ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রথম পাতা

৩২ নম্বরে লাশগুলো পড়ে ছিল, একটি মানুষও সাহস করেনি এগিয়ে আসার

স্টাফ রিপোর্টার
১৭ আগস্ট ২০২২, বুধবার
mzamin

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় প্রতিবাদ হয়নি কেন সে প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘১৫ই আগস্ট ৩২ নম্বর ওই ধানমণ্ডিতে  লাশগুলো তো পড়ে ছিল। কত স্লোগান। বঙ্গবন্ধু তুমি আছো যেখানে আমরা আছি সেখানে, অমুক তমুক অনেক স্লোগান, কিন্তু কোথায় ছিল সেই মানুষগুলো। একটি মানুষ ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার। একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার। কেন করতে পারেনি। এত বড় সংগঠন এত লোক কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি। জাতির পিতা তো অনেককে ফোনও করেছিল কোথায় ছিলেন তারা?  গতকাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত সম্মেলনের সভামঞ্চে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞাপন
সভায় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাইকে হারিয়ে বেঁচে আছি। এ বাঁচা কত যন্ত্রণার বাঁচা যারা বাঁচে তারাই জানে।  আজ যখন চারদিক থেকে মানবাধিকারের প্রশ্ন আসে। 

মানবাধিকারের কথা বলা হয়। আমাদের সরকারকে মানবাধিকারের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়। যারা এই প্রশ্ন করে তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, আমাদের মানবাধিকার, ১৫ই আগস্ট আমরা যারা আপনজন হারিয়েছি তাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল? আমাদের তো বিচার চাওয়ার অধিকার ছিল না। আমার বাবা-মা হারিয়েছি। আমরা মামলা করতে পারবো না। আমি বিচার চাইতে পারবো না। কেন? আমরা দেশের নাগরিক না? আমি আমার ছোট বোন বিদেশে ছিলাম। বেঁচে গিয়েছিলাম ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাত থেকে। এই বাঁচা কত যন্ত্রণার বাঁচা যারা বাঁচে তারা জানে। তিনি বলেন, যদি ৯৬ সালে সরকারে আসতে না পারতাম। যদি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করতে না পারতাম এই হত্যার বিচার হতো না। বার বার বাধা এসেছে। এমন কি বিচারের কথা বলতে যেয়ে বাধা পেয়েছি। বিচারের কথা বললে নাকি কোনো দিন ক্ষমতায় যেতে পারবো না। আমি বাধা মানি নাই, দেশে-বিদেশে জনমত সৃষ্টি করেছি। সর্বপ্রথম এই হত্যার প্রতিবাদ করে বক্তব্য দিয়েছে আমার বোন রেহানা। তিনি বলেন, কত অপপ্রচার চালানো হয়েছে আমার বাবা, মা ভাইয়ের নামে। কত রকমের মিথ্যা অপপ্রচার দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। তারপরও যখন দেখে বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে জাতির পিতাকে মুছে ফেলা যায়নি। তখন হত্যা করা হয় জাতির পিতাকে। 

বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে জাতির পিতার নাম মুছে ফেলা হলো।  প্রধানমন্ত্রী দলের নেতাদের উদ্দেশ্যে বলেন, একটি মানুষ ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার? একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার। কেন করতে পারেনি। এত বড় সংগঠন এত লোক কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি। ১৫ই আগস্ট থেকে ১৬ই আগস্ট ওই লাশ পড়েছিল। ১৬ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে গেল টুঙ্গিপাড়ায়। কারণ দুর্গম পথ যেতে ২২ থেকে ২৪ ঘণ্টা লাগবে তাই কেউ যেতে পারবে না। তাই সেখানে নিয়ে মা-বাবার কবরের পাশে মাটি দিয়ে আসে। সেখানকার মৌলভী সাহেব আপত্তি করেছিলেন যে গোসল করাবো, কাফন দাফন করাবো। জাতির পিতা কিছু নিয়ে যাননি শুধু দিয়ে গেছেন। একটা দেশ দিয়ে গেছেন একটা জাতি দিয়ে গেছেন, পরিচয় দিয়ে গেছেন। আত্মপরিচয় দিয়ে গেছেন। বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তুলে উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে দিয়েছেন, কিছুই নিয়ে যাননি বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে।  শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের গরিব মানুষের রিলিফের কাপড় তিনি দিতে পারতেন সেই রিলিফের কাপড়ের পাড় ছিঁড়ে সেটা দিয়েই তাকে কাফন দেয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে কিছুই নিয়ে যাননি।  আমার একটাই কথা জাতির পিতা দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। 

সব সহ্য করে নীল কণ্ঠ হয়ে অপেক্ষা করেছি কবে ক্ষমতায় যেতে পারবো। দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো তাহলেই হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হবে। তিনি বলেন, আজকে যেসব দেশ মানবাধিকারের প্রশ্ন তোলে আমাদের নিষেধাজ্ঞা দেয় তারা তো খুনিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। এই খুনি রাশেদ ছিল মিলিটারি অর্ডারে যে অপারেশন হয়, তার কমান্ডিং অফিসার। রাশেদ ও শাহরিয়ারের নেতৃত্বে ওখানে যায়.. এবং মাজেদ। মাজেদকে আমরা আনতে পেরেছি। কিন্তু রাশেদকে আনার জন্য বারবার আমেরিকার সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু তারা দিচ্ছে না। তাকে তারা লালন-পালন করে রেখে দিচ্ছে। আর নূর আছে কানাডায়। এদের কাছ থেকে আমাদের মানবতার ছবক নিতে হয়! আমাদের মানবতার ছবক শেখায় যারা আমার বাবা, মা, নারী-শিশুকে হত্যা করেছে তারা তাদেরকে রক্ষা করে। রশিদ লিবিয়াতে পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে পাকিস্তানে যায়। ডালিম পাকিস্তানের লাহোরে আছে এইটুকু জানি, এর বেশি জানি না। মোসলেম উদ্দিন ভারতের আসামের কোনো অঞ্চলে ছিল, বহু চেষ্টা করেছি তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নামটাম পাল্টে রয়ে গেছে। তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই কয়জনকে এখনো আনতে পারেনি। দুর্নীতির অপবাদের পড়ে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, হ্যাঁ আমার কোনো শক্তি নেই, অর্থ সম্পদ নেই। তবে আমার শক্তি আছে, সেটা জনতার শক্তি। সেই শক্তি ও আত্মবিশ্বাস দিয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। প্রমাণ করেছি নিজের ভাগ্য করতে আসেনি। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এসেছি। 

সংকটের কারণে ইউরোপ আমেরিকার অনেক দেশেই বিদ্যুতের রেশনিং করা হচ্ছে দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই পরিস্থিতিতে আমরা বাধ্য হয়েছি তেলের দাম বাড়াতে। কারণ তেলের দাম সবসময় প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হয়। আমাদের টাকা যখন শক্তিশালী ছিল ডলারের দাম বিশ্বব্যাপী বাড়াতে আমরাও বাধ্য হয়েছি টাকার মান সামঞ্জস্য করতে। তেলের দামও বিশ্বব্যাপী বেড়ে গেছে। আমরা কত টাকা আর ভর্তুকি দেবো? তারপরও তেলের দাম বাড়িয়েছি। আমি জানি দাম বাড়াতে দেশের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। এটা উপলব্ধি করতে পারি। এটা বুঝি। যে কারণে আমরা সিদ্ধান্ত দিয়েছি ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল সরবরাহ করবো। ১ কোটি পারিবারিক কার্ড দেবো যাতে সাশ্রয়ী মূল্যে ডাল, তেল, চিনি কিনতে পারে। যার যেটা পছন্দ সেটা কিনতে পারবেন। আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সঞ্চালনা করেন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ। বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। 

রাশিয়া থেকে তেল কেনার উপায় খোঁজার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর:

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করার উপায় খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন। একনেক পরবর্তী সংবাদ সম্মেলন পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বৈঠকে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত যদি রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করতে পারে, তাহলে আমরা কেন পারবো না? রাশিয়ার কাছ থেকে তেল আমদানি করা গেলে বিনিময় মুদ্রা কী হবে, সে বিষয়েও একটি সমাধান খুঁজে বের করতে এবং প্রয়োজনে রুশ মুদ্রায় জ্বালানি তেল কেনার বিষয়টিও দেখতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ বিষয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম বলেন, দ্বিপক্ষীয় মুদ্রা বিনিময় (কারেন্সি সোয়াপ) নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। রাশিয়া, চীন ও ভারত-এই তিন দেশের সঙ্গে এমন হতে পারে। আমরা এসব দেশ থেকে আমদানি বেশি করি। তাহলে তারা আমাদের টাকা কি করবে? এ নিয়ে কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তিনি আরও বলেন, ডলার সংকট কাটছে। তবে বাজারে সমন্বয় হতে সময় লাগছে। 

এদিকে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করার ইঙ্গিত মিলেছে একনেক সভায়। সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। কীভাবে পর্যায়ক্রমে এর সমন্বয় করা যায়, সেটা বিবেচনায় আনতে হবে। এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, তেলের দাম সমন্বয় করা হবে। এতে তেলের দাম কমবে। তবে এখন যে তেল আসছে, তা ১৪০ ডলারে কেনা তেল। হ্রাসকৃত দরের তেল আসতে দেড় থেকে দুই মাস সময় লাগবে। তিনি বলেন, ছয় মাসের মধ্যে অর্থনীতি আগের অবস্থানে ফিরে আসবে। শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশে প্রধানমন্ত্রী লোডশেডিং চান না। আশা করি, সেপ্টেম্বর মাসের পর লোডশেডিং থাকবে না। দেশের পরিস্থিতি ভালো হচ্ছে দাবি করে মান্নান বলেন, অনেকে বলেছিলেন দেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে গেল। ইনশাআল্লাহ দুই মাস হয়ে গেলেও শ্রীলঙ্কা হয়নি। রিজার্ভ নামছিল, এখন টেকসই অবস্থায়। রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ঈদের পর রেমিট্যান্স পেয়েছি অনেক, ৩০ শতাংশ বেড়েছে। এক্সপোর্ট হাওয়া ভালো, এ ছাড়া রাজস্ব আদায়ও ভালো। মন্ত্রী বলেন, আমরা খাদে পড়বো না বরং খাদ থেকে উঠবো।  অন্যদিকে উত্তরার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী মর্মাহত ও কষ্ট পেয়েছেন জানিয়ে এমএ মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটা গ্রহণযোগ্য নয়।

 প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক, ঠিকাদারের দায়িত্ব হলো এ ধরনের কাজ যথাযথভাবে করা। তারা নিরাপত্তা না নিয়ে কীভাবে এ ধরনের কাজ করতে পারে? সড়কপথ বন্ধ না করে তারা কীভাবে এ কাজ করলো। কেন এটা হলো, এটা খতিয়ে দেখতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। এটা সুষ্ঠু তদন্ত করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী এবং দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন। সে যেই হোক, এটা গ্রহণযোগ্য নয়। জীবনের অনেক মূল্য। ঠিকাদার-পিডি সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা মারা গেছেন সবার জীবন মূল্যবান। এ বিষয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, একনেক বৈঠকে উত্তরার দুর্ঘটনার বিষয়ে প্রাথমিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী। প্রাথমিক প্রতিবেদনে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী এ ঘটনা খুব মন দিয়ে শুনেছেন এবং আবেগতাড়িত হয়ে  গেছেন। এরপর তিনি নির্দেশনা দিয়ে বলেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত এবং যেই কোম্পানি জড়িত সবার বিরুদ্ধে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

এ ছাড়া যেসব কোম্পানি কাজে দায়িত্বজ্ঞানহীন পরিচয় দেয় সেসব কোম্পানি কালো তালিকাভুক্ত করার জন্য বলেছেন তিনি। এদিকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২ হাজার ৫০৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয় সংবলিত ৬টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৬২৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা ও বৈদেশিক অর্থায়ন ৮৭৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা। অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলো হলো-সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘সোনাপুর-কবিরহাট-কোম্পানীগঞ্জ (বসুরহাট)-দাগনভূঁইয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক (আর-১৪৮) যথাযথমানে উন্নীতকরণ’ প্রকল্প ও ‘গল্লামারী-বটিয়াঘাটা-দাকোপ-নলিয়ান ফরেস্ট সড়ক (জেড-৭৬০৬) এর ২৮তম কিলোমিটারে চুনকুড়ি নদীর উপর চুনকুড়ি সেতু নির্মাণ’ প্রকল্প; নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার নদীবন্দর স্থাপন (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু  থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ (২য় সংশোধিত)’ প্রকল্প; শিল্প মন্ত্রণালয়ের ‘বিসিক মুদ্রণ শিল্প নগরী (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বরেন্দ্র এলাকায় খালে পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্প-২য় পর্যায়’ প্রকল্প।

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

   

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status