অনলাইন
আশ্রয়ের খোঁজে মার্কিন দূতাবাসে বরখাস্ত ডিএজি এমরান
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ৬:৪০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:১১ অপরাহ্ন

নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘বিচারিক হয়রানি’র প্রতিবাদ জানানোর কারণে বরখাস্ত হওয়া ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মেদ ভূঁইয়া পরিবারসহ মার্কিন দূতাবাসে আশ্রয় চেয়েছেন। শুক্রবার বিকালে এমরান আহমেদ তার পরিবারসহ ঢাকার বারিধারাস্থ মার্কিন দূতাবাসে যান। মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার বলেন, এই মুহূর্তে এ ব্যাপারে আপডেট জানানোর মতো কোনো তথ্য আমার কাছে নেই। গণমাধ্যমে পাঠানো ক্ষুদেবার্তায় এমরান বলেন, আমি পরিবারসহ আশ্রয়ের জন্য মার্কিন দূতাবাসে বসে আছি। বাইরে পুলিশ সদস্যরা রয়েছেন। আজ আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। কিন্তু ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে গত ৪-৫ দিন ধরে অনবরত হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। এই সরকার ভালোবাসার প্রতিদান দেয় জেল দিয়ে। আমার আমেরিকার ভিসা নেই। স্রেফ ৩টা ব্যাগে সামান্য কাপড় নিয়ে আমার ৩ মেয়েসহ কোনোমতে বাসা থেকে বের হতে পেরেছি।
পাঠকের মতামত
দেশে যে ভিন্ন মতকে দমন করা হয় তার উজ্জ্বল নমুনা
সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত। আমি এই লোকের প্রশংসা না করে পারছিনা। উনি হলিউড এর মুভি তে আসক্ত তা অনশিকার্য। হোটেল রুয়ান্ডা পরিস্থিতি বাংলাদেশে। উনি ব্যাপক আক্রমণের শিকার। ভদ্রলোককে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ নাগরিক দিয়ে একটা ভালো চাকরি দিলে দেশবাসী খুশিও হবে।
@Ahmed Kabir, wrote: "IT IS A DRAMA. WHAT YOU THINK ABOUT BANGLADESH.? WAIT AND SEE, HOW LONG YOU WILL BE THERE." Sir, if you using English to comment, please avoid uppercase. It is synonymous to shouting! Imran Bhuiyan can stay in the US Embassy for years until the US State Department decides on Bhuiyan's asylum application. Your knee jerk angry response is funny. BTW, Awami life is only four more months. It will be political history soon.
USA government or American Embassy must accommodate or save Imran and his family from the Regime of Bangladesh.
সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন। এখানে অন্তত পক্ষে কিছুটা হলেও নিরাপদ ভাবা যায়।
IT IS A DRAMA. WHAT YOU THINK ABOUT BANGLADESH.? WAIT AND SEE, HOW LONG YOU WILL BE THERE.
সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করায় একজন ডিএজিকে এই পরিনতি ভোগ করতে হলো। হায়রে দেশ!
১৫ বছরের দুধের মাছি আবহাওয়ার পূর্বাভাস বুঝতে পেরে অতি সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন। তারপরেও শেষ মুহুর্তে স্বৈরাচারের সঙ্গ ত্যাগ করায় সাধুবাদ। আমেরিকার ভিসা জোটে যেতেও পারে!
This is one kind of drama. Mr. Imran is doing this for his publishity. After resignation he could do this.But containing DAG post he could not do this.
মুল লক্ষ্য এখন পরিস্কার
Welcome to the USA, Land of the Free. It is God's Country.
বড় আফসোস একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে না তা হলে আমরা কেমন স্বাধীন হলাম? এই স্বাধীনতাই কি চেয়ে ছিলো বাংলাদেশের নাগরিক? ভাই আমরা কি করবো বুঝতে পারছি না। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হেফাজত করুন।
US government should come forward to help this family. Their safety is very important.
এইরকম একটা গাদ্দার আওয়ামী লীগের গুড বুকে এতোদিন ছিল কিভাবে? এরা কারোর বন্ধু নয়, আজ বিএনপি জামায়াত রা বাহবা দিচ্ছে, সময়ে এমরানরা তাদের পিঠে ছুরি মারতে দুইবার ভাববে না। আওয়ামী লীগ সঠিক কাজই করেছে, দেরীতে হলেও এদেরকে চিনতে পেরেছে।
ন্যায় কথা বলার জন্য খালি হাতে মার্কিন দুতাবাসে আশ্রয় নিতে হয়। দয়াল তুমি এই ফেরউনের হাত থেকে দেশকে বাঁচাও।
Today not only DAG Imran Ahmed Bhuiyan but the majority people, democracy-loving people of Bangladesh want shelter in the United States of America facing inhumane oppression and injustice done by the autocratic regime of Awami League. May Allah save us.
বাংলাদেশ একটি ভয়ার্ত জনপদে পরিণত হয়েছে। পছন্দ অপছন্দ সরকারের মর্জিমাফিক হতে হবে। সরকারের মর্জির বাইরে কারো নিজস্ব মতামতের প্রকাশ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। জান-মাল ও সম্মানের নিরাপত্তা নেই। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নেই। নোবেল শান্তি পুরষ্কার প্রাপ্ত ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস প্রতিহিংসার শিকার। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে তাঁর চিরন্তন লড়াই বিশ্বে সমাদৃত। অথচ সরকার তাঁকে মর্যাদা দেয়নি। ডিএজি ইমরান ডক্টর ইউনুসের বিরুদ্ধে সরকারের মর্জিমাফিক হতে পারেননি বিবেকের তাড়নায়। এটা তাঁর স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার। আজ তাঁর জীবন সংশয়পূর্ণ। তাই তিনি মার্কিন দূতাবাসে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। মানবাধিকার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের যে অঙ্গীকার তা রক্ষা করতে হবে ইমরানকে আশ্রয় দিয়ে। বাংলাদেশে মানবাধিকার বলতে কিছু নেই, আজ সেটাই প্রমাণিত হয়েছে।
সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এমরান সাহেব
বাংলাদেশ একটি ভয়ার্ত জনপদে পরিণত হয়েছে। পছন্দ অপছন্দ সরকারের মর্জিমাফিক হতে হবে। সরকারের মর্জির বাইরে কারো নিজস্ব মতামতের প্রকাশ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। জান-মাল ও সম্মানের নিরাপত্তা নেই। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নেই। নোবেল শান্তি পুরষ্কার প্রাপ্ত ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস প্রতিহিংসার শিকার। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে তাঁর চিরন্তন লড়াই বিশ্বে সমাদৃত। অথচ সরকার তাঁকে মর্যাদা দেয়নি। ডিএজি ইমরান ডক্টর ইউনুসের বিরুদ্ধে সরকারের মর্জিমাফিক হতে পারেননি বিবেকের তাড়নায়। এটা তাঁর স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার। আজ তাঁর জীবন সংশয়পূর্ণ। তাই তিনি মার্কিন দূতাবাসে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছেন। মানবাধিকার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের যে অঙ্গীকার তা রক্ষা করতে হবে ইমরানকে আশ্রয় দিয়ে। বাংলাদেশে মানবাধিকার বলতে কিছু নেই, আজ সেটাই প্রমাণিত হয়েছে।
ভাগ্য যে কত ভালো।তা বলে শেষ করা যায় না।এরা করোনার চেয়ে ও শক্তিশালী।
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা/ সময় হয়ে গেছে, এতো কান্নাকাটি করে তো লাভ নেই
ভিসা নীতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী/ ছেলের ভিসা বাতিল করলে করবে
এমপি বাহারের আবেদনে সাড়া মেলেনি/ ঘরের বউকে ঘরে তুলতে বললেন আদালত

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]