অনলাইন
'যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায়'
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ সপ্তাহ আগে) ১১ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবার, ১২:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন
ভারতে বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গার্সেটি বলেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন এবং আগত ট্রাম্প প্রশাসন উভয়ই বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত গতিশীল পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার গুরুত্ব ব্যক্ত করেছে। গার্সেটি শুক্রবার কলকাতায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘গত সপ্তাহে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টারা দেখা করেছিলেন এবং বাংলাদেশ প্রসঙ্গ সেই কথোপকথনের একটি প্রধান বিষয় ছিল। আমরা কীভাবে বাংলাদেশকে সর্বোত্তমভাবে সাহায্য করতে পারি? কীভাবে বাংলাদেশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন সংঘটিত করতে পারে এবং বাংলাদেশের সকলকে রক্ষা করা যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। আমরা সকলেই একটি স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ, সহনশীল বাংলাদেশ দেখতে চাই। এ বিষয়ে ভারত, আমেরিকা উভয়েরই স্বার্থ জড়িত। সুতরাং, আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতকে এ বিষয়ে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে।’
যেকোনো রাজনৈতিক পালাবদলই কঠিন এবং তা সব সময় ভালো হবেই এমনটা বলা যায় না বলে গার্সেটি মন্তব্য করেন। তার মতে, বিষয়টি ইতিবাচক হতে পারে যদি বিশ্বের অন্যান্য সম্প্রদায় তা গ্রহণ করে এবং দেখে যে, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি মিল রয়েছে।
৩১ অক্টোবর একটি টুইট বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ডনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ‘বর্বরোচিত সহিংসতার’ নিন্দা করেন এবং মন্তব্য করেন যে, তার নজরদারিতে ‘এটি কখনই ঘটত না’। এই মন্তব্যটি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্বিগ্ন করে তোলে। বিশেষ করে যখন ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিতে চলেছেন। গত মাসে বাংলাদেশি আমেরিকান হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের সমন্বয়ে গঠিত একটি জোট বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষার দাবি জানিয়ে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন। এই জোট বাংলাদেশে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের উপর ‘ক্রমাগত নিপীড়নে’র বিষয়টি তুলে ধরেছে ট্রাম্পের কাছে।
ইসলামপন্থীদের সামনে সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব ‘হুমকির’ মুখে পড়েছে বলেও উল্লেখ করেছে তারা। ভারতীয়-আমেরিকানরাও সম্ভাব্য অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাসহ বাংলাদেশি সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আগত ট্রাম্প প্রশাসন এবং কংগ্রেসের প্রতিনিধিদের সাথে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।
সূত্র : টাইমস অফ ইন্ডিয়া
স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখার যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কে!
It is verified that indin media is real Hero about fouls News on the World.
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় হলুদ মিডিয়ার কৌশলগত প্রপাগান্ডা ও মনগড়া একপেশে অসত্য তথাকথিত সংবাদ প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। মাইক্রোসফটের অনুসন্ধানের রিপোর্টে গুজব ও ভূয়া সংবাদ পরিবেশনের জন্য ভারতীয় মিডিয়া গুলো বিশ্বে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় হলুদ মিডিয়ার কৌশলগত প্রপাগান্ডা ও মনগড়া একপেশে অসত্য তথাকথিত সংবাদ প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। মাইক্রোসফটের অনুসন্ধানের রিপোর্টে গুজব ও ভূয়া সংবাদ পরিবেশনের জন্য ভারতীয় মিডিয়া গুলো বিশ্বে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
ভারত ও হাসিনা এ দুটোই বাংলাদেশের শত্রু। ভারতে মুসলমানদের কি অবস্থা সেটাও বিশ্বের দেখা দরকার। ১৬ বছর পর হাসিনার পতন তাতে ভারতের এত কষ্ট কেন ? এটা আমাদের বুঝতে হবে।
India abuses minority in their own country. Shame on you Indian.