প্রথম পাতা
আওয়ামী লীগকে ভোটে আনা নিয়ে নয়া আলোচনা
স্টাফ রিপোর্টার
২০ নভেম্বর ২০২৪, বুধবারসাড়ে ১৫ বছরের দীর্ঘ শাসনের পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন দলটির সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর থেকেই দিশাহারা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। গণহত্যা ও ছাত্র-জনতার ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের
মুখোমুখি সিনিয়র অনেক নেতা। দাবি উঠছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের। এমন পরিস্থিতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলটির অংশগ্রহণ নিয়েও শঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেয়া এক বক্তব্য ঘিরে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতে বিএনপি’র অনাপত্তির বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলে বিক্ষুব্ধ হন ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তারা মনে করেন, এটা জুলাই আগস্টের শহীদদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। হিন্দুকে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাইনি। বিএনপি এটা করেছে, বলেছে সব রাজনৈতিক দল অবশ্যই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সুতরাং তারা ইতিমধ্যে রায় দিয়ে দিয়েছে। আমরা দেশের একটি প্রধান দলের মতামতকে উপেক্ষা করবো না।
ছাত্ররা যখন গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি তুলছে ঠিক তখন এমন বক্তব্য আশাহত করেছে তাদের। বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন ছাত্র আন্দোলনের অনেক নেতা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কেবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদেরকে ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে। তিনি আরও লেখেন, জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো দ্বিতীয় বক্তব্য দিতে পারে না। আওয়ামী লীগের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে আপনার কোনো আপত্তি নেই- দ্য হিন্দুর এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কোনো একটি দল বা আরেকটি দলকে বেছে নেয়ার জন্য আমি কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি নই। আমি রাজনীতিকদের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিতে সহায়তা করছি। এর আগে সোমবার সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বক্তৃতায় সেটি বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে।
১৯৪৫ সালে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসি পার্টিকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় এবং এখনো তারা নিষিদ্ধ রয়েছে; সেখান থেকেই বোঝা উচিত আওয়ামী লীগের পরিণতি কী হওয়া উচিত। অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক অন্যতম আহ্বায়ক ও বর্তমানে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, গণহত্যার বিচারের পূর্বে আওয়ামী লীগকে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেবো না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে। এদিকে গতকাল আরেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ফেসবুক পোস্টে বলেন, গণঅভ্যুত্থানের শতদিন পরে পুরনো বন্দোবস্তের প্রতি দাসখত লিখে দেয়া লোকেরা আবারো ঐক্যবদ্ধ হবে। এ দল, ওই দল এখানে মুখ্য নয়। মুখ্য হলো পুরাতন প্রজন্ম ও বন্দোবস্ত। সেখানে তিনি আরও লেখেন, পুরাতন ও নতুনের এ রক্তাক্ত দ্বন্দ্বে রণনীতি ও প্রধান দ্বন্দ্ব বুঝে নেয়া জরুরি। খুবই জরুরি। মৃত্যু আমাদের ছুঁয়ে গেছে, আমরা জ্যান্ত মরা হয়ে গেছি। আমাদের শহীদ হয়ে যাওয়া ভাইবোনের সাক্ষ্যকে নিরন্তর পুনরাবৃত্তি করে যেতেই হবে।
এটাতো বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ নয়!! যার ছিল গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। আর এটা তো হলো ব্যাংক লুটেরার আওয়ামী লীগ।
গণহত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে এ দলটির রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক।
আমার মনে হয় আওয়ামীলীগ বাদ দিয়ে নির্বাচন করার ই সুযোগ নাই।
ভোটের মাধ্যমে জনগণের রায় নিয়ে, যদি আওয়ামীলীগ আসন কম পায়, তারপর আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের কথা ভাবা যেতে পারে।
নির্বাচন করার অধিকার সব দলের রয়েছে। বৃহত্তম দল আওয়ামী লীগ রয়েছে এদেশের জন্মসূত্রে গাথা। এ দল ছাড়া নির্বাচন করলে সেটি কতটুকু গ্রহণ যোগ্য হবে সেটা ভাবতে হবে। নির্বাচন করলে জনগনেই আওয়ামী লীগ কে চায় কি চায় না সেটাই বুঝা যাবে। আর জনগন বলতে আওয়ামি লীগ এর মানুষ রা কি পরে না? দেখা যাবে ওই আওয়ামি লীগ এর মানুষ ই আপনার ভাই, বোন, মামা, চাচা, বাবা। তখন কি চুপ থাকবেন? না কি সবার সাথে সম্পর্ক শেষ করে দিবেন?
দেশের মালিক জনগন , জনগন সিন্ধান্ত নেবে কে রাজনীতি করবে আর করবে না , জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয় ভোট , কোন দলকে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করতে দেওয়া হবে না এর চেয়ে বড় ফ্যাসিবাদ আর কি হতে পারে? আসলে তারা জনমতকেই ভয় পায় |
আওয়ামীলীগের সব জারজ
বিএনপি আওয়ামী লীগ কে নির্বাচনে টানার কারন দুই দলের চরিত্র একঅভিন্য লুটপাট সিন্ডিকেট চুরি ডাকাতি দূর্নীতিতে এক পরিবার তন্ত্র এই দুদলে গনতন্ত্র নাই। ভিতরে দূদল এক। দেশের জনগণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ বিএনপি কে বজয়ক করা।
=== আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে আগামী ২০ বছরের জন্য / আর ২০১৪, ২০১৮, ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য হয়েছে তাদেরকে চির দিনের জন্য পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনীতি করা ও যেকোনো নির্বাচনে অংশ করা নিষিদ্ধ করতে হবে /======
যারাই আওয়ামী লীগ কে পূর্ণ ভাষন করার চেষ্টা করবে জনগণ তাদের বয়কট করবে ইনশা আল্লাহ৷
কোন অবস্থায় আওয়ামীলীগকে ভোটে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া যাবেনা।
আওয়ামী লীগ যদি সংশোধিত হয়ে রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন করে তাহলে আমি ব্যক্তিগতভাবে কোনো সমস্যা দেখি না। কারণ জনমত জরিপে এতো বৃহত্তর একটা দলকে পাশ কাটিয়ে/উপেক্ষা করে নির্বাচন করা আদৌ ঠিক হবে না।
Every Where boycott Bangladesh Awami League because Awami League is a fascist Hasina’s political party,
নির্বাচন করার অধিকার সব দলের রয়েছে। বৃহত্তম দল আওয়ামী লীগ রয়েছে এদেশের জন্মসূত্রে গাথা। এ দল ছাড়া নির্বাচন করলে সেটি কতটুকু গ্রহণ যোগ্য হবে সেটা ভাবতে হবে। নির্বাচন করলে জনগনেই আওয়ামী লীগ কে চায় কি চায় না সেটাই বুঝা যাবে। সুতরাং এ নিয়ে দেশে অশান্তি করা সুভ হবে না।
আ্ওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত দুটি কারনে - (1) 1971 সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেয়ার কারনে। (2) গত 15 বৎসরের ফ্যাসিবাদীর কারনে। স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দান কারী দল বা বাহিনী কখন ভাল গনতান্ত্রিক দল হতে পারে না, এটাই সত্য।
No country in the world who killed his people. Awami League killed thousand of our student which didn't happen in the history of world. So they do not right for election in this country. They only can come to people for vote not to go India for vote. They will have to work for Islam & Country
আওয়ামী লীগ গত সাড়ে ১৫ বছরে দেশ থেকে বিদেশে যে পরিমাণ অর্থ তাঁরা পাচার করেছেন, তা দিয়ে বাকি জীবন বিদেশে আরাম-আয়েশে কাটিয়ে দেবেন তাঁরা। আফসোস হচ্ছে, তাঁরা যে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে ভেগে যেতে পেরেছেন, সে অর্থ দেশের জনগণ হয়তো কখনোই ফেরত পাবেন না।
পাঁচ তারিখের পর থেকে যত মানুষ মারা যাচ্ছে এর বিচার কে দিবে
সহমত পোষন করছি। এদের কে নাৎসি বাহিনীর মতো নিষিদ্ধ করা উচিত। সে পথে যারাই যাবে তাদের পরিনতি একই হওয়া উচিত। যত ছাত্র জনতা এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে তাদের সাথে এবং যত ছাত্র জনতা আহত হয়েছে তাদের সাথে বেইমানি করাদের এই প্রজন্ম ক্ষমা করবে না, করতে পারে না।
আওয়ামী লীগ যেভাবে গত তিন টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার হাইজ্যাক করেছে তার শাস্তি হিসেবে অন্তত ৩০ বছর তাদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখা দরকার। তাহলে ভবিষ্যতে আর কেউ জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে সাহস করবে না।
এটাতো বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ নয়!! যার ছিল গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। আর এটা তো হলো ব্যাংক লুটেরার আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগ ছাড়া যেহেতু বিএনপি নির্বাচন করবে না তাই বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোন রকম ভোট বন্ধ থাকুক, এটা ছাত্র জনতার দাবি।
আঃলীগ কি এখন কোনো রাজনৈতিক দল নাকি মাফিয়া গ্যাং??
অপরাজনীতির কারনে আওয়ামীলীগকে অবশ্যই রাষ্ট ক্ষমতা থেকে নূন্যতম 15 বছর দূরে রাখতে হবে। তারা প্রকৃত রাজনীতি থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। তাছাড়া আওয়ামীলীগ দল হিসাবে বাংলাদেশের জনগণের কাছে মহা সমাবেশ করে দুহাত তুলে ক্ষমা চাইতে হবে।
কেউ যদি আওয়ামীলীগ ছাড়া নির্বাচনে যেতে না চায়, তাহলে গণহত্যার বিচার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে! আগে গণহত্যার বিচার হবে তারপর নির্বাচন ।
যারা আওয়ামীলীগ কে নির্বাচনে আনতে চায় তারা মেরুদন্ড হীন প্রাণী, আওয়ামীলীগ আর তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।আওয়ামিলীগকে নির্বাচনে ডাকা মানে জাতির সাথে বেইমানি করা ছাড়া আর কিছু নয়।একটা খুনির দল কিভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারে? এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
গনহত্যার বিচারের আগে তাদের ভোট দিবনা । ভোটে দেখতেও চাইনা ।
চমৎকার
অন্যায়কারী যে বা যারাই হোক শাস্তি পাবে, পেতে হবেই। মানবতা ন্যায্যতা সাধারন মানুষের অধিকার এ বিষয় গুলো নিয়ে কোন আপোষ নেই, কোনভাবেই হতে পারে না। শুধুমাত্র গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকার জন্য এতো খুন গুম মিথ্যা মামলা হামলা ইত্যাদির পরও বিন্দু মাত্র অনুশোচনাহীন পতিত হাসিনা ও তার সাংগপাংগরা বাংলাদেশ বিরোধী সাম্রাজ্যবাদী ভারতের মদদে এখনও নির্লজ্জের মতো দেশের মানুষকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। তাদের ভয়ানক জাতাঁকলে দেশের গনতন্ত্র, আইনের শাসন, বৈষম্যহীন আর্থিক বিকাশ,সার্বিক শৃংখলা সবই তলানিতে গিয়েছিল। বিএনপি সহ বিরোধী দলগুলো ও বিরোধী মতের মানুষ গুলো প্রায় অস্তিত্বহীন অবস্থায় উপনীত হয়েছিল। অথচ আশ্চর্যের সাথে দেশের মানুষ ইদানিং বিকল্প ভরসার স্থল বিএনপির মাঝে তাদের আশা আকাংখার বিপরীতমুখী অবস্থান লক্ষ করছে। কিসের ভিত্তিতে, কিভাবে, কেন তারা সাধারণ মানুষের এতো রক্ত, দূঃখ,কষ্ট, ত্যাগকে পদদলিত করে দোষী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে ছাড় দিতে চায়? গণমানুষের শক্তি,মুক্তির আকাংখা ও দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ত, আভ্যন্তরিন ও বহিঃশত্রু এই সুস্পষ্ট বাস্তব বিষয় গুলো কি মাথামোটা বিএনপি বোঝে না?
একমাত্র আওয়ামী লীগের মাধ্যমেই ভারত এই দেশের উপর কর্তৃত্ব করছে। পুনরায় আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার অর্থই ভারতের জন্য খেলার মাঠ পরিস্কার করে দেয়া। দেশপ্রেমিক জনতার উচিৎ হবে আওয়ামী লীগ যেন ভারতকে সাথে নিয়ে দেশের স্বার্থবিরোধী কোন খেলায় উইন করতে না পারে।
আওয়ামিলীগকে নির্বাচনে ডাকা মানে জাতির সাথে বেইমানি করা ছাড়া আর কিছু নয়।একটা খুনির দল কিভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারে? এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
কোন রাজনৈতিক দল আরেক রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করতে পারে না এবং কি বলতেও পারে না নিষিদ্ধ করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের জনগণের তাই জনগণের রাষ্ট্রের হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ গণহত্যাকারি দলকে নিষিদ্ধ করা উচিত এইটা কোন দলের ওপরে না দিয়ে আপনারা নিজেরাই নিষিদ্ধ ঘোষণা করুন জনগণ আপনাদের পাশেই আছে
আওয়ামীলীগকে নির্বাচনে আনতে হবে এটা ঠিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু এই দলের তৃণমূল থেকে একনম্বর ব্যক্তিকে তাদের অপকর্ম ও দূর্ণীতির সঠিক বিচার নিশ্চিত করতে হবে। একজন অপরাধীও যেন বিচারের বাহিরে না থাকে। ধন্যবাদ।
আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন হলে সেটিও গ্রহণযোগ্য হবে না। আবারো আওয়ামী নির্বাচন হবে।
Until the execution of the Delhi slave Hasina for the genocide of thousands of Bangladeshis and the trial of Awami terrorists is carried out, there is no place for the Awami party in Bangladesh's politics. The message is clear.
আপনারা আশার পর কত লোক মেরেছেন তার বিচার কে করবে।
যে দলের নেতৃত্বে ১৯৫২ ভাষা আন্দোলন ১৯৬৬ ছয় দয়া ১৯৭০ সাধারন নির্বাচন ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধ থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি গনতান্ত্রিক আনন্দলনে নেতৃত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তারা আওয়ামীলীগকে ফ্যাসিষ্ট বলবে তারা আওয়ামীলীকে গালি দিবে আওয়ামীলীগের মত বৃহৎ দলকে বাইরে রেখে যদি কেউ নির্বাচন চায় তাহলে সে হয়তো বুকার স্বর্গে বাস করছে আওয়ামীলীগের মত বি এন পি এদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল যার কারনে তারা ও চাচ্ছে অংশ গ্রহন মুলক নির্বাচন করতে হলে অবশ্যই আওয়ামীলীগের মত দলের প্রয়োজন