বিশ্বজমিন
আজ শুরু সামিট ফর ডেমোক্রেসি, নেই বাংলাদেশ
মানবজমিন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ২৯ মার্চ ২০২৩, বুধবার, ১২:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৮ পূর্বাহ্ন

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের উদ্যোগে আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে সামিট ফর ডেমোক্রেসি। আজকের অনুষ্ঠানে সহআয়োজক ৫টি দেশ। তারা হলো যুক্তরাষ্ট্র, কোস্টারিকা, নেদারল্যান্ডস, কোরিয়া ও জাম্বিয়া। প্রতিবেশী ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল ও পাকিস্তানকে এই সাটিতে আমন্ত্রণ জানানো হলেও বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি বাইডেন প্রশাসন। এ নিয়ে দুইবার এই সামিটে আমন্ত্রণ পেলো না বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় আজ যৌথ উদ্বোধনী বক্তব্য রাখবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কোস্টারিকার প্রেসিডেন্ট রড্রিগো চ্যাভেজ রোবলস, জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হাকাইন্ডে হিচিলেমা, নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুত্তি এবং কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়োল। সকাল ৬টা ১০ মিনিটে প্রেসিডেন্ট ইয়ুনের আয়োজনে হবে প্লিনারি অন ডেমোক্রেসি ডেলিভারিং ইকোনমিক গ্রোথ অ্যান্ড শেয়ারড প্রোসপাররিটি শীর্ষক অনুষ্ঠান। এতে বক্তব্য রাখবেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিওকোস মিটসোতাকিস, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তিমুর-লেস্তের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তা, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুতো, বোতসোয়ানার প্রেসিডেন্ট মোকউটসি, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, ক্রোয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেঁ প্লেনকোভিচ। এ ছাড়া দিনভর আয়োজন করা হয়েছে নানা কর্মসূচি। ২৯ ও ৩০ মার্চ এই দু’দিন হবে এই সামিট।
২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম সম্মেলনের পর যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার রক্ষাকারীদের সাহায্য করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের আরও কার্যকরিভাবে কাজ করে যাওয়া নিশ্চিত করতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে ইউএসএইড। তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরে ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারকর্মীদের প্রতি সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে নতুন নতুন সব পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে ইউএসএইড।
পাঠকের মতামত
This platform is not for us cuz we are the mother of democracy and we can sell democracy to others. If anybody get interest can buy and learn of our practicing democracy for their country.
Shameless people can effort every things!
বাংলাদেশ যে পথে হাটছে তা অব্যাহত থাকলে আগামীতে উত্তর কোরিয়া আমন্ত্রণ পেলেও বাংলাদেশ পাবেনা। আমরা একাই একশ।
জোকারতন্ত্রের সম্মেলন। আমেরিকার এই আয়োজন এ আমার সত্যিই হাসি পাচ্ছে।
এসব নিয়ে সরকারের মাথা ব্যাথা নেই।এদের ফুন্দি ফিক্কি হল র্যাব পুলিশ আছে আমরা সরকার আছি মাঝেমধ্যে সুলতানার মতো কিছু লোক তুলে নিব আর মেরে নাট্যমঞ্চত করব দেশের মানুষকে দৌড়ের উপর রাখব
SO WHAT ????
কম গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সামিটে বাংলাদেশ যাবে কেন?
Vote for me please for summit democracy Night vote rejected voting will be held during the day Summit for Democracy welcome bangladesh
এসব খবরে সরকার বিচলিত নয় । সামনে তাদের অনেক কাজ।