ঢাকা, ১৬ জুন ২০২৫, সোমবার, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৮ জিলহজ্জ ১৪৪৬ হিঃ

প্রথম পাতা

সরকার কি তাহলে প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি?

মতিউর রহমান চৌধুরী
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার
mzamin

বিপ্লবের ছায়াসঙ্গী হচ্ছে প্রতিবিপ্লব। যেখানেই বিপ্লব সেখানেই প্রতিবিপ্লবের আলামত। কোথাও সফল হয়। কোথাও ব্যর্থ। বাংলাদেশের বিপ্লব নিয়েও দেশে-বিদেশে আলোচনা এখন তুঙ্গে। নানামুখী প্রচারণা। নানা ছক তো আছেই। সরকারের ভেতরেও একটি মহল প্রতিবিপ্লবের স্বপ্ন দেখছে। যদিও এর আগে অনেকগুলো পরিকল্পনা বা ছক ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু পরাজিতরা বসে নেই। তারা বিজয়ের হাসি হাসতে চায়। তাই বলছে, ক’দিন যায় দেখুন! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন টানটান উত্তেজনা। বলা হচ্ছে, প্রতিবিপ্লব এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। অবাধ স্বাধীনতার যুগে এমনটাই স্বাভাবিক। ফিলিপাইনেও বিপ্লবের পর এমনটা ঘটেছিল। সরকারি মহল কি তাহলে চিন্তিত? প্রশ্ন রেখেছিলাম সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে। বললেন, এটা নতুন কোনো খবর নয়। আমরা সবাই জানি এবং দেখছি। নানাভাবে সরকারকে দুর্বল করার চেষ্টা হচ্ছে। আপনি কি তাহলে চিন্তিত? জবাব দিলেন সোজাসাপটা। বললেন, চোখ-কান খোলা রেখেছি। যা ব্যবস্থা নেয়ার নিচ্ছি। বিপ্লবের পর প্রতিবিপ্লব কি তাহলে অবশ্যম্ভাবী! ইতিহাস তো তাই বলে। আমরা আমাদের কাজ করছি। কিছু ভুল-ত্রুটি তো আছেই। এটা দূর করে আমরা গন্তব্যে যেতে চাই। সে গন্তব্য কোথায়? এই প্রশ্ন কেন? আমরা তো বলেছি সংস্কার এবং নির্বাচন, আমরা দুটোই চাই। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে আমরা থাকতে চাই না। আমার তো সব কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। তুমি তো জানো আমি স্বপ্ন দেখি। স্বপ্ন দেখাই। এখন তো আমি আর কোনো স্বপ্নও দেখতে পারি না। যেখানে ছিলাম আমি একজন মুক্ত মানুষ। 

এখানে কি আপনি মুক্ত নন? মুক্ত কিনা জানি না, তবে ফাইলে বন্দি। এন্তার ফাইল আমাকে সই করতে হয় প্রতিদিন। অন্যকাজে সময় দিতে পারছি কম- এটা সত্য। বাস্তব সত্য। 

সব ফাইল কি পড়তে হয়? সব ফাইল পড়তে হয় না। কিন্তু সই করতে হয়। দুনিয়ায় ফাইল উঠে যাচ্ছে, সবই ডিজিটাল। আমরা এখনো ‘লাল ফিতায় বন্দি’। এই অবস্থার অবসান কবে হবে। 

স্যার, সুযোগ যখন পেলাম তখন জানতে ইচ্ছা করে আপনার উপদেষ্টামণ্ডলী কেমন করছেন? পাল্টা প্রশ্ন- তোমার কী ধারণা? আমার ধারণা এখানে মুখ্য নয়, মানুষ কিন্তু ভিন্ন কথা বলছে। স্বভাবসুলভ হাসি দিয়ে বললেন, ভালো-মন্দ সবই আছে। কেউ দুর্বল, কেউ সবল। আমি তাদের কাজ দেখছি, মানুষও দেখছে। একটা জায়গায় পৌঁছে তো আমাকে নম্বর দিতে হবে। সেটার কাজ এখন চলছে। মানুষ চেয়ে আছে আমাদের দিকে। আমরা কী পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নিয়েছিলাম এটা তো অজানা নয়। চারদিকে তো অস্থিরতা। মানুষ তো স্বস্তি চায়। নিত্যপণ্যের দাম যেভাবে বাড়ছে- তা অব্যাহত থাকলে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নিতে পারে। মানুষ পরিবর্তন দেখতে চায়। আর এখানেই শেষ হয়ে গেল ষাট মিনিটের আলোচনা।  
 

পাঠকের মতামত

বর্তমান অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার ইতিহাসের একটি আলোক বর্তিকা হয়ে থাকবে আশা করি। এ সরকার ছাত্র - জনতার সমর্থনে আসছে। এ সমর্থন অব্যাহত থাকলে একটি সুষ্ট ও অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে ফলপ্রসু ভূমিকা পালন করবে। বর্তমান সরকারের কর্মকান্ডের জন্য সকল অংশীজনের প্রতি শ্রদ্বা জ্ঞাপন করছি।

মোঃআব্দুল্লাহ
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন

What is AL are you know what is their activities

Faisal
২৮ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ৮:৫৫ অপরাহ্ন

we support Dr. Younus

anis
২২ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৪:৪৭ অপরাহ্ন

আসুক প্রতিবিপ্লব করতে। ৫ অগাস্ট পর্যন্ত যা যা করেছে তারা, প্রতিজ্ঞা করছি তার এক চুলও কম করা হবে না তাদের সাথে। এখন যা অস্তিত্ব আছে, তা-ও থাকবে না।

শিয়াল_পন্ডিত
২২ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:০৩ পূর্বাহ্ন

প্রতিবিপ্লব গৃহযুদ্ধ এসব কথা আমাদের মিডিয়া এবং রাজনীতিবিদ সুশীল সমাজের মধ্যে বেশী বলতে শোনা যায়। শেখ হাসিনা সহ অনেক দলের নেতাদের এক সময় বলতে শুনতাম দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে অথবা শুরু হয়ে যাবে। এখন শুনছি প্রতিবিপ্লবের কথা। আমার প্রশ্ন সব বিজ্ঞজনের কাছে এগুলো কি এতো সহজ বিষয়? এগুলো যদি সত্যি সংঘটিত হয় এর পরিনীতি কত ভয়ংকর হতে পারে এটা কি সবাই জানে?

মিলন আজাদ
২১ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ৩:০১ অপরাহ্ন

ফেসিস্ট রেজিমের সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

রমেল মাহমূদ
২১ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ৭:৩৮ পূর্বাহ্ন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নায়ন জরুরি। বাজার সিন্ডিকেট রুখতে হবে।

এম এইচ মনির
১৮ অক্টোবর ২০২৪, শুক্রবার, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

বাজারদর এই মুহুর্তে যে কোন মূল্যে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। দেশ গঠনের এটিই মোক্ষম সময়। বড় বড় ব্যবসা আ.লীগের হাতে ছিল, তাই বাজারদর অস্থিতিশিল করা তাদেরই কাজ। সচিবদের দেশ গঠনে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখছি না। সেনা বাহিনির সক্রিয়তা আরও পয়োজন। দেশে যে সেই আন্দোলনে নেমে যাচ্ছে। বিষয়গুলো খেয়াল করা দরকার।

মোহাম্মদ আমিমুল ইহসা
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৯ অপরাহ্ন

এ সরকারের উচিৎ রাস্তা দখল মুক্ত করে যানজট নিয়ন্ত্রণ করা। হকারদের দখল থেকে রাস্তা মুক্ত করতে হবে। ট্রাফিক সিগনালে অভিজ্ঞ ট্রাফিক কন্ট্রোলার নিযুক্ত করা জরুরী। যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালনে কঠোর হওয়া জরুরী। একটা দেশের উন্নয়নের প্রধান চাবিকাঠি যোগাযোগ ব্যাবস্হা।

মোঃ মনিরুল ইসলাম সরক
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৫:২০ অপরাহ্ন

ইনশাআল্লাহ;সৎ আর সাহসীরা বিজয়ী হবেন।

মাহবুব এ সোহেল।
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন

বর্তমান পেক্ষাপটে জনগণের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা। ঢালাওভাবে একটা গোষ্ঠির উপর দোষ চাপিয়ে দিলে অপরাধীরা এসবের ফাক ফোকর দিয়ে বের হয়ে যাবে। তাছাড়া, এরা ছদ্মবেশে থাকলে ভবিষ্যতের জন্য বিশাল হুমকী। ব্যক্তি অপরাধী হয় প্রতিষ্ঠান নয়। সুতরাং প্রতিটি অপরাধীর বিচার জনগণ দেখতে চায়। সকল রাজনৈতিক দলে সুষ্ঠু গণতন্ত্র চর্চা নিশ্চিত করে; নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার করে জনগণের ক্ষমতায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তারপরে নির্বাচন। জনগণ যাতে তার রায় জানাতে পারে। যেটা দীর্ঘ দিনের চাওয়া। এজন্য প্রয়োজনে জনগণ আরো কিছু মাস দ্রব্যমূল্যের চাপ মেনে নিতে পারে। মূল কথা হচ্ছে জনগণ বিভাজন চায় না। একটা জাতীয় ঐক্য জরুরি যা ৫৩ বছর যাবৎ অনুপস্থিত।

শুভ্রম মানিক
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন

গণহত্যাকারীরা প্রতিবিপ্লব ঘটাতে পারে এটা আমরা বিপ্লবীরা বিশ্বাস করি না। তবে মানসিকভাবে এখনও রাজপথে সতত সতর্ক আছি।

NP
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১:৩৫ পূর্বাহ্ন

সারাজীবন মানুষটা যখন সফল, এখানে বিফল হয় কেমনে! বিফল হবেন না সফল তিনি হবেন ইনশাআল্লাহ।

মঞ্জুর মোশর্দ
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১:৩৪ পূর্বাহ্ন

নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে আর এতে কষ্ট হচ্ছে সত্য, আরও কিছুদিন কষ্ট করত রাজি আছি, কিন্তু এই সরকার ব্যর্থ হয়েছে এমন কথা শুনতে রাজি নাই। হাসিনা সরকার দেশেটাকে ভয়ের সম্রাজ্য বানিয়ে ফেলেছিল সেই অবস্থা থেকে এখন অনেকটাই মুক্ত। আলহামদুলিল্লাহ। এই সরকারের কাছে একটাই অনুরোধ, অনেক বয়স্ক মানুষ দিয়ে যেমন কোন কাজ হয় না, তেমনি অনেক কম বয়স্ক পোলাপান দ্বারা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজই করা সম্ভব হবে না, তাই প্রয়োজনীয় সং্খ্যক ডা: আসিফ নজরুল স্যারের মত লোকবল নিয়োগ করত: রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কাজসমূহ করতে থাকুন। জনগণ আপনাদের সাথে আছে। থাকবে ইনশাআল্লাহ।

মো: রুমি
১৭ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১:৩২ পূর্বাহ্ন

দিবা স্বপ্ন দেখে লাভ নাই। প্রতিবিপ্লব কে করবে? ছাত্র-জনতার কি মার আওয়ামী লীগ টের পাই নাই? এসব ফালতু নিউজ করা বাদ দেন।

Lenin
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:৪৫ অপরাহ্ন

The garbage accumulated during the 16 years of fascist Hasina and AL rule cannot be eradicated in 16 days or 16 weeks or even 16 months by any government including Dr. Yunus government. It will take time and people need to have patience. The people must understand this simple math. They should also help and support the current government until the reform is completed.

Nam Nai
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:০৪ অপরাহ্ন

Any government including Dr. Yunus government is better than the fascist Hasina and previous AL governments.

Nam Nai
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:৫২ অপরাহ্ন

কেউ কেউ বলবে আগে ভালো ছিলাম। ১৫ বছরে ব্যাপক ঋণের হালুয়া রুটির ভাগ যারা পেয়েছেন তারা বলবেই, অনেক ক্ষেত্রে কাউকে কাউকে দিয়ে তা বলবে ও। সেটা হয়তো পুরোপুরি মিথ্যা ও না, তবে এসব কথা বলার পর কেউ গলা চেপে ধরবে না, কেউ হেলমেট পরে পেটাবে না, কোন মামলা দিয়ে হয়রানি হবে না আগের মতো। পরিবর্তনটা সেখানে হয়েছে সেটা বুঝতে হবে অর্থনীতি ও ভালো হবে একটু অপেক্ষা ধরুন।

obak
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:০৪ অপরাহ্ন

প্রতিবিপ্লবীরা তাদের স্বপ্ন নিয়ে থাকুক,বাংলাদেশের আমরা সাধারণ জনগোষ্ঠী আমাদের স্বপ্ন বৈশম‍্যহীন শোষণহীন সবার সমতার সোনার বাংলাদেশে গড়ার,যত বাধা আসুক আমরা সব বাধা অতিক্রম করে আমাদের সোনার বাংলাদেশ গড়বোই ।ইনশাআল্লাহ্

Nesar Ahmed
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৪:৫৭ অপরাহ্ন

আমার বিশ্বাস বাংলাদেশকে যারা ভালবাসে, যাদের মধ্যে দেশপ্রেম একটু হলেও আছে, তারা প্রত্যেকেই ড. মোহাম্মদ ইউনূস স্যারকে দোওয়া করে,সফলতা কামনা করে। একমাত্র যারা পেইড দালাল আর ফ্যসীবাদের পক্খের লোক শধুমাত্র তারাই সমালোচনা করছে। আমাদের প্রত্যেকেরই মনে রাখতে হবে যে, ফ্যসিবাদ সরকার এই দেশটাকে ফোকলা করে দিয়ে একটা ধ্বংসস্তুুপে রুপান্তরিত করেছে, যা থেকে এই জাতিকে উদ্ধার করতে ড. মোঃ ইউনূস স্যার দায়িত্ব হাতে নিয়েছে। সুতরাং সবাই একটু ধৈয্য ধরূন প্লিজ।

SHEIKH AMINUL ISLAM
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৪:৫৩ অপরাহ্ন

সরকারে কিছু অবসরপ্রাপ্ত রাজনীতিবিদকে সুযোগ দেয়া উচিত। যাদের রাষ্ট্র পরিচালনায় সফল পূর্বাভিজ্ঞতা আছে। এতে করে জনগনের অনেক আশা আকাঙ্খা প্রতিফলিত হতে বিলম্ব হবেনা সরকারও কাজের গতি পাবে মনে করি ।

বীর বাংগালী
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৪:৩৪ অপরাহ্ন

আমাদের দেশ প্রেমের বড্ড অভাব । কিছু মানুষ এখনো মনে করে গত ১৫ বছরে তারা খুব ভালো ছিল,,, , ব্যাংকে টাকা নাই, কোটি কোটি ডলার বিদেশী লোন,,,,,,,,, একটা সুন্দর ভোরের প্রত্যাশায় বসে আছি। সাফল্য আসবেই ইনশাআল্লাহ ।

Sarker
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৪:১৭ অপরাহ্ন

সরকারের সফলতা কামনা করছি । সকল কে ধৈর্য্য ধরতে হবে।

আনিছ
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:৫৩ অপরাহ্ন

তারা আসুক প্রতি বিপ্লব করতে। আওয়ামীলীগ সরকার যেভাবে আমাদের বুক ও মাথা লক্ষ্য করে গুলি করেছে এবার তা ফিরিয়ে দেওয়ার পালা।

শামীম জাহাঙ্গীর
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:০৭ অপরাহ্ন

দেশ প্রেমের বড্ড অভাব এই জাতির। একটা সুন্দর ভোরের প্রত্যাশায় বসে আছি। সাফল্য আসবেই ইনশাআল্লাহ ।

শাহাদাত হোসেন
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:২৮ অপরাহ্ন

আমরা এই সরকারের সফলতা কামনা করি আমরা তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করছি এবং করব। আমরা স্বৈরাচারের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরছি না। প্রমিজ

Jubed
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:২৮ অপরাহ্ন

আমাদের ব্যর্থ হ‌ওয়ার কোন সুযোগ নেই। যে কোন মূল্যে এতো এতো রক্তের, এতো এতো পঙ্গুত্বের মূল্য যে আমাদের চুকাতে হবে! স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ঐক্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগ ও প্রশাসন ভেজাল মুক্ত করতেই হবে। আরো কয়েকজন দক্ষ উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া প্রয়োজন মনে করছি।

হারুন রশিদ মোল্লা
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:২৬ অপরাহ্ন

এই সরকারকে আমরা বিজয়ীই চাই, এর ব্যাতিক্রম নয়। আর কখনোই কোন স্বৈরাচার যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে।

আজিম
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন

এই সরকারের ব্যর্থ হওয়ার কোন সুযোগ নেই এবং হবেও না ইনশাআল্লাহ। তবে প্রশাসনের প্রতি পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিবাদের দোসরদের খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। উপদেষ্টাদের কার্যাবলী পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনে তাদের থেকে সংযোজন -বিয়োজন করতে হবে। দ্রব্য-মূল্য নিয়ন্ত্রণ, আইন -শৃংখলা রক্ষা এবং ফ্যাসিস্ট ও তার দোসরদের বিচারের ব্যাপারে কঠোর ভূমিকা নিতে হবে।

Yousuf Chy
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন

অনেকে বলছেন সহসাই রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে দেবার জন্য। এটা সবার জন্য ক্ষতিকর। বর্তমান অর্থনীতির হাল , সমাজচিত্র, বৈদেশিক চাপ এর মাঝে রাজনৈতিক সরকার ফেইল করবে।।। সময় দিন, পরামর্শ দিন, সহযোগিতা করুন সবাই।

m b Hossain
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:২০ পূর্বাহ্ন

প্রফেসর ডক্টর ইউনুস এর সরকারের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর ঘনঘন সভা করতে হবে। তাদের উচিত এ সরকারের নানা কাজে সহযোগিতা করা

M b Hossain
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন

চোরেরা পালিয়ে গেছে।

শামীম জাহাঙ্গীর
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন

ইনশাআল্লাহ আমরা এই সরকার কে কখনো বেথ্য হতে দিব না .১৫ বছরের জন্জাল তো এক বছরে শেষ হবে না। সরকার যেখানে বেথ্য হবে আমরা সেখান থেকে টেনে তুলে নিয়ে আসবো। পরাজিত শক্তি কে মাথা তুলে দারাতে দিব না এটা আমাদের প্রতিঙ্গা

siddique
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন

প্রশাসনে পনেরো বছরের জঞ্জাল। এই জঞ্জাল দূরীভূত করতে না পারলে প্রতিবিপ্লবীদের ষড়যন্ত্র চলতেই থাকবে।

Jahirul hoque
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন

এ সরকার ব্যর্থ হবেনা ইনশাআল্লাহ এ বলে বসে থাকলে হবেনা সচেতন জনগন একজোট হয়ে সরকারকে সহযোগিতা না করে নির্বাচন কবে হবে এ নিয়ে জিকির করলে হবেনা

Arafat Chowdhury
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবেনা । এই সরকার ব্যর্থ হবেওনা ইনশাআল্লাহ । তবে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে আরো কঠোর হতে হবে । উপদেষ্টামণ্ডলীর পরিধি বাড়াতে হবে । বর্তমান উপদেষ্টাদের আচরণ এবং কার্যক্রম কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে । প্রয়োজন হলে পরিবর্তন আনতে হবে । দৃঢ়চেতা লোকদেরকে উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে । ফ্যাসিস্ট যে সেটাপ রেখে গেছে তা ভেঙ্গে চুরমার করে দিতে হবে । ১/১১ সরকার তাদের কার্যক্রম আইনানুগ করার জন্য যেমন বড় রাজনৈতিক দলের একটিকে বেছে নিয়েছে তেমনি বর্তমান সরকারকেও সে পথে হাটতে হবে । ফ্যাসিস্ট এবং লুটেরার দল দেশকে যেভাবে ভঙ্গুর করে দিয়ে গেছে সেখান থেকে উত্তরণের জন্য কঠিন থেকে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে । আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ইস্পাত কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে । আপাতত সকল উন্নয়ন প্রকল্প স্থগিত করে দিয়ে মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে এবং এটা ফরজ ।

md. nurul alam
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন

Without confiscation of illegal wealth within Bangladesh the allies of facist hasina go on trying to topple this govt and their only strength is illegal cash they earned through theft, bribery, extortion, corruption etc.

Amf
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন

ওরা প্রতিবিপ্লবের স্বপ্ন দেখেই যাবে। তবে, এই জাতির উপর মহান আল্লাহ সহায় থাকলে কোন কিছুতেই কিছু করতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ। যারা প্রতি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখেন এদের বেশির ভাগের মূল শিকড় গোপালগঞ্জ। সব ষড়যন্ত্র কিংবা পরিকল্পনার মূল সুতিকাঘর নিদিষ্ট সে জেলা। তবে, সবাই যে তেমন তা নয়। সেখানেও হাসিনা বিরুধী মানুষ আছে তবে নেহাতই কম। ডঃ ইউনুস স্যারকে এরা এগিয়ে যেতে দিচ্ছেনা। উনার স্বপ্ন বাংলার মাটিতে সোনা ফলবেই ইনশাআল্লাহ। কিন্তু এরা তা করতে দিচ্ছেনা পদে পদে বাঁধার বাঁধ তৈরি করছে। তবে, এটি কোন বিষয় নয়। এই মুহুর্তে স্যারকে একটি বিষয়ের উপর বিশেষ ফোকাস দিতে হবে, সেটি হচ্ছে দ্রব্যমূল্যের উদ্ধগতি। কারণ দেশের সাধারণ আম জনতা রাজনৈতিক যাতাকলে পিষ্ট হতে চায়না। এরা বুঝেনা রাজনৈতিক এত মারপ্যাঁচ। এরা চাই দু'মুঠো ভাত। এদেরও ইচ্ছে জাগে মাঝে-মধ্যে ভালো মন্দ কিছু খেতে। এই খেতে চাওয়া তাদের কোন বিলাসিতা নয়। শ্রদ্ধাভাজন প্রিয় সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ভাইয়ের প্রতি অনুরোধ থাকবে, আপনি জাতির বিবেক হিসেবে জন সমস্যাগুলো প্রতিনিয়ত ডঃ ইউনুস স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করার। কারণ আমরাও চাই ডঃ ইউনুস স্যারকে জানাতে কিন্তু স্যার পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তা আমাদের নেই। তাই আপনি জাতির বক্তব্যগুলো স্যার পর্যন্ত পৌঁছে দেবেন সে প্রত্যাশা আমাদের। অন্য আর একটি বিষয়ে আপনার বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি- সেটি হচ্ছে প্রবাসী! বিমান বন্দরগুলো যা হচ্ছে তা নিশ্চয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে আপনাদের দৃষ্টিগোচরে আসতেছে। এই প্রবাসীদের রেমিটেন্সে দেশ এখন ভাসতেছে। আর সে প্রবাসীদেরকে চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে যা ঘটালো সারা মানুষ তা দেখেছে। এই বিষয়ে ডঃ আসিফ নজরুল স্যারের কি পদক্ষেপ নিয়েছে তা আপনার কাছ থেকে একটি প্রতিবেদন আশা করব।

কাজী এনাম
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন

এই সরকারকে আমরা বিজয়ীই চাই, এর ব্যাতিক্রম নয়। আর কখনোই কোন স্বৈরাচার যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে।

Alamgir Hossain
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন

প্রশাসনের বিভিন্ন স্তর থেকে হাসিনার দোসর দুর্নীতিবাজ চক্রান্তকারীদের সরিয়ে দিতে হবে এবং তাদের স্থলে দেশ প্রেমিক মেধা সম্পন্ন লোকদের নিয়োগ দিতে হবে। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দুর্যোগ কমিয়ে আনার জন্য সব রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। কোনভাবেই এই সরকারকে অসফল হতে দেওয়া যাবে না।

Zaman Grameen
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

আমরা এই সরকার কে কখনো বেথ্য হতে দিব না ইনশাআল্লাহ। ১৫ বছরের জন্জাল তো এক বছরে শেষ হবে না। সরকার যেখানে বেথ্য হবে আমরা সেখান থেকে টেনে তুলে নিয়ে আসবো। পরাজিত শক্তি কে মাথা তুলে দারাতে দিব না এটা আমাদের প্রতিঙ্গা

রমজান
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন

স্বৈরাচার ও গণহত্যার অভিযোগ অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ,ছাত্র-জনতার সফল আন্দোলনে ক্ষমতা হারাইয়া পিটানি খাইয়া তার নেতা-কর্মীরা অনেকে বিদেশে চোরের মতো পালিয়ে গেছে আবার অনেকে দেশেই আত্মগোপনে আছেন তারা রাজনীতিতে ফিরে আসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের হতাশা গ্রস্ত দলীয় কর্মীদের মন-মানসিকতা চাঙ্গা রাখার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম আজগুবি গাঁজা কুরী ও মিথ্যা কল্পকাহিনি লিখিতেছেন সুতরাং দেশে সত্যিকার অর্থে প্রতিবিল্পব ঘটার বিন্দু মাত্রও কোনো সম্ভাবনা নাই কিন্তু এই মূহুর্তে বর্তমান সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে সাধারণ জনগণের স্বার্থে দ্রব্য মূল্যর লাগাম টেনে ধরা।

Shahid Uddin
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন

প্রশাসনে পনেরো বছরের জঞ্জাল। এই জঞ্জাল দূরীভূত করতে না পারলে প্রতিবিপ্লবীদের ষড়যন্ত্র চলতেই থাকবে।

jamal hossain
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন

desher atho boro akta party k bahire reke shob porikolpona kora hohche , ata tik noi, desh k shamner dike nite hole shovar maje shoman odiker nishchit korte hobe ,

monsurul
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন

ইনশাআল্লাহ প্রতি বিপ্লবের চেষ্টা করতে যেয়ে ফ্যাসিস্টরা আরো ধরা খাবে।

আমির খসরু
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন

কোনরকম ভয়, শংকা আশংকার কিছুই নাই।এমনতর প্রতিবিপ্লব আগে কতগুলোই তো ফেস করলো- ১........ ২........ ৩........ ৪........ ৫........ ৭........ ৮......... ৯......... সুতরাং নো ভয়, নো শংকা।।।।।।।।

Emdadul Haque
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন

নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার ছাড়া এই সব সমাধান সম্ভব নয় ।

নজরুল ইসলাম
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন

সমস্যা হল আমরা বড্ড অধৈর্য জাতি।

M.S.Rana
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন

দেশের সার্থে প্রফেসার ডঃ ইউনুস কে আবেদন জানাচ্ছি - সমস্ত বাংলাদেশের চৌষটি জেলায় সরকারের নায্য মূল্যের নিত্য্ পন্য বেশি না চাল ডাল মাছ মুরগি মাংস তেল পেয়াজ আলু আদা রসুন মশলা ডিম লবন আটা ময়দা সুজি চিনি চা থেকে শাক সবজি সহ অন্তত পচিশটি আইটেমের প্রতি জেলায় পনচাশটি করে মোট তিনহাজার দুইশত (৬৪জেলায় ৫০ টি করে মোট দোকান ৩,২০০/-) ন্যায্যমূল্যের দোকান প্রতি জেলার ডিসি ইউএনওর মাধ্যমে ছাত্র আন্দোলনের বিপ্লবি জেলা সম্মনয়কদের তত্ত্বাবধানে চালু করা যেতে পারে এতে করে লোকাল কাঁচা বাজার গুলির সিনডিকেট ভাংগা সম্ভব হবে এবং সরকার এসব ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তার জন্য দুজন আনসার কাম সেলসম্যান নিয়োগ দিতে পারে বা অন্য কোন উপায়ে তা সমাধান করতে পারে।মোট কথা সাবসিডি দিয়ে হলেও নিত্যপন্যের মূল্য অনতিবিলম্বে জনগনের ক্রয় সিমার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে এতে করে যদি দুইশত কোটি টাকা সরকারের তহবিল থেকে প্রতি মাসে যায়ও তবু সাধারন মানুষ নিরব দূরভিক্ষের হাত থেকে রক্ষা পাবে। আপনার প্রতি সাধারন মানুষের আকাশচুম্বি প্রত্যাশা -আপনাকে ব্যারথ হতে দেওয়া মানে নূতন স্বাধীন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফেলা যা কোনভাবেই কারো কাম্য নয়।আপনি পরয়জনে আরো তরুন তিরিশজন উপদেষটা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির এবং বিপ্লবি ছাত্র সমমনয়েকাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিন এবং অনুগ্রহ করে কাজের গতি নিয়ে আসুন।ডালাস টেকসাস থেকে।

Mustafa Ahsan
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন

জনসাধারণকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে শক্ত ভূমিকা রাখতে হবে। শুধু সরকারের কাছে আশা করতে থাকলে চলবে না। আমাদের স্বাধীনতা যেন অটুট থাকে।

ইরফান
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন

ছাত্রজনতাকে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। প্রয়জনে পুনপৌনিকভাবে চক্রান্ত মোকাবিলা করার। এইভাবে একটা বাজে পরিস্থিতে থাকার চেয়ে না থাকাই শ্রেয়।

Hedayet Ullah
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন

আত্মবিশ্বাসী দুই জন ব্যক্তির আলাপ। ফলাফল : আস্থা রাখতে হবে।

ইকবাল হোসেন
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:২৮ পূর্বাহ্ন

We will support interim government until rewrite the constitution

Anis
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:২১ পূর্বাহ্ন

দুজনেই সচেতন। দেশবাসী কিন্তু হতাস।

বেলায়েত হোসেন
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:১৯ পূর্বাহ্ন

প্রশাসনে পনেরো বছরের জঞ্জাল। এই জঞ্জাল দূরীভূত করতে না পারলে প্রতিবিপ্লবীদের ষড়যন্ত্র চলতেই থাকবে।

Borno bidyan
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:১৭ পূর্বাহ্ন

আমার ধারণা দেশ আলহামদুলিল্লাহ ভালো চলছে। শুধু ক্ষমতা লোভীদের গা জ্বলছে।

Md Akkas
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:১৪ পূর্বাহ্ন

Dr. Yunus সরকার সফল হবে-এ বিশ্বাস ও সমর্থন দেশের মানুষের আছে।

ড. জাহাঙ্গীর আলম
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:০৩ পূর্বাহ্ন

জিনিষ-পত্রের দাম বাড়ছে এ কথা ঠিক কিন্তু এ কথাও মানতে হবে যে প্রতি বছর এই সময় শাক-সবজির দাম বৃদ্ধি পায়। তা ছাড়া ভারত এক চেটিয়া ভাবে হাসিনার সরকারের সমর্থক ছিল। হাসিনার সরকারও সব ক্ষেত্রে ভেরতের উপর নির্ভরশীল করে গেছে গোটা দেশের অর্থনীতিকে। ভারতও সুযোগ বুঝে ব্যবসা-বাণিজ্যে সব ক্ষেত্রে সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে কিছু অসুবিধা তো হবেই। কষ্ট হলেও ধৈর্য্য তো ধরতে হবে। দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির এই সুযোগ টা কাজে লাগাচ্ছে আওয়ামী মহল। এটিই তাদের কাজ। ৭১-এ দেশ স্বাধিনের পুর্বেও শেখ মুজিব ম্যাচ আর কাগজের মূল্য নিয়ে জঙ্গণকে ক্ষেপিয়ে তুলেছিল। আবারো সেই রাজনীতি শুরু করেছে। তারপর ক্ষমতায় যেয়ে গণতন্ত্রকে হত্যা ও বাকশাল কায়েম করবে। জোর করে ভিন্ন সংস্কৃতি বাংলাদেশীদের উপর চাপিয়ে দেবে। বার বার আমরা না বুঝে স্বৈর তন্ত্রের শিকার হই।

shohidullah
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:০২ পূর্বাহ্ন

ভাই এখন ও অন্যভাবে চেষ্টা করতেছে,যে তার জীবন বাঁচিয়েছে, সেই লোক ই তাকে ক্ষমতায় আসতে চাইছে, বিস্তারিত জানতে কল করুন,01933055595

MD.elias
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:৪৩ পূর্বাহ্ন

দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেট ভাংগার জন্য দরকার কার্যকর পদক্ষেপ। যেমনঃ ১। প্রতিটা দ্রব্যমূল্যের প্রকৃত উৎপাদন/ আমদানি ব্যয় পর্যালোচনা করে যৌক্তিক লাভ সহ ক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা, ২। পাইকারি ও ভোক্তা পর্যায়ে ব্যবসায়ীদের জন্য যৌক্তিক লাভসহ বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা, ৩। ভোক্তা অধিদপ্তরকে বাজার মনিটরিং এ আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করা, ৪। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক/ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে বাজার মনিটরিং করা, ৫। বাজার সিন্ডিকেটের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা, ৬। উৎপাদন ও আমদানি ব্যয় কমানোর জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করলে ভালো হয় তা বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা।

মোঃ বরকত উল্লাহ
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:৩৬ পূর্বাহ্ন

স্বৈরাচারী হাসিনার দোসরদের দৌরাত্ম এখনো আমরা সবখানেই দেখতে পাচ্ছি! ওরা এখনো আশানুরূপ দূর‍্য

মিজানুর রহমান
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:০৭ পূর্বাহ্ন

We have Faith upon professor yunus sir, at that situation there was no one to take the responsibility of Bangladesh to run -& lead without Yunus sir after the fall of autocratic regime. Every citizen of the country to support his administration which he said his prime task is reform & election, nothing else. All parties should support him to complete this, other wise the country will be like somalia,Sudan. It will not be good for us

Khokon
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:০৩ পূর্বাহ্ন

We must wipe out all fascists and their friends and collaborators from Bangladesh.

Nam Nai
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৪:৪৫ পূর্বাহ্ন

শত্রুকে দুর্বল ভাবা কিংবা শত্রুর সহযোগিতায় লিপ্ত থাকা,পরিবেশ সৃষ্টি করা সব বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তথা প্রধান উপদেষ্টাকে।

মোহাম্মদ আলী রিফাই
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:৩৬ পূর্বাহ্ন

সারাজীবন মানুষটা যখন সফল, এখানে বিফল হয় কেমনে! বিফল হবেন না সফল তিনি হবেন ইনশাআল্লাহ।

শাহ্ আলম মানিক
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:২৮ পূর্বাহ্ন

কষ্ট মেনে নিতে রাজি আছি,আমি একজন প্রতিবন্ধী বয়স ৪২।ভাইদের উপর নির্ভর করে চলতে হয়।জানি সহজ নয় তবুও বলবো প্রয়োজনে পানি দিয়ে ভাত খাব এই আশায় আমার সন্তানের আগামীটা সহজ ও সুন্দর হবে।আমরা স্বাধীনতা পাব চলা ফেরায় কথা বলায়।সুখী ও শান্তির আগামীর অপেক্ষায়

বিনয়ী
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:০৭ পূর্বাহ্ন

We'll overcome all obstacles, not to speak of counter revolution, if any .

Liakat Hussain Chowd
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:০৭ পূর্বাহ্ন

এর আগে যত কিছুই হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসী গণহত্যাকারী লুটপাটকারি বিদেশে টাকা পাচারকারী আওয়ামী যুবলীগ ছাত্রলীগের পক্ষে আর কখনোই উঠে দাঁড়ানো বাংলাদেশের বিক্ষুব্ধ মানুষ সহ্য করবে না কারণ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশের ছাত্র জনতা সদর তৎপর সদা সজাগ এবং দৃঢ় প্রত্যয়ে প্রতিবাদী অবস্থানে আছে

Adv.N.I.Bhuiyan
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন

If there will be a counter revolution (that is what India and AL want) then there will be a civil war in Bangladesh.

Nam Nai
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন

যত দ্রুত নির্বাচন হবে রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে রাস্ট্র চলবে ততই দেশ নিরাপদ! তাই দ্রুত একটা গ্রহনযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করে দেশকে শান্তিতে থাকতে দিন!

জাহাঙ্গীর আলম
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৭ পূর্বাহ্ন

ভালো প্রশ্ন এবং জবাব, আশা করি সহসাদ নির্বাচন দিয়ে মান সম্মান বজায় রাখবেন।

মোহাম্মদ শাহজাহান
১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status