ঢাকা, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, শুক্রবার, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শাবান ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

ডেইলি মেইলের খবর

টিউলিপের রাশিয়া সফর এবং ৪ বিলিয়ন পাউন্ড ঘুষ নেয়ার অভিযোগ

মানবজমিন ডিজিটাল

(১ মাস আগে) ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ পূর্বাহ্ন

mzamin

যুক্তরাজ্যের লেবার মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত ঘুষ নেয়ার অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে। বৃটেনের আর্থিক খাতে দুর্নীতিরোধের দায়িত্ব রয়েছে সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের কাঁধে। টিউলিপের জন্মভূমি বাংলাদেশে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তির সঙ্গে জড়িত কথিত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টিউলিপ সিদ্দিক, তার যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী মা শেখ রেহানা সিদ্দিক এবং তার খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। কয়েক সপ্তাহের সহিংস বিক্ষোভের পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী শত শত বেসামরিক লোককে হত্যা করে, তার পর অবস্থা বেগতিক দেখে হাসিনা তার বোন রেহানাকে নিয়ে আগস্টে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যান। বাংলাদেশের হাইকোর্টের আদেশের পরে তদন্ত শুরু করা হয়েছিল, যেখানে দাবি করা হয়েছিল যে, টিউলিপ সিদ্দিক মোট ১০ বিলিয়ন ডলারের পারমাণবিক চুক্তির ‘দালালি’ করতে সহায়তা করেছিলেন। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি রোসাটম নামে একটি রাশিয়ান রাষ্ট্র-সমর্থিত কোম্পানি দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং ২০১৩ সালে হাসিনা ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টিউলিপ সিদ্দিকের উপস্থিতিতে ক্রেমলিনের অভ্যন্তরে চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছিলেন, যিনি তখন একজন লেবার কাউন্সিলর ছিলেন।

দুদক সিদ্দিকের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধেও তদন্ত করছে, যার মধ্যে তার খালাতো ভাই সজীব ওয়াজেদ জয়, যিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন এবং তার চাচা তারিক সিদ্দিক, যিনি বাংলাদেশে লুকিয়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আদালতের কাগজপত্রে তাদের নাম ছিল। দুদকের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, কমিশন জড়িতদের অবস্থান নির্বিশেষে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে সিদ্দিক এ বিষয়ে অস্বীকার করেছেন।

তার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলেছে যে, অভিযোগগুলো যা প্রথম আমেরিকান ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছিল, তবে সেটি ‘ভুয়া’। আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্যের সাধারণ সম্পাদক এবং সিদ্দিকের পারিবারিক বন্ধু সৈয়দ ফারুক বলেন, ‘এই গল্পগুলো বানোয়াট। এগুলো হাসিনা পরিবারের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আক্রমণ। তারা টিউলিপকে আক্রমণ করছে, কারণ সে আমাদের মাননীয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি। জুলাই মাসে সিটি মন্ত্রী হওয়ার পর থেকে সিদ্দিককে ঘিরে ঘুষের তদন্ত হল বিতর্কিত একটি বিষয়। তিনি প্রায় ১৪ মাস ধরে লন্ডনের একটি সম্পত্তির ভাড়ার আয় ঘোষণা করেননি বলে সংসদীয় মানদণ্ড মেনে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হয়েছিল বলে দাবি করা হয়েছিল।’

সংসদীয় নিয়ম অনুসারে সদস্যদের ২৮ দিনের মধ্যে এই জাতীয় আয় ঘোষণা করতে হবে। টিউলিপ যার অফিসিয়াল উপাধি ট্রেজারির অর্থনৈতিক সচিব। তিনি ক্ষমা চেয়েছিলেন এবং ভুলটি ‘অসাবধানতাবশত’ হয়েছিল বলে স্বীকার করেছিলেন। আগস্টে একই সংবাদপত্র প্রকাশ করেছিল কীভাবে সিদ্দিক দুই বছর আগে ২ মিলিয়ন পাউন্ডের পাঁচ বেডরুমের বাড়িতে চলে যান, যেটি তিনি তার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালা শেখ হাসিনার রাজনৈতিক মিত্রের কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছিলেন। একজন বাংলাদেশি বিরোধী রাজনীতিক ববি হাজ্জাজ সেপ্টেম্বরে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করার পরে সিদ্দিক এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। 

আদালতের কাগজপত্রে উদ্ধৃত বাংলাদেশি মিডিয়ার বিভিন্ন নিবন্ধের ওপর ভিত্তি করে এটি তৈরি করা হয়েছিল। টিউলিপ সিদ্দিক এবং তার পরিবার পারমাণবিক চুক্তির সময় ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকা থেকে ১২৮ মাইল উত্তর-পশ্চিমে ঈশ্বরদী উপজেলায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চুক্তিটি ২০১৩ সালে ক্রেমলিনে একটি জমকালো অনুষ্ঠানে হাসিনা ও পুতিনের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল যেখানে সিদ্দিক, তার মা রেহানা (৬৯) ও ছোট বোন আজমিনা (৩৪) উপস্থিত ছিলেন। সিদ্দিক ও তার পরিবার এমনকী পরে রাশিয়ান রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে ছবিও তোলেন।

বাংলাদেশি গণমাধ্যমের রিপোর্টগুলো গ্লোবাল ডিফেন্স কর্প নামে মার্কিন ভিত্তিক নিউজ ওয়েবসাইটের একটি নিবন্ধের দ্বারা আলোড়িত হয়েছিল, যেখানে টিউলিপ সিদ্দিক এবং তার পরিবারের সদস্যদের দ্বারা ৪ বিলিয়ন পাউন্ড কীভাবে চুরি করা হয়েছিল তা বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।  

রিট পিটিশনে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের বিষয়ে রাশিয়ান সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক পরিচালনা ও সমন্বয় সাধনে টিউলিপ যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তা জানানো হয়। নথিতে আরও অভিযোগ করা হয়েছে যে, বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১০ বিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ের ৯০ শতাংশ ক্রেমলিন থেকে হাসিনা সরকারের কাছে ঋণের মাধ্যমে পূরণ করা হয়েছিল, কিন্তু হাসিনা পরিবার মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে ‘রুশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাৎ করেছে।

নথিতে বলা হয়েছে, সিদ্দিক, হাসিনা ও তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা মধ্যস্থতার বিনিময়ে আত্মসাৎকৃত তহবিলের ৩০শতাংশ পেয়েছেন। এমনকি  দাবি করা হয়েছে যে, প্রচ্ছয়া লিমিটেড নামের একটি ‘ভুয়া’ কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ৭০৯ মিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত পাচার করা হয়েছে ‘যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে’। হাসিনার শাসনের বৈশিষ্ট্য ছিল মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং রাজনৈতিক বিরোধীদের গুম করা। 

অ্যামনেস্টির মতো গ্রুপ তাদের প্রতিবেদনে হাসিনা সরকারের অপব্যবহারের কথা তুলে ধরেছে। বাংলাদেশের একটি আদালত তার জন্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ গত মাসে বলেছিলেন যে, তার মা বিচারের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত এবং ‘কোনো ভুল করেননি’। কিন্তু হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে তাকে ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি অন্যান্য দুর্নীতির বিষয়ে আদালতে বিভিন্ন কাগজপত্র দাখিল করা হয়েছে। সিদ্দিক অতীতে তার খালা হাসিনাকে একজন ‘রোল মডেল’ হিসেবে প্রশংসা করেছেন, কিন্তু আগস্টে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি টিউলিপ। তার খালার কট্টরপন্থী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে অর্থমন্ত্রী টিউলিপের সম্পৃক্ততা এক দশকেরও বেশি পুরোনো, কারণ এরপর তিনি বৃটিশ মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন।

উইট ইস্টের টোরি এমপি জো রবার্টসন বলেছেন, ‘এটি স্পষ্ট যে অভিযোগ গুরুতর, এখানে মন্ত্রী টিউলিপের সম্পৃক্ততা কতখানি ছিল তা জানা প্রয়োজন। গুরুতর তদন্তের অধীনে থেকেও সিদ্দিক কি তার মন্ত্রী পদে বহাল থাকবেন ?’

ট্রেজারি বিভাগ লেবার পার্টি এবং সিদ্দিক মন্তব্য করতে চাননি, তবে একটি সূত্র জানিয়েছে যে এই বিষয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি। রোসাটমের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা যায়নি। তবে এর আগে বলা হয়েছে, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও প্রচারিত উস্কানিমূলক খবর রোসাটম প্রত্যাখ্যান করে। আমরা স্বচ্ছ অনুশীলন, কঠোর দুর্নীতিবিরোধী নীতি এবং সমস্ত লেনদেন প্রক্রিয়ায় উন্মুক্ততার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা মিডিয়ায় প্রকাশিত এবং প্রচারিত মিথ্যা তথ্যকে প্রকল্পটিকে অসম্মান করার প্রচেষ্টা হিসাবে দেখি, এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি এবং একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পে স্বাক্ষর করার সময় একটি সরকারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ভিডিও প্রকাশের পরে নগর মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক নতুন প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন। ফুটেজে সিদ্দিককে ক্রেমলিনে তার খালা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি দলের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। দ্য মেইল অন সানডে প্রকাশ করার নয় বছর পর এটি প্রকাশ্যে আসে যে ২০১৩ সালের অনুষ্ঠানে পুতিন এবং তার খালার সঙ্গে সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন। হাসিনা বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সেই সময়ে লেবার জোর দিয়ে বলেছিল যে তৎকালীন সংসদীয় প্রার্থী সিদ্দিক যেকোনো সরকারি প্রতিনিধিদলের অংশ ছিলেন না, তার পরিবারের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন। তবে ভিডিওগুলো প্রকাশ করে যে ক্রেমলিনের অভ্যন্তরে এটি একটি ‘পারিবারিক অনুষ্ঠান’ ছিল। ছবিতে পুতিন ও হাসিনাকে একটি অলঙ্কৃত ডেস্কে বসে ছবি তুলতে দেখা যায়। তাদের পেছনের দেয়ালে ছিল রুশ ও বাংলাদেশের পতাকা। ১ বিলিয়ন পাউন্ডের অস্ত্র চুক্তি স্বাক্ষরের আগে উভয় নেতা একে অপরের দেশের প্রশংসা করে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। বিতর্কিত রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চুক্তি, যা এখন বাংলাদেশে তদন্তের অধীন এই অনুষ্ঠানেই স্বাক্ষরিত হয়েছিল। পুতিনের সঙ্গে হাসিনার চুক্তি স্বাক্ষরের পরে একই ঘরে এই পারিবারিক ছবি তোলা হয়েছিল।  

ভিডিওতে দেখা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক ও তার বোন আজমিনা বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে তাদের খালার পেছনে হাঁটছেন। একজন লেবার মুখপাত্র এ প্রসঙ্গে  বলেছেন, ‘এটি টিউলিপ এমপি হওয়ার ১১ বছর আগের ঘটনা। টিউলিপ শুধুমাত্র তার খালাকে দেখতে এবং তার পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে রাশিয়া গিয়েছিলেন। পারিবারিক সদস্য হওয়ায় তিনি যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন, তাতে তার কোনো ভূমিকা ছিল না।’

যদিও টোরি দলের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘এটি টিউলিপ সিদ্দিকের তথাকথিত পারিবারিক মস্কো সফরের পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছু গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপন করে। এক দশকেরও বেশি সময় পরে অবশেষে সিদ্দিকের রাশিয়া সফর এবং এই ছবির পেছনের সত্য উদ্ঘাটনের সময় এসেছে।’

পাঠকের মতামত

just tell a name of hasina's family who is honest.

fahed
১১ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবার, ১১:৪৭ অপরাহ্ন

এতো গোসতের হিসাব বিড়াল টা কত বড় ছিল?

হাসাম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৮:৩১ অপরাহ্ন

এমন কোন হীন কাজ নেই যা হাসিনা বা তার দোসররা করেনি।

shohidullah
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৫:২১ অপরাহ্ন

চোরের বাচ্ছা চোর। বাংলাদেশটা চুষে খেয়ে তারা ফকির বানিয়ে দিছে।

ফারুক হোসেন
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৫:০০ অপরাহ্ন

কম্বল দিয়ে শুরু. …

মোঃ সাইফুল ইসলাম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৪:৩৫ অপরাহ্ন

Family of thieves.

Habib
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৪:০২ অপরাহ্ন

৪ বিলিয়ন পাউন্ড মানে কমবেশি ৬০ হাজার কোটি টাকা! যুক্তরাজ্য, মালেশিয়া ও বাংলাদেশের ব্যাংক একাউন্টই তো এগুলোর প্রমাণ দিবে- সেটা না করে মিডিয়া গল্প তো উদ্দেশ্যমূলক

রহিম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৪:০০ অপরাহ্ন

সুশাসন,গণতন্ত্র এবং শেখ পরিবার একসাথে যায়না।

N.Alom
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৩:১৪ অপরাহ্ন

পুরো রিপোর্টটা পড়ে কিছুই পরিষ্কার বোঝা গেল না। ঘুষ দাতা কিংবা গ্রহীতার কোনটারই কোন সঠিক তথ্য উপস্থাপিত হয়নি। ইতিপূর্বেও এ বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন হয়েছিল এবং রাশিয়া সেটার প্রতিবাদ করেছিল। সুতরাং এটা এক ধরনের মিডিয়া টায়াল এর মত কাজ করছে। প্রকৃত সত্য উদঘাটন হওয়া দরকার।

Domenic Sikder
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:৪২ অপরাহ্ন

শেখ পরিবারের বাংলাদেশের জন্য কোন দয়ামায়া বা জনগণ বা দেশপ্রেম নাই।কারন তারা বিশ্বাস করে এই বাঙ্গালী জাতি শেখ পরিবারকে হত্যা করেছে এবং দল থেকে কোন প্রতিবাদ হয়নি।তাই তাদের তিলে তিলে মারাই তাদের লক্ষ্য। আর বাংলাদেশ কে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যই ছিলো বাংলাদেশের আর্থিক বৈদেশী ঋণ,সাহায্য বন্ধ করা।টিউলিপের এই তথ্য আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য। কারন টিউলিপ তখন ইটালী হয়ে রাশিয়া গিয়েছিলো চুক্তির বিষয়ে কথা।ততকালীন ইটালির রাষ্ট্রদূত এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে আরো তথ্য পাওয়া যাবে।

ইকবাল কবির
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:৪০ অপরাহ্ন

বংশগত অভ্যাস। ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে।

K
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:২৫ অপরাহ্ন

এগুলো পাবলিক খায় না বিশ্বাস ও করে না। ইউনুসের দূর্নীতি খুঁজে দেখেন। অনেক কিছু পাবেন

tanbirahmedchowdhury
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:১৫ অপরাহ্ন

শেখ পরিবার পুরো দেশটাকে চেটেপুটে খেয়ে শেষ করে দিয়েছে।

A k Khan
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:০৭ অপরাহ্ন

সত্যি, বংশগত আর জন্মগত দোষ

Pinku
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১:২৭ অপরাহ্ন

বেপার না দুর্নীতি তাদের বংশগত অভ্যাস ।

Akash Roy Chowdhury
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১:২৪ অপরাহ্ন

চৌরজবৃত্তির অভ্যাস বংশ পরম্পরায় ধরে রেখেছে ।

Siddq
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৬ অপরাহ্ন

মানুষের পৃথীবিতে বেচে থাকার জন্য কত টাকা লাগে?আর ও কত কি যে সামনে উম্মুক্ত হবার অপেক্ষায় আছে।আর একটি কথা,টাকা নেবার জিন্য কি রাশিয়া যাওয়া লাগে?প্রযুক্তি কত কিছু সহজ করে দিয়েছে,অনৈতিক লেনদেন এভাবে কি করে?

Ashraf Chowdhury
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন

শেখ পরিবার এবং দূর্নিতি পরিপূরক। হাসিনার যত আত্মীয় স্বজন আছে সবাই দূর্নিতিবাজ। তাদের বৈধ কোনো ইনকাম নেই কিন্তু পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্য দেশে বিদেশে শত শত কোটি টাকার মালিক। এদের অপকর্ম দিন দিন প্রকাশ পাচ্ছে।

রুমেল
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:২০ অপরাহ্ন

চোরদের সাত কাহন অথবা ঠাকুমার ঝুলি না শুনিয়ে, তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুস্পষ্ট প্রমান তুলে ধরে, অনতিবিলম্বে তাদের চুরির শ্বেতপত্র জাতির সামনে প্রকাশ করে, দ্রুত বিচার নিষ্পত্তির আওতায় আনা হোক l

Roni
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:০৭ অপরাহ্ন

বাটপারি তাদের রক্তে আছে।

Sayma
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন

বেপার না দুর্নীতি তাদের বংশগত অভ্যাস ।

রাশেদুল ইসলাম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন

বেপার না দুর্নীতি তাদের বংশগত অভ্যাস ।

রাশেদুল ইসলাম
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status