অনলাইন
লে. জেনারেল মুজিব বরখাস্ত, লে. জেনারেল সাইফুল বাধ্যতামূলক অবসরে
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২২ পূর্বাহ্ন
আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (আর্টডক) জিওসি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মজিবুর রহমানকে বরখাস্ত ও ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) সাবেক কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আলমকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গত মঙ্গলবার এ দুই সেনা কর্মকর্তার বরখাস্ত ও বাধ্যতামূলক অবসরের আদেশ জারি করে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মজিবুর রহমান এক সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) মহাপরিচালক ছিলেন। আর্টডকে দায়িত্ব পাওয়ার আগে সেনা সদরের কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) ছিলেন তিনি। এই সেনা কর্মকর্তা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) অতিরিক্ত মহাপরিচালকও ছিলেন।
অন্যদিকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আলম একসময় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তর ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক ছিলেন। সরকার পতনের পর সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হয়। সেনাবাহিনীতে তার সর্বশেষ পোস্টিং ছিল ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে।
এদের কৃত অপরাধের জন্য উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা হউক। এদেরকে ব্যাক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভাবে বয়কট করা হউক।
Alhamdulillah!!! Need more investigation to remove all culprits.
আপনাদের নিউজগুলো ভালো এন্ড অথেনটিক। আমার পরামর্শ আপনাদের ওয়েবসাইটটা আরেকটু গোছানো ও সুন্দর করেন।
সেনাবাহিনী দেশের অহংকার। এই বাহিনীকে যারা বিতর্কীত করেছে, তাদেরকে সেনা আইনে বিচার করে ইতিহাস তৈরী করতে হবে। সেনাবাহিনী আমাদের ভরসার জায়গা।
আমলাদের মধ্যে দূর্নীতিবাজ যারা তারা ধরাচোয়ার বাহিরে, তাদের কে বিচারের আওতায় আনা উচিত।
গত ১৫ বছরে যারা DGFI এ দায়িত্ব পালন করেছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনতে হবে। যারা "আয়না ঘর" নামক মানবতাবিরোধী, জঘন্য এবং পৈচাশিক অপরাধ করেছে তাদের সবাইকে এই বাংলার মানুষের সামনে এনে কঠোরতম শাস্তি দিতে হবে.।
লেঃ জেনারেল মুজিব লেঃ জেনারেল সাইফুল দুজনকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক। এই দুজন মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত।
লে. জেনারেল মুজিবকে সেনাপ্রধান পালাতে দিয়েছেন কেনো? সেনাপ্রধানকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে!
সেনাবাহিনী অবশ্যই বতর্মান সরকারের কমাণ্ডে থাকতে হবে না হয় আমাদের কাশ্মীর, হায়দারাবাদ, সিকিম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। দেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাখতে হলে ছাত্র জনতার ঐক্য থাকা ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গ্রহন একান্ত জরুরী।
স্বৈরাচারের দুসর । এই রকম আনাচে কানাচে অনেক আছে । খোজে খোজে বের করতে হবে ।
এদেকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দিতে হবে। এরা এই জাতির খেয়ে পরে এই জাতির সাথে চরম অমানবিক ও অমানুষিক এবং অন্যায় কাজ করেছে।
প্রশাসনের ভিতর লাইফবয় সাবান দিয়ে গোসল করিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। প্রাক্তন সরকারের গেয়ে গভীর ময়লা ছিল এবং এখনও আছে।
মুজিব হলো হাসিনার সকল অনৈতিক কাজের গডফাদার। গ্রেফতার ও বিচার চাই।
DGFI ছিল শুধু নামে মাত্র। এর অভ্যন্তরে বসে এটাকে কন্ট্রোল করত RAW । শুধুমাত্র RAW প্রতি আনুগত্যশীল ব্যক্তিরাই DGFI এ পোস্টিং পেত। গত ১৫ বছরে যারা DGFI এ দায়িত্ব পালন করেছে তাদের প্রত্যেককে বরখাস্ত অথবা অবসরে পাঠাতে হবে। নতুবা এরা RAW এর সাথে হাত মিলিয়ে প্রতি বিপ্লবের চেষ্টা করবে।
এদেরকে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিৎ।
এদেরকে ডিম ঠেরাপি দেয়া হক
আয়নাঘরে রাখতে হবে, জীবনে অনেক আরাম করেছে
মাত্র তো কদিন হল ত্রিপুরার বাঁধ খুলে অন্যায় ভাবে ভয়াবহ বন্যায় বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ভাসিয়ে দিলেন। এখনো অনেক জায়গা পানিতে তলিয়ে আছে। অপেক্ষা করুন ইলিশ বড় হলে দেব।