বিশ্বজমিন
বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ কমালো আদানি পাওয়ার
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ৯ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ৩:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:০৯ অপরাহ্ন
বকেয়া পরিশোধে বিলম্ব হওয়ার জেরে বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে ভারতের কোম্পানি আদানি পাওয়ার। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এতে বলা হয়, ৮০০ মিলিয়নের বেশি বকেয়া থাকায় প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়েছে ভারতের আদানি পাওয়ার। একাধিক সূত্র রয়টার্সকে এই খবর নিশ্চিত করেছে। ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় ঝাড়খণ্ড রাজ্যে আদানির গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। দুটি প্ল্যান্ট থেকে ১৪০০-১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। তবে চলতি মাসের শুরুর দিকে তা অর্ধেকে অর্থাৎ কমিয়ে ৭০০-৭৫০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হয়। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের উপাত্ত এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) এক কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার আরও একধাপ কমিয়ে তা ৫২০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘আমরা ধীরে ধীরে বকেয়া পরিশোধ করছি এবং কেউ সরবরাহ বন্ধ করলে বিকল্প ব্যবস্থা নেব। আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীকে আমাদের জিম্মি করতে দেব না।’
আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনতে ২০১৫ সালে কোম্পানিটির সঙ্গে ২৫ বছর মেয়াদে একটি চুক্তি করে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় আদানি পাওয়ারের দুটি ইউনিট রয়েছে। যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ৮০০ মেগাওয়াট করে। বাংলাদেশ বকেয়া পরিশোধ ত্বরান্বিত করেছে বলে জানিয়েছেন বিপিডিবি’র কর্মকতা। তিনি বলেন, আদানি পাওয়ার ৭ নভেম্বর বকেয়া পরিশোধের সময়সীমা প্রত্যাহার করার পরও তারা বিদ্যুৎ সরবরাহ হ্রাস করেছে। বিদ্যুৎ কমানোর বিষয়ে জানতে চাইলে আদানি পাওয়ারের কোনো কর্মকর্তা রয়টার্সের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়, আদানি পাওয়ারকে আরও ১৭০ মিলিয়ন ডলার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে ঋণপত্র খুলেছে পিডিবি।
পিডিবির মধ্যে এখনো খুনি হাসিনার দোসর গুলো রয়ে গেছে, আর না হলে আদানি র বিরুদ্ধে মামলা না করে বিল পে করে কিভাবে? বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে দূর্নীতি গ্রস্ত চুক্তি আদানি চুক্তি।
এক ছিল আদানি, খাইলো বাংলাদেশিদের হাতে পেদানি ।
বাংলাদেশের উৎপাদন বাড়াতে হবে
টাউট আদানি ১০০% বন্ধ করে দে। আমাদের কিছু যায় আসে না।
আদানির কনট্রাস্ট বাতিল করে নেপাল এবং ভুটান থকে নেওয়ার ব্যবসতা করুন আর নিজেদের উৎপাদন খমতা বরানোন চেস্টা করুন।
আদানি গ্রুপ নামক জল্লাদীয় অপশক্তি থেকে যত দ্রুত বের হওয়া যায় ততই মঙ্গল বাংলাদেশের।
আদানি গ্রুপের খপ্পর থেকে যত দ্রুত বের হওয়া যাবে ততোই মঙ্গল হবে। দেশের কল্যাণ হবে। ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার আত্মাহুতি স্বার্থক হবে।