বিনোদন
কলকাতা থেকে নতুন খবর দিলেন অঞ্জু ঘোষ
মুজাহিদ সামিউল্লাহ
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার‘বেদের মেয়ে জোসনা’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে এক সময় দুই বাংলায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান ছিল অঞ্জু ঘোষের। একটা সময় দিন-রাত শুটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করা এ অভিনেত্রী দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করছেন কলকাতায়। অনেকেই মনে করেন, অঞ্জু ঘোষ সময়ের আগেই রুপালি পর্দাকে গুডবাই জানিয়েছেন। কলকাতায় যাওয়ার পর থেকে গণমাধ্যমেও তেমন একটা কথা বলতে দেখা যায়নি তাকে। অনেকটা সময় পর এবার মানবজমিনের সঙ্গে কথা বলেছেন অঞ্জু ঘোষ। মুঠোফোনে তিনি ভাগ করে নেন নিজের বর্তমান জীবনের কথা। অঞ্জু ঘোষ জানান, নতুন সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন তিনি। প্রযোজক হিসেবে আগেও কাজ করেছেন তিনি। অঞ্জু ঘোষ মানবজমিনকে বলেন, বর্তমানে নতুন সিনেমার গল্প ও চিত্রনাট্যের কাজ চলছে। একটি পরিপূর্ণ সিনেমাই বানাবো আমরা। দর্শকরা তার এই সিনেমায় সুখ-দুঃখ-আনন্দ-বেদনা সবকিছুই দেখতে পাবেন। যোগ করে এ অভিনেত্রী বলেন, এ সিনেমায় মুম্বইয়ের অভিনয়শিল্পীরা কাজ করবেন। সেই প্রক্রিয়া এখন চলছে। নতুন বছরেই সিনেমাটি বানাতে চান তিনি।
নিজের বর্তমান জীবনযাপন নিয়ে অঞ্জু ঘোষ বলেন, কলকাতায় আমি বেশ ভালো আছি। শান্তিতে আছি। কাজ নিয়ে ব্যস্ত হচ্ছি। এটাই আমার জন্য বড় পাওয়া। তবে মাঝে-মধ্যে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন। বিশেষ করে ইউটিউব চ্যানেলগুলোতে তাকে নিয়ে মিথ্যা-বানোয়াট খবর প্রকাশ করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। তিনি বলেন, যারা এসব মিথ্যাচার করছেন তাদের জানাতে চাই, অভিনয় করে আমি যে অর্থ, সম্মান অর্জন করেছি তাতে ভগবানের কৃপায় আমার পরের সাত প্রজন্ম চলে যেতে পারবে। যারা আমার অবস্থান নিয়ে মিথ্যাচার করছে তাদের জানাতে চাই, বর্তমানে আমি যে সল্টলেকের বাড়িতে থাকি তার বাজারমূল্য তারা অনুমান করতে পারবেন না। বাংলায় একটি প্রবাদ আছে। হাতি মরলেও লাখ টাকা। আর অঞ্জু ঘোষ হাজার বছরে একজনই জন্মায়। তিনি আরও বলেন, একমাত্র আমি ১৬ বছর বয়সে তিন তিনবার তাসখন্দ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সম্মানিত হয়েছি; যা একজন অভিনেত্রীর জন্য রেকর্ড। আমাকে নিয়ে বরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায় আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন সিনেমা করার। এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের বর্তমান অস্থিরতা নিয়েও কথা বলেন অঞ্জু। তিনি বলেন, এটা খুবই অপ্রত্যাশিত। দুই দেশে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে, তার শান্তিপূর্ণ সমাধান আশা করি। ভারত ও বাংলাদেশ বন্ধুপ্রতিম দেশ। সেই সম্পর্কটা যেন বজায় থাকে- সেটাই চাওয়া।
Anju ghush একজন অহংকারি ও দাম্ভিক মহিলা,যা তার কথায় প্রকাশ পাচ্ছে
অর্থবিত্ত এবং জনপ্রিয়তাটা কিন্তু বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষ থেকেই পেয়েছিলেন।
Anju ghosh earned money from Bangladesh but, settled in India . This is the irony of few rich minorities of our country . I Know Anju gjhosh since late 70's when she was in Zatra parties in Chattagram .
ভারত-বাংলাদেশ কোনো কালেই বন্ধুপ্রতিম ছিলনা। আর কখনই কোনো দেশ বন্ধুপ্রতিম হয়না। স্বার্থপ্রতিম হয়।