রাজনীতি
জামায়াতের বিবৃতি, পাল্টা জবাব বিএনপির
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১০:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২১ পূর্বাহ্ন
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্য ঘিরে বিবৃতি দেয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এরপর রোববার রাতে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জামায়াতে ইসলামীর বিবৃতির পাল্টা জবাব দেয় দলটি।
রোববার রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে উদ্দেশ্য করে তীব্র মন্তব্য করেন রুহুল কবির রিজভী।
জামায়াতের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘খুব ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। আপনাদের একাত্তরের অর্জন কী? আপনারা একাত্তরের বিরোধিতা করেছেন। ৭১ ও ৯০-এর গৌরব বিএনপির। সেদিনও শেখ হাসিনার সঙ্গে আঁতাত করে এরশাদের কুলাঙ্গারের নির্বাচনে যাননি? ইসলাম নিয়ে রাজনীতি করেন। ইসলাম মানেতো মোনাফেকি করা না।’
এরপর রাজনৈতিক মহল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এদিন রাতেই জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান এক বিবৃতিতে রিজভীর বক্তব্যের জবাবে বলেন, রিজভী অবশ্যই অবগত আছেন ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত জোটকে এড়িয়ে ভিন্ন মতের লোকদের সঙ্গে জোট করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যে ঐক্য করা হয়েছিল তা কী জাতির সঙ্গে মোনাফেকি নয়? জনগণ এই রাজনৈতিক ছন্দ পতনের ইতিহাস ভুলে যায়নি।
এরপরই জামায়াতে ইসলামীর বিবৃতির পাল্টা জবাব দেয় বিএনপি। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ছবি যুক্ত করে বলা হয়, ২০১৮ সালের নির্বাচনে জামায়াত দর কষাকষি করে ২২ আসন বাগিয়ে নেয় জোট থেকে। সেই নির্বাচনে ডা. শফিকুর রহমান (জামায়াত আমির) নিজেও ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাহলে কার সঙ্গে জোট? আর কার সঙ্গে মোনাফেকির কথা বললেন আমির?
নতুন দল চাই
চন্দ্রিমা উদ্যান না লিখে জিয়া উদ্যান লিখলে নিশ্চয়ই হাছিনা এখন মাইন্ড করবে না!
I think both party should have patience. No argument please.
বিএনপির ভেরিফাই পোস্টে দেওয়া বিবৃতি খন্ডন করার রাজনৈতিক কোন হাতিয়ার জামাতের নেই। কারন ইহা তো বাস্তব সত্য
এদেশ থেকে সব poraton দল বাদ দিয়ে নতুন কোনো দলকে সাপোর্ট করা উত্তম
দুইটা দল এক না হলে সবার ক্ষতি।
এই কাদা ছুড়াছুঁড়িতে লাভবান হবে আওয়ামী লীগ
Muktijuddah bole ekti dol palaiche
আমি জামায়েত ইসলামীকে বর্জন করেছি কারণ, যামায়েত ইসলাম আর আয়ামীলীগ দুইটাই বিষাক্ত সাপের মতো যেকোনো সময় ছোবল মারবে।
বিএনপির উচিৎ, আগের চেতনা ব্যবসায়ীদের পরিনতি দেখা।
We never forget 1971 about jamat .
জাতি বিএনপি ও জামায়াতের ইসলামীর মধ্যে বিভেদ দেখতে চায় না কারণ লাভ হবে কার তা বলতে হবে না।
জামায়াত যত অশান্তির কারণ।
জামায়াত যতই লাফালাফি করুক না কেন। ওদের অবস্থা তথৈবচ। ওদের যতজন মাঠের কর্মী ততই সমর্থক ততই ভোট। আর বিএনপি’র জন সমর্থন বাংলার শিকড়ে।
জামায়াত কি জিনিষ বিএনপি রিসার্চ করতে পারেনি। আওয়ামীলীগ জামায়াতকে পেপার হিসেবে ব্যুবহার করেছে। আর বিএনপি এই স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকারদেরকে এদেশে প্রতিষ্টিত করেছে।
ভারত যেমন আমেরিকা -রাশিয়ার মনযোগিয়ে চলে জামাতও তেমন ভারত-পাকিস্তানের মন যুগিয়ে চলে।ভারতে আছে মোদি আর বাংলাদেশে আছে শফিকুর। দুই দলেরই ব্যবসা একই, সেটা হচ্ছে ধর্ম।
জামায়েত এর দুই জন মন্ত্রী ছিলেন, এক আনা দুর্নীতি ও পায় নি, আগে বিএনপি কে আয়নায় নিজের চেহারা দেখা উচিত।
বাংলাদেশে স্বাধীনতার একমাত্র স্বপক্ষের শক্তি এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপিকে জামাত টেক্কা দেওয়ার দু:সাহস দেখে বিস্মিত হচ্ছি!
100% Right Information thanks BNP
সকল ভেদাভেদ ভুলে যাওয়া উচিত। রিজভী সাহেবের মন্তব্য ঐক্যের অন্তরায়।
Mukti Juddho Birodhi Kari der Boy Kot Kori
বি এন পি জামাতের মধ্যে কী হলো আবার? এ দু’দল তো একে অপরকে ছাড়া অচল! তাহলে ক্ষমতায় আসবে কে? না-কি ক্ষমতার কাড়াকাড়ি!
এখন খেলা শুরু হয়েছে।
লাগ ভেল্কি লাগ দুই ভেল্কি চক্ষেমুখে লাগ!!!
এই কাঁদা ছোড়াছুড়ি এখনি বন্ধ করা হোক।
কার স্বার্থে এই সমালোচনা, যখন একত্রিত হয়ে দেশ গড়ার প্রয়োজন তখন ক্ষমতার স্বার্থে শুরু হল বিভাজন
৭১ সালে তাদের কি ভুমিকা ছিল তা দেশের মানুষ জানে, এই দেশে রাজনীতি করতে হলে আগে দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত