অনলাইন
এসআইপিজি’র গবেষণা
৫৩ শতাংশ ভোটারের মতে অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সর্বোচ্চ ২ বছর হওয়া উচিত
স্টাফ রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ২ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৪ পূর্বাহ্ন
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ২ বছর বা আরও কম হওয়া উচিত বলে মনে করেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। আর ৪৭ শতাংশ চান এই মেয়াদ হোক ৩ বছর বা আরও বেশি। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভার্নেন্সের (এসআইপিজি) গবেষণায় এ তথ্য উঠে আসে। বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়।
গবেষণায় ৮টি বিভাগের ১৭ জেলার ১ হাজার ৮৬৯ জনের উপর এই জরিপ করা হয়। জরিপে অংশ নেয়া ৯৬ শতাংশ মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিত হওয়া উচিত। ৪৬ শতাংশ বিশ্বাস করেন সাংবিধানিক পরিবর্তন প্রয়োজন। ১৬ শতাংশ চান নতুন সংবিধান। উত্তরদাতাদের ৬৩ শতাংশ মধ্যবয়সী (২৮-৫০ বছর), ২২ শতাংশ জেনারেশন-জেড (১৮-২৭ বছর) এবং ১৪ শতাংশের বয়স ৫০ বছরের উপরে। এছাড়া জরিপের উত্তরদাতাদের ৫৪ শতাংশ শহরাঞ্চল ও ৪৬ শতাংশ গ্রামীণ অঞ্চলের বাসিন্দা। উত্তরদাতাদের ৪৬ শতাংশ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার বিষয়ে অনিশ্চিত। যেখানে ৫৪ শতাংশ মূলধারার রাজনীতিতে তাদের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সচিব ড. বদিউল আলম মজুমদার। অন্যদের মধ্যে আলোচক হিসেবে ছিলেন এসআইপিজির উপদেষ্টা অধ্যাপক সালাহউদ্দিন এম. আমিনুজ্জামান ও এনএসইউর রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের (পিএসএস) অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ। এদিন সেমিনারে জরিপের তথ্য ও ফলাফল উপস্থাপন করেন এনএসইউর এসআইপিজি ও পিএসএসের সহকারী অধ্যাপক ড. আকরাম হোসেন। এছাড়া অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এসআইপিজির সিএমএসের সদস্য ও এনএসইউর চেয়ারম্যান এবং ইতিহাস ও দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান।
এই NGO সরকারের মেয়াদ আজীবন হওয়া উচিত।
দুই বছর এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় থাকতে হলে নতুন করে উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করতে হবে! নতুবা লেজেগোবরে অবস্থা হতে পারে!
This Government has come as an outcome of a people's revolution with the aim of certain objectives. A referendum is needed to ascertain their term.
আরও কিছু জরিপ হওয়া উচিত কারন এই জরিপ যে সঠিক এটার কোন বিশ্বাস যোগ্য তথ্য নেই
দেশের রাজনীতিবিদরা, তাঁদের দালালরা, উচচ বংশের বুদ্ধিজীবীরা, সন্ত্রাসীরা সবাই ব্যস্ত নির্বাচন নিয়ে, কথায় কথায় শুধু নির্বাচন নির্বাচন ! কিন্তু কেউ চিন্তা করেনা দেশের উন্নয়ন, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, দেশের সন্ত্রাসীদের নৈরাজ্যতা, দুর্নীতির করুনা অবস্থা, প্রতিবেশীর অনৈতিক দৌরাত্মতা কিভাবে রোধ করা যায় ? জানিনা নির্বাচন হলে ডক্টর মুহম্মদ ইউনূসের চেয়ে যোগ্যব্যক্তি ক্ষমতার মসনদে আসবে কিনা ? ক্ষমতার আগেই তো ক্ষমতার লুট চলছে, তাহলে সেই লুটেরা বাহিনী কি দিবে দেশকে ? সোনার হরিণ !! না, নিজেদের ক্ষুদা নিভৃত করবে ? ব্যাক্তি হাসিনার আগমন না হলেও হয়তো আরেক হাসিনা সরকারের আগমন হবে ?
We wanna vote by December '2025 .
আমি মনে করি এক বছেরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া উচিৎ। এবং আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করা উচিৎ কারন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘাপটি মেরে বসে আসে আওয়ামী দোসররা তাদের রেখে নির্বাচন দেওয়া হলে তারা সরযন্ত্র করবে নিশ্চিত।
না, কমপক্ষে ৫-১০ বছর হওয়া উচিত। ইতিহাস বলে, অন্তর্বর্তী বা ততাবধায়ক সরকারের সময়েই আমরা বাংলাদেশীরা ভাল থাকি। এই সময়ে ১২ টার রেল ১২ টাতে ছাড়ে। কোন সরকারি অফিস আদালতে ঘুষের কাজ চলে না। সরকারি অফিস গুলোতো হাসি মুখে দালাল ছাড়া সেবা পাওয়া যায়। এই সময়ে অফিসে কোন কর্মকরতাকে স্যার না বললে রাগ হয় না। সব সোজা হয়ে থাকে। এই সময় কোন দলীয় পেশি শক্তি দেখা যায় না, যে আমরা ভাই বড় নেতা, একদম সাইজ করে দিব, এরকম কোন হুমকিও পায় না সাধারণ জনতা।
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেই সংস্কার প্রয়োজন, কেননা দলের সংস্কার না করে রাস্ট্র সংস্কার বা গনতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গুলোর সংস্কার করলেও নীচে ময়লা রেখে তার উপর নূতন চাদর বিছালে যেমন হয় তাই হবে। তাই সেই কাজ গুলো করতে নূতন সরকারের মেয়াদ অন্তত ৫ বছর হতে হবে। আর তা ছাড়া বি এন পি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই দখল চাদাবাজি লুটপাট শুরু করেছে তাই আমার মতো অনেকেই আগের অবস্থায় ফিরে যেতে চায় না।
অন্তবর্তি সরকারের মেয়াদ নিয়ে সাধারণ জনগণের কোন প্রশ্ন নেই। জিজ্ঞাসা বা আপত্তিও নেই। মানুষের প্রয়োজন বেঁচে থাকার মত বাজার দর। জন্ম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রের যে কোন একটি রেখে জনভোগান্তি দূর করে বেকারদের বিদেশ গমনে সুযোগ করে দেওয়া এ দুটি ছাড়া মানুষের আর কোন দাবী নেই। কে সরকার আর কে উপদেষ্টা তা মানুষ জানতে চায় না।
বর্তমান সরকারের মেয়াদ কমপক্ষে ৫ বছর হওয়া দরকার। আগে চাই রাষ্ট্রের ও রাজনৈতিক দলগুলোর আগাগোড়া সংস্কার, তারপর যথাযথ নির্বাচন .....
Then no need elections All are stupid.
অন্তবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ বিশ বছর হউক!!!!! তাহলে, ছাত্রদের ক্লাসে গিয়ে পড়াশোনা করতে হবে না।।। শ্রমিকদের কাজ করতে হবে না।।। সবাই সবার মতো আন্দোলনে ব্যাস্ত থাকবে!!!! এই সরকারের মেয়াদ ছয় মাসের বেশি হওয়া উচিত না ..... ...
সহমত
অন্তবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ কোনভাবেই একবছরের বেশী হওয়া ঠিক হবে না। অনির্বাচিত সরকার খুবই দূর্বল সরকার বলে মনে করি। এই সুযোগে পতিত ফ্যাসিস্ট সংঘটিত হয়ে আবার দেশে ফ্যাসিষ্ট ব্যবস্থা কায়েম করতে পারে।