শেষের পাতা
বাংলাদেশকে সার্বিক বয়কটের হুঁশিয়ারি বিজেপি নেতার
বিশেষ প্রতিনিধি
১ ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবারবাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন ও ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে ভারতের হিন্দু সংগঠনগুলোর পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোও সোচ্চার হয়েছে। বিজেপি, কংগ্রেস ও সিপিএমও প্রতিবাদ কর্মসূচি নিয়ে পথে নেমেছে। গতকালও কলকাতায় প্রতিবাদ জানান সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি চলচ্চিত্র পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়, নীতুর মতো অভিনেতা ও ইন্দ্রনীল সাহার মতো খ্যাতনামা চিকিৎসকরাও প্রতিবাদে মুখর হয়েছেন। কলকাতার একটি হাসপাতাল বাংলাদেশিদের চিকিৎসা পরিষেবা না দেবার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। বিশিষ্ট স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ইন্দ্রনীল সাহা বাংলাদেশিদের চিকিৎসা করবেন না জানিয়ে বলেছেন, অর্থ নয়, দেশের সম্মান আমার কাছে বড়। বিজেপির পশ্চিমবঙ্গের নেতারা সব রকমের ভিসা বন্ধ, আমদানি রপ্তানি বন্ধ থেকে শুরু করে সীমান্তে অবরোধের হুঁশিয়ারি দিয়ে চলেছেন। শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী একধাপ এগিয়ে গিয়ে বাংলাদেশ বয়কটের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সমস্ত ভারতবাসীর উচিত বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে বয়কট করা। তাহলেই বাংলাদেশের শিক্ষা হবে। আগামী ১৬ই ডিসেম্বর প্রতিবাদে মহাসমাবেশের ডাক দেয়া হবে বলেও বিজেপি নেতা বলেছেন। এদিকে বিজেপির সংসদ সদস্য সাবেক বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলাদেশে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে যেভাবে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে ইউনূসের নোবেল পুরস্কার প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে হিংসার ঘটনা ঘটছে তাতে নোবেল কমিটির উচিত ইউনূসকে দেয়া পুরস্কার ফিরিয়ে নেয়া।
আমাদের চিকিৎসাসেবা উন্নত করতে হবে।
বাংলাদেশের উচিত ভারত কে বয়কট করা।
আমারই তোদের বয়কট করবো।
তাই হলে বাংলাদেশের উপর ভারতের আধিপত্য কমবে। এ দেশের ইসলামী মূল্যবোধে বিস্বাসী মানুষের একান্ত মনের কথা।
বাড়ির দক্ষিণ পাশের বাজার বসে সমস্যা নাই, উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিম পাশের বাজার গুলো খোলা আছে।
চিকিৎসা সেবার শপথ অনুযায়ী জাতি ধর্ম বর্ন ভৌগোলিক অবস্থান যাই হোক না কেন চিকিৎসক সকল অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা করতে বাধ্য।
স্বাভাবিক; কারণ চাওয়ালা আর নোবেল বিজয়ী কি এক কাতারে দাঁড়াতে পারে?
ভারত বাংলাদেশকে বয়কট করবে কি বাংলাদেশের উচিত ভারত কে বয়কট করা।