বিনোদন
পুনর্গঠিত হচ্ছে সার্টিফিকেশন বোর্ড
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারবাতিল করা হচ্ছে চলচ্চিত্রের সেন্সর প্রথা। ২০২৩ সালের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন অনুযায়ী দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন দিয়ে সার্টিফিকেশন বোর্ডটাকে পুনর্গঠন করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর নতুন করে সাজানো হচ্ছে সবকিছু। প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গেল রোববার ১৫ সদস্যের সেন্সর বোর্ড সদস্যদের নাম ঘোষণা করে তথ্য মন্ত্রণালয়। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল পুরনো ‘সেন্সর’ প্রথা বাদ দিয়ে গ্রেডিং বা রেটিং পদ্ধতি চালুর। বিগত সরকারের আমলেই চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন পাস হয়েছে। সেটা থাকার পরও সেন্সর বোর্ড কেন পুনর্গঠন হলো- এমন প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে। বুধবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ২০২৩ সালের চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইনটিও অনেক ত্রুটিপূর্ণ। সেই আইনের ত্রুটি নিয়ে প্রাথমিকভাবে আজকে আলোচনা হয়েছে। সেই আইনটি নানা অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে সংশোধনের জন্য আমরা কাজ করবো। সেই প্রস্তাবনা তৈরি করা হবে। আপাতত আমাদের সিনেমা শিল্পে যেন আর্থিক ক্ষতি না আসে সেজন্য যেহেতু প্রচুর সিনেমা পেন্ডিং রয়েছে। সেগুলোকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করার জন্য দ্রুত প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠন করা হবে। আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না এমনভাবে প্রজ্ঞাপন দিয়ে আপদকালীন সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠন করে কাজ শুরু করবো।