দেশ বিদেশ
‘পূজামণ্ডপে হামলা’ নিয়ে প্রপাগান্ডা হয়: মোমেন
কূটনৈতিক রিপোর্টার
২৪ জুন ২০২২, শুক্রবারবাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন, মন্দির ভাঙচুর এবং পূজামণ্ডপে ‘কথিত হামলা’ নিয়ে প্রপাগান্ডা হয় বলে দিল্লিকে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা হয়। ২০শে জুন নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দোভালকে মোমেন বলেন, সেই প্রোপাগান্ডা নিয়ে অনেকের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়। বৈঠক সূত্র জানায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে থেকেই কথাটি তোলেন এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে ধর্ম ও বিশ্বাসের চর্চার ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা বা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা নেই সেটি স্পষ্টভাবে তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার বিস্তারিত তুলে ধরেন। মন্ত্রী দিল্লির নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে খোলাসা করেই বলেন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় রাজধানীসহ সারা দেশে এ বছর প্রায় ৩৩ হাজার পূজামণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে এবং এরমধ্যে একটি বা দু’টিতে সমস্যা হতে পারে। এছাড়া ছোট একটি দেশের মধ্যে এত লোক বাস করে এবং সে কারণে অনেক সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এটার স্বার্থান্বেষী মহলের কাজ। এর সঙ্গে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। বাংলাদেশে কাউকে সংখ্যাগুরু বা সংখ্যালঘু হিসেবে বিবেচনা করা হয় না বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পাঠকের মতামত
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন সাহেব কে আমি জ্ঞেয়ানি মানুষ হিসেবে অনুমান করে থাকি তবে দোভালকে মন্দির ভাঙচুর এবং পূজামণ্ডপে ‘কথিত হামলা’ নিজে থেকে তুলে ধরাটা বুদ্দিমানের কাজ হবার নয়। ইহা নত জানু সনাক্ত করে। ইহাতে কোন প্রাপ্তি নাই। যদি দোভাল প্রশ্ন করে থাকতেন বাংলদেশের হিন্দুদের খবর কি ? তখন এমনটা বলার ধরকার পরে বা পরেনা।উত্তর হতে পারে ধর্ম চর্চা বাংলাদেশে সকল ধর্মে সাভাবিক উন্মুক্ত ও স্বাধীন ,সতন্ত।