শিক্ষাঙ্গন
ঢাবিতে রমজানের আলোচনায় ছাত্রলীগের হামলা, আহত ৬
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১৩ মার্চ ২০২৪, বুধবার, ৭:২৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও মাসলা-মাসায়েল শীর্ষক এক আলোচনা সভায় হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। এতে ৬ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আলোচনা সভাটির আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের কিছু শিক্ষার্থী। বুধবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষার্থীরা হলেন- আইন বিভাগের ২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী সাফওয়ান, রেজওয়ান রিফাত, শাহীন, সাকিব তূর্য, মাহাদী, কুতুবউদ্দিন। শাহবাগ থানা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মো. তাওহীদুল ইসলাম সুজনের নেতৃত্বে এ হামলা হয় বলে জানা গেছে। যদিও হামলাকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নন। সুজন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডুর অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
জানা গেছে, আইন বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের ১৫-২০ জন শিক্ষার্থী জোহরের নামাজ পড়তে বঙ্গবন্ধু টাউয়ারে আসেন। এসময় তারা নামাজ শেষে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও মাসলা মাসায়েল সম্পর্কে আলোচনা করতে চাইলে বাধা দেন বঙ্গবন্ধু টাউয়ার কর্মচারী সমিতির সভাপতি সিরাজুল হক।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শামীম শহীদী বলেন, আমার তাবলীগের বন্ধু ও বড় ভাইয়েরা রোজার আমল ও ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করতে বঙ্গবন্ধু টাউয়ারের মসজিদে আসি। আমরা আগেই এটা প্রচার করেছি যে আমরা রোজার ফজিলত, মাসলা মাসায়েল নিয়ে আলোচনা করবো। কিন্তু হঠাৎ অপরিচিত কয়েকজন মসজিদে এসে আমাদের বের হতে বলে। তাছাড়া টাউয়ারের কর্মচারীরাও আমাদের চলে যেতে বললে আমরা বের হই। এ সময় আমরা গেটের কাছাকাছি আসতেই ৩০/৪০ জন আমাদের উপর হামলা করে। পরে আমরা জানতে পারি তারা ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ছিলো। তাবলীগের উপর ছাত্রলীগ হামলা করবে আমরা ভাবতেও পারিনি।
বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের গেট দারোয়ান বলেন, শিক্ষার্থীরা বাইরে বের হতে না হতেই আগে থেকে পাশে অপেক্ষা করা কিছু ছেলে তাদের উপর হামলা করে। এ সময় কয়েকজনকে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, আহত তিনজনের অবস্থা গুরুতর। শাহিনুরকে জরুরি বিভাগের নিউরোসার্জারি ও সাকিবকে নাক, কান, গলা বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ঘটনাটি শাহবাগ থানা পুলিশ তদন্ত করছে।
The failed policy of the opposition is responsible. The failure to get a single sanction from the USA, UK and EU against the govt and its personnel has given AL a free hand in everything.
ডাঃএর কাছে চিকিৎসার শেষ উপায় থাকে অপারেশন এর মাধ্যমে রোগ মুক্ত করা । এখন এই ছত্রলীগ মুক্ত করতে ঐ একি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে ।
সাব্বাশ, জয় বাংলার সৈনিকেরা। এভাবে তোমরা তোমাদের চেতনা ধরে রাখবে আর তোমরা তোমাদের পরিচয় বজায় রাখবে।
গর্জে ওঠো মুসলমান। বাংলাদেশকে আবারো স্বাধীন করতে হবে নাপাক মালউনদের হাত থেকে।
সাব্বাস ছাত্র?লীগ ওরফে বাঘের বাচ্চা। বি: দ্র: বাঘকে এখানে পশুর প্রতীক রূপে টানা হয়েছে; পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, ছাত্র? লীগ সব বখাটেদের আখড়া।
আল্লাহ তুমি এদের ধ্বংস করে দাও
কেউ ঘোষনা দিল ইফতার মাহফিল বন্ধ কর, ইফতার এর উপর নিষেধাঙ্গা আর রমজান এর আলোনার উপর হামলা ! বল চাপাও গোলে ভারত ! বল চাপাও গোলে ভারতী দোসররা !
হিন্দুরা পুজা করলে ছাত্রলীগের সমস্যা হয় না। ইসলাম নিয়ে যতো সমস্যা এদের
ধ্বংস হোক জালিমদের হাত।
আল্লাহপাক এদের হেদায়াত নসীব করুন।
এরা কি মুসলমান? আবু জেহেল আবূ লাহাবের অনুসারী ফেরাউনের বংশ ধর।
চিন্তা করা যায়! মুসলিম সংখ্যা লঘু একটা দেশ এটা। এর আগে যখন ইসলামিক স্টাডিজ এর কিছু ছেলেরা ধর্ম নিয়ে আলোচনা করে তখন কিছু কুলাঙ্গারের আপত্তি দেখেই বুঝেছিলাম এরা এমন কিছু করবে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর বাহিরাগত মাস্তান দ্বারা হামলা করাবে এতটা নিচ হবে ভাবা যায় না। ছিহ! ৭১ সালে এনএসএফ যেমন অত্যাচার চালাতো এরা একই ভূমিকায় কাজ করছে।
এখন কী সজল কুণ্ডুর আওয়ামী লীগ ? এদের এতো ঔদ্ধত্যের উৎস কোথায় ?
আমরা কোথায় যাচ্ছি? দেশটাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে?...
এই সংগঠনের নেতা কর্মীরা প্রচুর ধর্ষণ, নির্যাতন, এবং হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত। এই ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে অবৈধ ঘোষণা করার দাবী জানাচ্ছি।
ছাত্রলীগ মানে ই এখন একটা আতঙ্কের নাম
এটাই ছাত্রলীগের আসল চরিত্র। সারা বাংলাদেশের সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে।
হে আল্লাহ এই নির্যাতনকারী অত্যাচারকারী জালেমদেরকে তুমি ধ্বংস করে দাও আমিন
সন্ত্রাসীদের কাজই তো সন্ত্রাসীগিরী করা
পবিত্র রমজান মাসের গুরুত্ব এবং ফজিলত আলোচনা অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়া সম্পূর্ণভাবে নৈতিকতা বিবর্জিত। রাসূল সাঃ এর সুন্নত পালনে বিকল্প খোঁজা মোটেও কাম্য নয়। বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা এবং সিন্ডিকেটের কাছে পরাস্ত হয়ে উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপানোর এই প্রচেষ্টা দিনশেষে ভালো ফলাফল আনবে না।