের দূষ্টান্ত মুলক শাস্তি চাই। এবং এ হত্যা কান্ডের সাথে যারা জরিত সবার উপযুক্ত বিচার দাবি করছি।
চেয়ারম্যান এবং মেম্বার দু জনের দূষ্টান্ত মুলক শাস্তি চাই। এবং এ হত্যা কান্ডের সাথে যারা জরিত সবার উপযুক্ত বিচার দাবি করছি।
শয়তানটাকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিলে এধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সবাই সতর্ক থাকবে ।
ঐ কুলাঙ্গার কে গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।
দেশটা রসাতলে আরো আগেই গিয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন আমাদেরকে অজগরের খাদ্যে পরিণত করেছে। আমরা এখন অজগরের খামারে দিক্বিদিক ছুটে বেড়াচ্ছি! দেখা যাক, এই অজগররা আওয়ামী লীগকে আর ক'কাল টিকিয়ে রাখে! সময়োচিত সাহসী সাংবাদিকতার জন্য মানবজমিনকে আবারো কুর্নিশ করলাম।
এমন ব্যাক্তি বরখাস্ত হওয়ার পরে আবার উচ্চ আদালতের নির্দেশে পদ ফিরে পায় ! আমরা কোথায় যাবো ?