ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নির্বাচিত কলাম

সাফ কথা

শর্তে বাঁধা দুর্গাপূজা নিয়ন্ত্রিত উৎসবে আনন্দ কোথায়?

কাজল ঘোষ
২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
mzamin

সুলতানা কামাল যথার্থই বলেছেন, পুলিশি পাহারা দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা কমানো যাবে না। এবার যে সকল নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তার এক জায়গায় বলা হয়েছে আজানের সময় বাধ্যযন্ত্রের শব্দ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে। খুব সাধারণভাবেই বলতে হয়, এদেশে শত শত বছর ধরেই জাতি ধর্ম সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলেই পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’ এই নীতি অনুসরণ করে উৎসব পালন করে আসছে। সেই দেশে এ ধরনের নির্দেশনা কেন দিতে হবে?

পূজা শুরু হওয়ার আগেই চারপাশে আতঙ্কের গন্ধ। উৎসব পালনে শর্তের পর শর্ত। শরৎ আসি আসি করতেই বাংলার আকাশে পুজোর গন্ধ ছাড়া অন্য কিছুই হতো না এক সময়। নিশ্চয়ই সবাই বলবেন, সময় বদলেছে। তাহলে আমার প্রশ্ন, এই বদলটা কেমন? উৎসব এলেই সাম্প্রদায়িক শক্তি কি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে? তাহলে এরা কারা? এরা কি রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি শক্তিশালী? রাষ্ট্র পরিচালনায় ধারাবাহিকভাবে আওয়ামী লীগ। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার চেতনায় দেশ স্বাধীন হয়েছিল। যে দল স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে সেই দলই তো ক্ষমতায়।

বিজ্ঞাপন
তাহলে এতটা নিয়ন্ত্রিত, এত এত শর্ত, জঙ্গি হামলার শঙ্কা একটি উৎসবের আগে কেন? এটি দেশের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব। আর বরাবরই দেখা যায় দুর্গাপূজা এলেই প্রতিমা ভাঙচুর হচ্ছে দেশের বিভিন্নস্থানে। এবারও বেশকিছু জায়গায় মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।    

পূজা শুরুর ঠিক দু’দিন আগে পূজামণ্ডপে জঙ্গি হামলার শঙ্কা প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার। ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই শঙ্কার কথা জানালেন। বললেন,  বেশকিছু পূজামণ্ডপ ঝুঁকিতে রয়েছে। ৫০ যুবক জঙ্গি হামলার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। তারা বিভিন্ন পূজামণ্ডপে হামলার জন্য ট্রেনিংও করছে, এগুলোর ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য পূজামণ্ডপে ফোর্স মোতায়েন থাকবে। পূজায় কোনো ধরনের নাশকতা যাতে না ঘটে সেই বিষয়ে খেয়াল রেখে আমরা কাজ করছি। 

খুব স্বভাবতই সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনকি পূজা আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের মধ্যে আতঙ্ক এবং উদ্বেগ কাজ করছে এ নিয়ে। একেবারে সাদা চোখে বলতে হয়, নিরাপত্তা উদ্বেগ আছে আর তা নিরসন করাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ। কিন্তু একদল যুবক ঘর ছেড়েছে, তারা হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে- এটা একটি উৎসবের আগে বলা কতোটা যুক্তিপূর্ণ বা কতোটা ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ যারা এই উৎসবের সঙ্গে যুক্ত তাদের সকলেই একবাক্যে স্বীকার করবেন যে, একটা আতঙ্ক তাদেরকে গ্রাস করেছে। 
পূজার সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কী হবে এ নিয়ে বৈঠক করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকে তিনি বেশকিছু নির্দেশনার কথা বলেছেন। পূজামণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা ছাড়াও ২৪ ঘণ্টা আনসার বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা নজরদারি করবেন। সব পূজামণ্ডপে বাধ্যতামূলকভাবে সিসি ক্যামেরা লাগাতে হবে। এমন জায়গায় পূজামণ্ডপ করা যাবে না, যেখানে গাড়ি প্রবেশ করতে পারে না। পূজামণ্ডপের স্বেচ্ছাসেবকদের বাধ্যতামূলকভাবে হাতে আর্মব্যান্ড পরতে হবে। পূজায়  যেকোনো ধরনের গুজবের ব্যাপারে সতর্ক নজর রাখা হবে। বিশেষ করে  ফেসবুকসহ সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যম মনিটরিং করা হবে।   কোনো ধরনের গুজব ছড়ানোকে কঠোর হাতে দমন করা হবে। পূজার সময় পুলিশ সদর দপ্তর এবং জেলা পর্যায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হবে। ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে। আজানের সময় পূজামণ্ডপে বাদ্যযন্ত্রের শব্দ সহনীয় রাখতে বলা হয়েছে। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব নির্দেশনা উল্লেখ করে বলেছেন, দুর্গাপূজায় দুই লাখের বেশি আনসার সদস্য লাগবে। এর জন্য বরাদ্দও সরকারকে দিতে হয়। আমরা মনে করছি, আইনপ্রয়োগকারী সদস্যের সংখ্যা বাড়ানো কঠিন হবে। কেমন একটা বৈপরীত্য অবস্থা। বলা হচ্ছে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা। নিরাপত্তা রক্ষায় আনসার সদস্য বাড়াতে হবে এর জন্য সরকার বাড়তি অর্থ বরাদ্দ দিতে পারবে না। পূজা উদ্যাপন পরিষদও এ নিয়ে তাদের আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন। একটি ধর্মীয় উৎসবে নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব, আমি বলবো কেবল সরকারেরই। সেখানে একটি উন্নয়নশীল দেশের পূজাপার্বণ নির্বিঘ্নে পালনে নিরাপত্তাকর্মী দেয়ার মতো ব্যয়ের সক্ষমতা নেই। এটি মনে করা সত্যিই কষ্টের।  

 

 

গত বছর কুমিল্লায় ঘটে যাওয়া দৃশ্যপট সকলের মধ্যে এমনিতেই একটি চোরাই আতঙ্ক হিসেবে কাজ করছে। এরমধ্যেই পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা নতুন করে তাতে প্রলেপ দিলেন। যদি আপনাদের কাছে তথ্য থাকে তাহলে তাদের শক্ত হাতে দমন করুন। এটি জানিয়ে উৎসব আনন্দের রঙকে ফ্যাকাশে করে লাভ কি? তাতে আর যাই হোক না কেন উৎসবের আনন্দে ভাটা পড়েছে এটা নিশ্চিত।   
দুর্গাপূজা নিয়ে ২১ দফা নির্দেশনা দিয়েছে পূজা উদ্যাপন পরিষদ। অন্যদিকে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট দিয়েছে পঁচিশ দফা নির্দেশনা। সরকার এর বাইরে বেশকিছু নিরাপত্তা নির্দেশনা দিয়েছে। একটি উৎসবে যদি দফায় দফায় এমন নির্দেশনা যুক্ত হতে থাকে তাহলে উৎসবের প্রাণ থাকে কোথায়? গত রোববার শুভ মহালয়ার মধ্যদিয়ে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। গতকাল ১লা অক্টোবর শনিবার ষষ্ঠী তিথিতে দেবী দুর্গার বোধনে শুরু হলো সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। তা শেষ হবে ৫ই অক্টোবর দশমী তিথিতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে।  

অদ্ভূত আরও একটি ব্যাপার ঘটেছে এবার পূজার আগ দিয়ে। বলা হয়েছে রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ না করতে। কিন্তু পূজার সঙ্গে তো রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। পূজা একটি সম্প্রদায়ের নিজস্ব অনুভূতির সর্বজনীন প্রকাশ। এর সঙ্গে যুক্ত কেবলই আবেগ আর অনুভূতি। অথচ একদিকে রাজনৈতিকীকরণ, জঙ্গিবাদের কালো ছায়া, কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে গত বছরে হামলাগুলোর যথাযথ বিচার এবং অপরাধীদের শাস্তি না হওয়া জমাটবদ্ধ উদ্বেগের শঙ্কার তালিকা দীর্ঘ হয়েছে।  

হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্যপরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্তের একই সুর। তিনি বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলছেন তার মানে হলো পুলিশ আছে, পূজা আছে। পুলিশ নেই, পূজাও  নেই। এরকম পরিস্থিতি  তো আমরা চাই না। পুলিশ পাহারা দিয়ে যদি পূজা উদ্যাপন করতে হয়, তাহলে পরিস্থিতি  কেমন তা বোঝাই যাচ্ছে। তিনি সুস্পষ্ট অভিযোগ করেছেন, গত দুই সপ্তাহে সারা দেশে প্রতিমা ভাঙচুরের সাত-আটটি ঘটনা ঘটেছে। আর গত পূজার সময় হামলার পর এই এক বছর হিন্দুরা হামলার বাইরে ছিলেন না। হামলা তো বন্ধ হয়নি। নানা গুজব ছড়িয়ে মন্দির, হিন্দুদের বাড়ি-ঘরে অনেক হামলা হয়েছে। তাহলে পরিবেশের তো  কোনো উন্নতি দেখতে পাচ্ছি না। বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রনাথ পোদ্দার ইতিমধ্যেই বলেছেন, সারা দেশে পূজামণ্ডপে ২১ দফা নির্দেশনা দিয়েছি। আমাদের দিক থেকে যতটুকু ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব, তা নিচ্ছি। কিন্তু মূল দায়িত্ব তো রাষ্ট্রের। 

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল যথার্থই বলেছেন, পুলিশি পাহারা দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা কমানো যাবে না। এবার যে সকল নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তার এক জায়গায় বলা হয়েছে আজানের সময় বাধ্যযন্ত্রের শব্দ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে। খুব সাধারণভাবেই বলতে হয়, এদেশে শত শত বছর ধরেই জাতি ধর্ম সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলেই পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’ এই নীতি অনুসরণ করে উৎসব পালন করে আসছে। সেই দেশে এ ধরনের নির্দেশনা কেন দিতে হবে? এটাই তো খুব স্বাভাবিক আজানের সময় বাধ্যযন্ত্র সহনীয় পর্যায়ে রাখা। আবার উল্টোদিকে পূজা চলাকালে যারা মুসলিম সম্প্রদায় তারাও নিরাপত্তা যেন বিঘœ না ঘটে সে বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখা। আর তা করতে হবে সকলকেই অসাম্প্রদায়িক চেতনা বুকে ধারণ করে। নিকট অতীতের মতো কেউ কোনো গুজব ছড়িয়ে দিলো আর ধর্ম গেল বলে হল্লা করে, সংখ্যায় বেশি যারা তারা সংখ্যায় কম তাদের বাড়িঘর সব জ্বালিয়ে ছাড়খার করে দিতে হবে, সর্বস্ব লুটে নিতে হবে- এমনটি যেন না ঘটে। 
 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি নিয়ে নয়ছয়
অবাক করা বিষয় লক্ষ্য করা গেল ক’বছরে। দুর্গাপূজা সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এককভাবে ছুটি দিচ্ছে। অথচ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ছুটির তালিকা রয়েছে। সেই অনুযায়ী সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একইভাবে পুজোতেও ছুটি দেয়ার কথা। যদিও অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তারা তাদের কারিকুলাম অনুযায়ী ছুটি নির্ধারণ করে থাকেন। কিন্তু সাধারণ ভদ্রতা বা শোভন আচরণ হচ্ছে দুর্গাপূজার পাঁচদিন অন্তত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রাখা। সরকারিভাবে পরিচালিত স্কুলগুলোতে এই নিয়ম মানলেও বেসরকারিভাবে পরিচালিত স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিন্ডারগার্টেন তার গুরুত্ব দিচ্ছে না। রাজধানীর অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে একই চিত্র। অনেক স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাত্র নবমী ও দশমীর দিন বন্ধ রাখছে। তাহলে কথা থাকে এসব প্রতিষ্ঠানে যেসব সনাতন ধর্মাবলম্বী দুর্গোৎসবে যোগ দিতে ঢাকার বাইরে যাবে তারা কি করবে?    

এবারের পূজায় অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্টানেই ছুটি নিয়ে যে জগাখিচুরি হয়েছে তার চিত্র সামাজিক মাধ্যমেও বাদ যায়নি। তেমন দুটি স্ট্যাটাস আপনাদের সঙ্গে শেয়ার কললাম। একজন লিখেছেন, পূজামন্ডপ হওয়া আর পুজো হওয়া আলাদা। সকাল বেলা ঈদের নামাজ পড়েই অফিস গেলে, কিংবা পরীক্ষার হলে বসলে সেই দিনটা ঈদের দিন হয় না। একটু আগে ফ্লোরের এক দাদার সাথে দেখা, জিজ্ঞেস করলাম বাড়ি যাবেন না, বললো কালকে পরীক্ষা। রাত পেরোলেই পঞ্জিকা অনুযায়ী পুজো, রুটিন অনুযায়ী পরীক্ষা। পঞ্জিকা মতে অবহেলা বিশেষ সমস্যা না হলেও, রুটিন অবহেলার কোন মাফ নাই। স্বর্গের দেবতারা যদিও অযুহাত শোনেন মাঝে মধ্যে, কিন্তু মর্তের মানবের মধ্যে এমন কর্তব্যের অবহেলা থাকবে কেন? তাই পঞ্জিকাকে চাপা দিয়ে রুটিনটাকেই হাতে তুলতে হয়। ভাবেন তো ঈদের আগের রাতে বসে এক্সামের পড়া পড়ছেন, সকালে নামাজ পড়েই এক্সাম দিতে যাবেন। কেমন হবে আপনার ঈদ? 
আরেকজন লিখেছেন, ভাবুন ঈদের দিন মেহেদি দেয়া বাদ দিয়ে, বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা বাদ দিয়ে আপনি পড়ছেন কারণ আপনার ঈদের দিন পরীক্ষা। এই জিনিস আপনি প্যারালাল ইউনিভার্সেও চিন্তা করতে পারবেন না যে ঈদের দিন আপনার পরীক্ষা অথছ সনাতন ধর্মাবলম্বীর পূজার দিনই আপনার পরীক্ষা। 

ছুটি নিয়ে এই জগাখিচুরি তা নিয়ে নিজে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম সামাজিক মাধ্যমে। অনেকেই লিখেছেন তালিকা দিতে। আরে ভাই, তালিকা দিয়ে কি হবে সমস্যা তো মস্তিষ্কে। না হলে পূজায় যেখানে ছুটি স্বাভাবিক সেখানে এ সময় খোলা রেখে পরীক্ষা নেয়া কতোটা সমীচীন? স্ব স্ব প্রতিষ্টানের কারও নজরে এলে ভবিষ্যতে পুজো মাথায় রেখে কারিকুলাম ঠিক করবেন, আর না হলে দাবি আদায়ের জন্য এ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা জনসমক্ষে ঘোষণা করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

নির্বাচিত কলাম থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

নির্বাচিত কলাম সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status