শেষের পাতা
ব্ল্যাকমেইল করে ইসলামী বক্তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করতো শ্রমিক নেতা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৩ জুলাই ২০২২, শনিবার
এক ইসলামী বক্তার স্ত্রীকে ব্ল্যাকমেইল করে ধর্ষণ করার অভিযোগে চট্টগ্রাম ওয়াসা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। স্বামী ও সন্তানদের হত্যার হুমকি দিয়ে ওই নারীকে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে আসছিল এই শ্রমিক নেতা। বুধবার রাতে নগরের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা থেকে বায়েজিদ বোস্তামী থানার পুলিশ তাজুলকে গ্রেপ্তার করে। আটক তাজুল ইসলাম (৫০) নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন তৈয়বিয়া হাউজিং সোসাইটি এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে আগে থেকেই দুদকের একটিসহ দু’টি মামলা চলমান আছে।
পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগী নারী একজন ইসলামী বক্তার স্ত্রী। স্বামী-সন্তান নিয়ে তাজুল ইসলামের গাউছিয়া ভিলায় ভাড়া বাসায় ছিলেন। একই ভবনের তৃতীয় তলায় থাকতেন তাজুল ইসলাম।
স্বামী বেশিরভাগ সময় বাসার বাইরে থাকার সুযোগে তাজুল ভুক্তভোগী নারীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। কাজ না হওয়ায় স্বামী-সন্তানকে খুন করার হুমকিও দেন। গত বছরের ৫ই জুন রাত ১২টার দিকে ভুক্তভোগী নারীর ঘরে ঢুকে দুই সন্তানের রুমের দরজা বন্ধ করে দেন। এ সময় তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে তাজুল।
বায়েজিদ থানার এসআই মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, এক গৃহবধূকে ব্ল্যাকমেইল করে ধর্ষণ করার অভিযোগে ওয়াসার তাজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। স্বামী ও দুই ছেলে বাসায় না থাকার সুযোগে তাজুল প্রায়ই বাসায় এসে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করতো। আটক তাজুলকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পাঠকের মতামত
স্বামী ও দুই ছেলে বাসায় না থাকার সুযোগে তাজুল প্রায়ই বাসায় এসে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করতো'' ; এই তাজুল হয় যুবলীগ , or, কোন ধরনের লীগ।
আম্লীগের নেতাদের ধর্ষনের অধিকার রয়েছে.........এটা তাদের উত্তরসুরীদের নিকট পাওয়া অধিকার।
মহিলারও মৌন সন্মতি ছিলো।
take action against him.
চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া যায় এই লোক বিশিষ্ট আওয়ামী নেতা।
ওয়াসাতে চাকরি করে বিল্ডিং এর মালিক হল কিভাবে ? তার সব টাকা ঘুষ আর দুর্নীতির । বিল্ডিং বাজেয়াপ্ত করা হউক । ধর্ষণ তখনই বন্ধ হবে খোঁজা করার বিধান রেখে আইন করা হলে । সংসদে আইন না হলে আদালত রায় দিতে পারে না । জনপ্রতিনিধিরা ধর্ষণ অপরাধ জিয়ে রাখার জন্য দায়ী ।
দেশটাকে -------,-------,-----লীগ স্বাধীনতা পূর্ব পাকিস্তান বানিয়ে ফেলছে।
নোয়াখালী জেলার অধিবাসী এই বদমাইশ আগে চট্টগ্রামের দামপাড়া এলাকায় থাকত। সে চট্টগ্রাম ওয়াসার ৩য় শ্রেনীর কর্মচারী (ড্রাইভার)। ওয়াসার পানির ভাউচার নিয়ে নয়ছয় করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাই করেছে। সামান্য ড্রাইভার কি করে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও এলাকায় বাড়ী তৈরী করতে পারে ! সে শ্রমিক লীগের সক্রিয় কর্মী ছিল। ওর সীমাহীন দূর্নীতি আর বেয়াদবীর কথা চট্টগ্রাম ওয়াসার সকলেই জানে।
এ বদমাইশ রে অঙ্গহানি করা হোক, এটা জানোয়ারের থেকেও খারাপ
ধর্ষক তাজুল বাটপারকে গ্রেফতার করায় বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশকে ধন্যবাদ! আশাকরি থানাপুলিশ এই ঘটনা ধামাচাপা না দিয়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে!
চট্টগ্রাম ওয়াসা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন কোন দলের এটা জানা দরকার। তাদের হাতে দেশ আজ কোথায় এটা চিন্তায় বিষয়।
ঐ বদমাশ টার কঠোর শাস্তি হওয়া উচিৎ। বিশেষঙ ছিন্ন করা দরকার। ঐ মহিলার শুরুতেই গোপন করা ভুল হয়েছে।
'' স্বামী ও দুই ছেলে বাসায় না থাকার সুযোগে তাজুল প্রায়ই বাসায় এসে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করতো'' ; এই তাজুল হয় যুবলীগ , or, কোন ধরনের লীগ।