বিশ্বজমিন
৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না হলে বিদ্যুৎ বন্ধের ঘোষণা আদানির
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ৩ নভেম্বর ২০২৪, রবিবার, ৩:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
নভেম্বরের ৭ তারিখের মধ্যে ৮৫০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া পরিশোধ না করা হলে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে আদানি পাওয়ার। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এতে বলা হয়, গত ৩১ অক্টোবর বকেয়া পরিশোধের নির্ধারিত সময়সীমা পার হওয়ার পর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৭০ মিলিয়ন ডলারের ঋণপত্র খোলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু বিপিডিবি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিতে উল্লিখিত এ শর্ত পূরণ করেনি বলে অভিযোগ করেছে আদানি পাওয়ার। তবে এর প্রতিক্রিয়ায় আদানি পাওয়ার ঝাড়খন্ড ৩১ অক্টোবর থেকে তাদের বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। যাতে বাংলাদেশে বিদ্যুতের ঘাটতি বৃদ্ধি পেয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ঝাড়খন্ডে আদানির গোড্ডা প্ল্যান্টে গত শুক্রবার উৎপাদিত এক ১,৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের মধ্যে বাংলাদেশে মাত্র ৭২৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে। ওই প্ল্যান্টটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী। এছাড়া পায়রা, রামপাল ও এসএস পাওয়ার ওয়ানসহ অন্যান্য বড় কারখানাগুলোতেও জ্বালানি সংকটের কারণে উৎপাদন কমে গেছে।
খাতসংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, ডলার সংকটের কারণে সময়মতো অর্থ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের (পিজিবি) দৈনিক রিপোর্ট অনুযায়ী, বাগেরহাটে এনটিপিসি’র যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশ-ভারত ফ্রেন্ডশিপ বিদ্যুৎ কোম্পানির দ্বারা পরিচালিত রামপাল প্ল্যান্ট এবং এসএস বিদ্যুৎ কোম্পানিসহ বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইতিমধ্যেই কয়লা ঘাটতির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে।
আদানিকে যে পরিমাণ টাকা দেয়া হয়েছে বাংলাদেশকে এক বছর বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ দিলেও তার লোকসান হবে না। আদানি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।
rupurer parbanobik biddud center calu hok
ওরা প্রতারণা করে বিদ্যুৎ চুক্তি করেছে, বন্ধ করে দে বিদ্যুৎ। হারিকেন জ্বালাবো, সামনে শীত,
টাউটের সেরা টাউট ভারতীয় কোম্পানি আদানি।
গোল দিতে হলে একটু পিছনে এসে তারপর কিক নিতে হয়,আমরাও আমাদের দেশকে ভারত নামক সন্ত্রাসীর কবল থেকে বাচাতে না হয় আবার একটু পিছনে গিয়ে হারিকেন আর মোমবাতি জালালাম, তাও ভালো ঈনশা আল্লাহ
কোভিডের টিকা দিবে বলে টাকা নিছিল ভারত, সেই টিকাও আসেনাই, টাকাও ফেরত পাই নাই। এখন অইটাকা থেকে বিদ্যুতের দাম কেটে দিলেই ত হয়। উপদেস্টাদের কানে দেন বিষয় টা।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তো ভারতেই আছে, ওর থেকে বকেয়া আদায় করে নিক।আদানি তো চুক্তি করেছে স্বৈরাচার হাসিনার সাথে, বাংলাদেশের সাথে নয়।
বিদ্যুৎ দরকার নেই
বন্ধ হয়ে যাক, ধ্বংস হয়ে যাক আদানি এবং ভারতের সাথে সম্পাদিত অসম সকল চুক্তি। দেশ পুনর্গঠনে আগেরকার দিনের মতো হারিকেন-চেরাগ জ্বালিয়ে রাত্রি যাপন করব। তবু ভারতের কাছে মাথা নোয়ানো যাবে না। ইলিয়াস, পিনাকী এবং কনক সারোয়ারের মত ইনফুয়েল্যান্সরা যদি উদ্যোগ নেয়, তাহলে আমরা সবাই ভারতীয় পণ্য বয়কটের মত তাদের আহবানে সাড়া দিয়ে দেশ পুনর্গঠনে বর্তমান অন্তবর্তী সরকার তথা বিপ্লবী সরকারকে সহযোগিতা করতে প্রস্তত।
টাউট আদানির ভূয়া চুক্তির বিদ্যুৎ দরকার নেই। সামনে শীত আসছে, এমনিতেই বিদ্যুৎতের চাহিদা কিছু কমে যাবে। এর ফাঁকে সরকার বাংলাদেশের বিদ্যুৎ কারখানা গুলোর সংস্কার করে উন্নত করুক।
বন্ধ হয়ে যাক। ওই ক্রিমিনালদের বিদ্যুৎ আমাদের লাগবেনা!