রাজনীতি
মির্জা ফখরুল
এবার সুযোগ হাত ছাড়া হলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৯ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ৩:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:০৯ অপরাহ্ন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এবার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যেন আমরা হাত ছাড়া না করি। এই সুযোগ হারিয়ে গেলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যাবে।’
শনিবার হাইকোর্ট অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে আছেন, তাদের আমরাই সমর্থন দিয়েছি, সকলে একসাথে, ছাত্ররা, রাজনীতিবিদরা আমরা সবাই। এই প্রত্যাশায় দিয়েছি, ১৫ বছর আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে তারা সেগুলো সরিয়ে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এই তরুণ-যুবকের যে চাওয়া নতুন বাংলাদেশ, সে বাংলাদেশ যেন আমরা তৈরি করতে পারি।’
তিনি বলেন, ‘অনেকে জিজ্ঞাসা করেন ‘আপনারা এত নির্বাচন-নির্বাচন করেন কেন’। আমি বরাবরই গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার বা উদ্যোগ কখনো সম্ভব হতে পারে না। নির্বাচিত প্রতিনিধি জনগণের অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে সম্ভব। সমস্যা ওই জায়গায়, দেশে গণতন্ত্র চর্চা না হওয়ায় যে সংস্কৃতি, সেটি গড়ে উঠেছে। প্রত্যেকের মধ্যে একটা স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী চিন্তা-ভাবনা একবারে বাসা বেঁধে আছে। আমরা দ্রুত অসহনশীল হয়ে যাই। গণতন্ত্র মানেই সহনশীলতা।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকারকে সময় দিতে হবে, আমরা তাদেরকে দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কাজ করছেন। অবাক হয়ে যাই, এই মিডিয়া! তারা এই সরকারের কোনো সাফল্য দেখতে পায় না। অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, সরকার তিন মাসে অনেক কাজ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ কিছু কিছু জায়গায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠার চেষ্টা করছে। দুর্ভাগ্য, কিছু মিডিয়া তাদের প্রমোট করছে। এটি জনগণের জন্য শুভময়ী মঙ্গল বয়ে আনবে না। এ ধরনের প্রচারণা চালানো থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি।’
বিএনপির নেতৃত্বে ১৫ বছরে যে কাজটি হয়নি ছাএজনতার ব্যনারে সে কাজটি হয়েছে। ডঃ উইনুস নিজে থেকেতো ক্ষমতায় আসেনি। উনাকে অনুরোধ করে আনা হয়েছে। বিগত ৫০ বছর রাজনৈতিক সরকারগুলোর ভুমিকা দেখেছে জনগন। যদি ৫ ই আগষ্ট ২৪ এর আগের অবস্থা থেকে এখন পরিস্থিতি ভালো থাকো তাহলেতো কারো অখুশি থাকার কথা নয়। যদি নির্বাচতি প্রতিনিধিরাই সব সমস্যার সমাধান করতে পারতো তাহলে শেখ হাসিনার সরকার বা অতীতে বিএনপি, জাতীয় পার্টির সরকারের বিরুদ্ধে কোন আন্দোলনই করা লাগতোনা --- মাএ ১০ মাস আগে একটি নির্বাচন হয়েছে, ১২ মাসের মাথায় আরেকটি নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের আর্থিক ও আইনশৃংখলা বাহিনী প্রশ্তুত কিনা তা কিন্তুু কেউই বিবেচনায় আনেছেনা। ---
সব রাজনৈতিক দলকে এ সময়ে ইস্পাত কঠিন ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং সরকারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে হবে। বিএনপি মহাসচিবের কথায় আশ্বস্ত হলাম। তবে প্রেসিডেন্ট নাম দিয়ে চিন্তা করা দরকার।
যাক, খুব স্বস্তি পেলাম। ফখরুল সাহেবের কথা শুনে। এখন চুপ্পুর ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে হয়।
BNP কোথায় অতি কথন করলো. দিস ইস আইদার AL ওর Jamati দলবাজি. চুপ্পু বেপারে বিএনপি পজিশন ঠিক আসে বলে মনে হয়.
চপ্পু প্রীতি আপনাকে আর ভাললাগে না মি. ফকরুল। তারুন্যের আবেগ আপনিরা বুঝতে পারছেন না।
জনাব মহাসচিব সাহেব আপনাদের অতিকথন অতি আওয়ামী প্রীতি আওয়ামী সংবিধান প্রীতি চুপ্পু সর্বোপরি ক্ষমতায় যাওয়ার তাড়াহুড়াই বিএনপিকে সাধারণ জনগণের কাছে ঘৃণার পাত্র হিসাবে দাঁড় করিয়েছে।