বিনোদন
ওবায়দুল কাদের ছিলেন মিতুর গডফাদার
স্টাফ রিপোর্টার
৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারসাম্প্রতিক সময়ে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে চিত্রনায়িকা জাহারা মিতুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়ে চলছে জোর চর্চা। মিতুকে একাধিকবারই কাদেরের সঙ্গে দেখা গেছে। এমনকি তার প্রকাশিত বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করতে পর্যন্ত এসেছিলেন এই নেতা। তারও আগে মিতুর প্রথম সিনেমার মহরতেও উপস্থিত ছিলেন কাদের। ‘আগুন’ নামের সেই ছবির মাধ্যমেই নায়িকা বনে যান তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত অফসাইডের নায়িকা হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাকে। যদিও তার বিলাসবহুল জীবনযাপন নিয়েও চলছে আলোচনা। ঘন ঘন বিদেশ সফর, পাঁচ তারকা হোটেলে রাতযাপনসহ নানা বিষয় সামনে এসেছে। অনেকের মতে, মিতুর গডফাদার ছিলেন কাদের। এমনকি কাদেরকে নিজের অভিভাবক হিসেবেও একাধিকবার স্বীকার করে নিয়েছেন এই উঠতি নায়িকা। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অনেকেই মিতুর সঙ্গে কাদেরের ঘনিষ্ঠতা নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করেন। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে চলছে আলোচনা। সম্প্রতি একটি সংবাদ মাধ্যমেও বলা হয়েছে, ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল মিতুর। এমনকি প্রায় রাতেই তাদের দেখা হতো। শুধু তাই নয়, ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে নিজের ছবি-ভিডিও এবং ঘনিষ্ঠতা দেখিয়ে অনেক কাজও বাগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতেন তিনি। এই নেতার ছত্রছায়ায় থেকে বিভিন্ন প্রযোজকদের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন মিতু। সিনেমায় নিজের প্রভাব খাটাতে থাকেন। এমনকি প্রযোজকদের ব্ল্যাকমেইলিংয়ের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এদিকে ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে নিজের এই সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করে ফেসবুকে এক দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন মিতু। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ডিজিটাল যুগে সবকিছুর রেকর্ড থাকে। আমার বাসা থেকে বের হওয়ার সিসিটিভি ফুটেজ যেমন থাকবে, আমি কোথাও গেলে সেটারও রেকর্ড থাকবে। কললিস্টেরও রেকর্ড থাকে। এসব বুঝেশুনে নিউজ করতে হয়। দেশের সর্বোচ্চ একজন মন্ত্রীকে, মন্ত্রীপাড়ায় প্রতিদিন ঘুম পাড়ানোর নিউজ কোনো মেয়াদোত্তীর্ণ সবজি সেবনের ফলেই লেখা যায়। এর থেকে হাস্যকর নিউজ আমি আমার বাপের জন্মে দেখিনি। এদিকে সাবেক মন্ত্রীর সঙ্গে নাম জড়িয়ে পড়ায় ক্ষুব্ধ মিতু জানিয়েছেন, কোনো পুরুষকেই তার ভালো লাগে না। বিশ্বাস করতে পারেন না তিনি। এক ধোঁকাবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর প্রেম-ভালোবাসা থেকেও মন উঠে গেছে তার।
মানুষিক বিকারগ্রস্ত উন্মাদ সাইকো না হলে আওয়ামী লীগ করা সম্ভব নয়।
এই কাউয়া ফেনীর সার্কিট হাউজে কলিকাতার নায়িকা ঋতুপূর্ণা, নায়িকা পূর্ণিমা, সহ আরও কতো মাগীছাগী নিয়ে লুচ্চামী করতো তার ইয়ত্তা নেই। পরে সেখানকার নিজাম হাজারী তার বাসায় নিয়ে কাউয়াকে লাগানোর জায়গা করে দিতো। আর এসবের সাপ্লাইয়ার ছিল মেয়র স্বপন মিয়াজি।
ক্ষমতা চিরন্তন নয়,এটি জানার পর ও লোভে পড়ে ক্ষমতার জন্য অনেক মানুষ শহীদ করেছে।
প্রবল সম্ভবনা আছে, কাউয়া কাদের হয়তো কলঙ্কিনী মিতুর বাসায়ই তার আঁচলের নিচে লুকিয়ে আছে
জাস্ট একটু কিছু না।
কাউয়া কাদেরের কুরুচির একটা সীমা থাকা উচিত ছিল।
দোষ সব মুরাদ কাকুর একারই।
হাসান, কাদের ও তলিয়ে যাচ্ছে/গেছে , তিনি গেছেন বন্ধু? র বাড়ি, বিনোদন হারিয়ে গেছে। হাউন আংকেল ও নাই, ভাতের হোটেল ও বন্ধ। আমি ছাড়া এই ব্যথা কেউ বুঝতে পারবে না।
কাকু এই জন্য সকাল বিকাল চুলে কলপ দেয়!
সিদ্ধ ডিমের শুভেচ্ছা, তোমাকে।
বাবা তোমার দরবারে সব নিপুনের খেলা।
“এদিকে সাবেক মন্ত্রীর সঙ্গে নাম জড়িয়ে পড়ায় ক্ষুব্ধ মিতু জানিয়েছেন, কোনো পুরুষকেই তার ভালো লাগে না”। তাহলে প্রকাশিত বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করতে পর্যন্ত এসেছিলেন এই নেতা কেন ? কাদের কাকু কী পুরুষ নন !!!!
উনার বাসায় কি কাউআ লুকিয়ে আছে ? একটু ভাবার বিষয় আছে
বড় বড় নেতারা যে ভাবে নায়িকাদের রক্ষিতা করে রাখতেন তা দেখে রাজনীতিবিদদের প্রতি ঘৃণা চলে আসছে।
এসো ইসলামের পথে। কোন খারাপ কথা আসবে না।
তুচ্ছ কাজে ও মন্ত্রীরা যেতেন এটি আমাকে আশ্চর্য করত। বহুবার এই কথা লিখেছিলাম। নিজের দায়িত্ব ফেলে রেখে এ কাজ গুরুত্বপূর্ণ হত তাদের কাছে। দেশের বারোটা বাজিয়ে দুর্নীতি করাই যাদের জন্য অগ্রাধিকার ছিল, আমার এই সব মন্তব্য সত্যি অরণ্যে রোদন । এই চোর এখন কোথায় ? নিশ্চয়ই কোন নিরাপদ স্থানে সুরক্ষিত আছে । এটাই আমাদের দেশের ভবিষ্যত অন্ধকারাচ্ছন্ন করে রেখেছে।