শেষের পাতা
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবারসন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে আওয়ামী লীগ ও এর সকল অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারের পাঠানো এক বার্তায় এ দাবি করা হয়।
এতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে জানাচ্ছে যে, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নির্মম হামলায় জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী (দিদার) নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন এবং প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছেন। আমরা এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা ও জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দাবি করছে, অনতিবিলম্বে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে আইনানুগ বিচারের আওতায় আনা হোক। পাশাপাশি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
এতে আরও বলা হয়, আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি এবং নিহত শওকত আলী (দিদার)’র শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একইসঙ্গে, এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।
গণহত্যা,গুম, খুণ,ধর্ষণ,দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের কারণে আওয়ামীলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক।।
অবশ্যই সন্ত্রাসী, গুম ও গণহত্যাকারী, দেশের টাকা চোর এবং দেশদ্রোহী BAL কে অনতিবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হোক।
গনভোটের আয়োজন করে দেশের জনগণের সম্মতি নিয়ে বাকসালী ও স্বৈরাচারী সন্ত্রাসী দল নিষিদ্ধ করা দরকার।
এই সন্ত্রাসী আওয়ামীলিগকে ক্ষমতায় আনার জন্য দায়ী শহীদ জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে এরশাদ সাহেব পরযন্ত যারা ক্ষমতায় ছিলেন তাঁরা। কারণ পাঠ্য পুস্তক পড়ে আমরা শেখ মুজিবের বাকশাল, দূর্ভিক্ষ কিছুই জানতে পারিনি। শুধুই মিথ্যা ইতিহাস পড়ে আমরা জানতে পারছি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। কিছু বিপথগামী সৈনিকরা তাঁকে এবং তার পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করে। এসব ইতিহাস পড়ে বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের প্রতি আমাদের সকলের একটা সিমপ্যাথি তৈরি হয়েছিল। ছোট সময় এসব ইতিহাস পড়েছি আর কেঁদেছি আহারে যে লোকটা দেশ স্বাধীন করল আর তাকে হত্যা করল, পরিবারের সকল সদস্যসহ? আহারে! এখন সকল পাঠ্য পুস্তকে সত্য ইতিহাস লেখা হোক। বঙ্গবন্ধু সম্পরকে এবং হাসিনা এবং দল ও দলের নেতাদের সম্পর্কে। লেখা হোক ছাত্রলীগের ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, খুন, ছাগল চুরি, ভাসিটির শিক্ষার্থীদের হত্যাসহ, বিদেশে টাকা পাচারের সকল ইতিহাস। নতুন প্রজন্ম জানুক, নাহলে আবার এই দানবেরা ক্ষমতায় আসবে, চেপে বসবে জনগণের মাথার উপর।
সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য অবশ্যই আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন….. আর এটা এখনি করা উচিৎ……
দেশ, জনতা ও জাতির দুশমন গনহত্যাকারী আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের এখনই উপযুক্ত সময়।
আওমীলীগ জঘন্য মিথ্যাচার ও চরম সন্ত্রাসী দল তাদের কে নিষিদ্ধ করা একান্ত দরকার।
সন্ত্রাসী কোন সংগঠন আমরা চাই না
আওয়ামীলীগ ১৯৭৫ সালে গনতন্ত্র হত্যা করে বাকশাল কায়েম করেছিল। তাদের দুর্নীতি ও লূটপাটের কারণেই ১৯৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ হয়। আবার ক্ষমতায় এসে ২০০৯ সাল থেকে গনতন্ত্র হত্যা করেছে। এই ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে। অসংখ্য মানুষকে পঙ্গু ও অন্ধ করেছে। আওয়ামীলীগ ঐতিহ্যগত ভাবে বারবার দেশের গনতন্ত্র হত্যা করেছে ও মানূষের উপর নির্যাতন চালিয়েছে। এদের নিষিদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।
গোপালগঞ্জে ভুয়া মুক্তি যোদ্ধার অভাব নাই,, এখানে হাসিনার সময় টাকা খেয়ে ভুয়া মুক্তি যোদ্ধার সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে,, এদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে
আওয়ামী লীগ যে একটা সন্ত্রাসী সংগঠন এত কিছু দেখার পরও আরো কি প্রমাণের দরকার আছে? আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়েছে। এটা সময়ের দাবি।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত আর গোপালগঞ্জ নাম পরিবর্তন হলে ভালো হয়।
গনহত্যাকারী দল আওয়ামীলিগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে
গোপালী সন্ত্রাসীদের আইনানুগ বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করুন তৎসংগে আওয়ামি পরিবারভুক্ত সকল লিগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করুন এবং নিষিদ্ধ করুন।
আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ কে না চায়, অন্ধ আওয়ামিলীগ ব্যতিত? এটা নিয়ে গবেষণা করলেও নিষিদ্ধের পক্ষেই সিদ্ধান্ত আসবে। আওয়ামী লীগ যে একটা সন্ত্রাসী সংগঠন এত কিছু দেখার পরও আরো কি প্রমাণের দরকার আছে? আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়েছে।
আওয়ামী লীগ যুগে যুগে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে অগনিত ইমানদার দেশপ্রেমিক মানুষ হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ দেশের স্বার্থ না দেখে সবসময় বাংলাদেশের শত্রু দেশ ভারত ও মিয়ানমারের স্বার্থ দেখেছে এবং দালালী করেছে। তাই সাধারন মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগ নামক বৃষ ফোড়া দলটি নিষিদ্ধ হলে দেশ ও দেশের মানুষ নিরাপদ হবে।
awamileeg nishiddo kora hok
আওয়ামী লীগ যে একটা সন্ত্রাসী সংগঠন এত কিছু দেখার পরও আরো কি প্রমাণের দরকার আছে? আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়েছে। এটা সময়ের দাবি।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে আইনানুগ বিচারের আওতায় আনা হোক
আমার মনে হয় সারা দেশের আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গোপাল গন্জে জড়ো হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে সাড়াসি অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
গনহত্যাকারি দল আওয়ামীলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত।
আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করে যাচ্ছে যে, এই দল একটি সন্ত্রাসী সংগঠন! তাদের সমস্ত অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়ে দুর্দান্ত একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের বর্বর সমন্বয়!! এদের বিচার কাম্য। সেই সাথে নিষিদ্ধ করা হোক।
আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করে যাচ্ছে যে, এই দল একটি সন্ত্রাসী সংগঠন! তাদের সমস্ত অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়ে দুর্দান্ত একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের বর্বর সমন্বয়!! এদের বিচার কাম্য। সেই সাথে নিষিদ্ধ করা হোক।
অবশ্যই আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করতে হবে । এর কোনো বিকল্প নেই । এত মানুষ হত্যার পর ও যারা আওয়ামী প্রেতাত্মা কে আবার রাজনীতি তে ফিরিয়ে আনতে চায় তারা দেশের দুষমন।
১০০% ভাগ একমত