ঢাকা, ৩০ জুন ২০২৫, সোমবার, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৩ মহরম ১৪৪৭ হিঃ

অনলাইন

ভ্যানে লাশের স্তুপ করা ভিডিও আশুলিয়া থানা রোডের

শরিফ রুবেল, আশুলিয়া থেকে

(৯ মাস আগে) ৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:২০ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন

mzamin

কি মর্মান্তিক! হৃদয় বিদারক। গা শিউরে ওঠা ভিডিও। গুলিবিদ্ধ মরদেহ গুনে গুনে প্যাডেল ভ্যানে তুলছে পুলিশ। ভ্যানে তুলেই একটি পরিত্যক্ত ব্যানার দিয়ে লাশগুলো ঢেকে দেয়া হচ্ছে। গুলিবিদ্ধ একজন তখনো জীবিত ছিলো। নিথর দেহ ঝাঁকুনি দিয়ে উঠছে। নড়াচড়া করছেন। এক মিনিট ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। যা নিয়ে তোলপাড় চলছে। মানুষ জানতে চাচ্ছে। ঘটনাটি কোথায়। কখন, কিভাবে ঘটেছে। তবে কেউই সঠিক তারিখ ও ঘটনাস্থল বলতে পারছে না। কেউ কেউ অনুমান নির্ভর তথ্য শেয়ার করছেন। তবে মানবজমিন অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে প্রকৃত ঘটনা। কোথায়, কিভাবে,  এই ঘটনার পেছনের আদ্যপান্ত তুলে আনার চেষ্টা করেছে মানবজমিন।

সরজমিন জানা গেছে, পুলিশের ভ্যানের লাশের স্তুপ করে রাখা মর্মান্তিক ঘটনাটি আশুলিয়া বাইপাইল এলাকার থানা রোডের গলিতে। থানার পাশেই ইসলাম পলিমারস এন্ড প্লাস্টিসাইজারস লিমিটেডের অফিসার ফ্যামিলি কোয়াটারের দেয়াল ঘেষে গুলিবিদ্ধ ৭ শিক্ষার্থীর মরদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে ছিলো। পরে পুলিশ লাশগুলো একত্রিত করে ভ্যানের উপর স্তুপ করে রাখেন। এরপরে ঘটে আরো মর্মান্তিক ঘটনা। যে ঘটনা বর্ণনা করাও কঠিন।

৫ আগষ্টের কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী মানবজমিনকে বলেন, গত ৫ আগষ্ট দুপুরে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পরপর বাইপাইল এলাকার বিজয় মিছিল বের হয়। মিছিল শেষে বিকেলে উত্তেজিত জনতা আশুলিয়া থানা ঘেরাও করেন। এতে পুলিশ সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। থানার আশপাশে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা দৌড়ে থানা ভবনে ঢুকে পড়েন। ঢুকেই তারা থানার গেইট বন্ধ করে দেন। তখন বিকেল সাড়ে ৪টার বাজে। মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে আন্দোলনকারীরা চারদিক থেকে থানা ঘিরে ফেলেন। তারা থানা ভবনে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। কেউ কেউ গেইট ভাঙতে এগিয়ে যান। অবস্থা বেগতিক দেখে আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এ এফ এম সায়েদ আহমেদ পুলিশ সদস্যদের অস্ত্র রেডি করতে বলেন। গুলি লোড করতে বলেন। এই কথা শুনে  উপস্থিতরা আরও চড়াও হন। আশপাশে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় থানা ভবন থেকে বেরিয়ে এসে ৩০ থেকে ৩৫ জন পুলিশ সদস্য থানার গেইটে অবস্থান নেন। বিকেল ৪টা বেজে ৪০ মিনিট। ওসি সায়েদ আহমেদ গেইটে এসে উত্তেজিত জনতাকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। তখন আন্দোলনকারীরা পুলিশকে উদ্দেশ্য করে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে ওসি পুলিশ সদস্যদের অস্ত্র হাতে নিয়ে রেডি হতে বলেন। তখন ঘটনাস্থলে থাকা জনগণের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রজনতা পুলিশকে আত্মসমর্পণ করতে বলেন। তখন ওসি সায়েদ আহমেদ আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলেন, আমরা হেরেছি। আপনারা জিতেছেন। আমাদের মাফ করে দেন। সবাই বাড়ি ফিরে যান। একপর্যায়ে এসআই মালেক, ডিবির ওসি তদন্ত আরাফাত, এসআই আফজালুল, এসআই জলিল ছাত্র-জনতাকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছোড়েন। গুলিতে থানার গলিতে কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। মুহুর্মুহু গুলিতে লোকজন দৌড়ে পালিয়ে যান।

থানার সামনের বিল্ডিং থেকে পুরো ঘটনা স্বচক্ষে দেখা রনি আহমেদ নামের এক ব্যক্তি মানবজমিনকে বলেন, বিকেলে থানা ফটকের সামনে উত্তেজিত জনতার ওপর পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে থানার গেইটের সামনেই ১০ থেকে ১২ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়ে যান। কয়েক মিনিট ধরে ওখানে গোলাগুলি চলে। পরে জীবিত কয়েকজনকে নিচু হয়ে এসে ছাত্ররা টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান। তারপরেও ৬ থেকে ৭ জন ওখানে পড়েছিল। তখন আশপাশের সব অলিগলি জনগণ ঘিরে ফেলে। রাস্তা থেকেও লোকজন থানার দিকে রওনা হয়। পরে থানা থেকে সব পুলিশ সশস্ত্র হয়ে একযোগে বেরিয়ে আসেন। তারা গুলি করতে করতে বেরিয়ে আসেন।

 

ভ্যানে লাশের স্তুপ করা জায়গাটি পলিমারস এন্ড প্লাস্টিসাইজারস লিমিটেডের অফিসার ফ্যামিলি কোয়াটারের গেইটে। ওই গেইটের অপরপাশে সাদিয়া রাজশাহী কনফেকশনারী এন্ড মিষ্টান্ন ভান্ডারের মালিক ফাহিমা আক্তার মানবজমিনকে বলেন, ঘটনাটি আমার দোকানের সামনেই ঘটেছে। ৫ আগষ্ট বিকেলে সাড়ে ৪টা হবে। সেদিন গুলি খেয়ে থানার সামনে পড়ে থাকা মরদেহগুলো  ভ্যানে তুলছিলেন পুলিশ। আমাদের চোখের সামনেই তুলেছে। প্রথমে লাশগুলো তুলে ব্যানার দিয়ে ঢেকে থানার সামনে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়। সেই ঘটনা এখনো চোখের সামনে ভাসে।

 

ওইদিন ঘটনাস্থলে থানা রকি আহমেদ নামের এক পোশাক শ্রমিক মানবজমিনকে বলেন, পুলিশ প্রথমে গেইটে এসেই ইসলাম পলিমারস এন্ড প্লাস্টিসাইজারস লিমিটেডের অফিসার ফ্যামিলি কোয়াটারের সামনে পড়ে থাকা গুলিবিদ্ধ ৭ জনকে একটি প্যাডেল  ভ্যানে তুলেন। পরে তাদের থানার সামনে আনেন। পরে লাশগুলো থানার পার্কিংয়ে থাকা পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যানে তুলে আগুন দেয়া হয়। ৭ জনের লাশ আগুনে পুড়িয়ে থানা থেকে সব পুলিশ বেরিয়ে থানা গলি দিয়ে হাঁটতে শুরু করেন। আর গুলি ছুড়তে থাকেন। আগুনে পুড়ে যাওয়া একজনের হাতে তখনো হাতকড়া ছিলো।

লাশের স্তুপ করা জায়গাটি হাত দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে আসলাম হোসেন মানবজমিনকে বলেন, ভাল করে দেখেন। ভিডিওতে যে পোস্টারটি দেখা যাচ্ছে। সেটা এখনো দেয়ালে অক্ষত আছে। কিছু বালুর বস্তা ছিলো সেগুলো সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সেদিন পুরো থানা রোডেই লাশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলো। পুলিশ ভ্যান নিয়ে সব লাশ এক জায়গায় জড়ো করে। আম টোকানোর মত করে পুলিশ গলি দিয়ে লাশ টুকিয়েছে। পরে লাশগুলো থানার সামনে এনে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এই ঘটনা দেখেনি আশপাশে এমন কোনো মানুষ ছিলো না।  এ এক ভয়ানক ঘটনা। মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে।

আশুলিয়া থানার সামনে পুড়িয়ে দেয়া লাশের মধ্য জামগড়া শাহিন স্কুলের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আসশাবুরও ছিলেন। নিহত আসশাবুরের বড় ভাই রেজওয়ানুল ইসলাম মানবজমিনকে বলেন, আমার ভাই গুলিবিদ্ধ হয়ে থানার পাশেই রাস্তায় পড়ে ছিলেন। পরে পুলিশ তার নিথর দেহ রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পিকআপ ভ্যানে ঢুকিয়ে আগুন দিয়ে দেয়। ভাইটি আমার জীবিত ছিলো নাকি মৃত সেটা জানার সুযোগও আমাদের হয়নি। গুলিবিদ্ধ ৭ জনকেই আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। কে জীবিত কে মৃত তাও পুলিশ তা দেখার সুযোগ দেয়নি। আমার ভাই নীল গেঞ্জি পরিহিত ছিলো। আমরা গেঞ্জি দেখে পোড়া লাশ শনাক্ত করি।

আফজাল হোসেন নামের আরেক প্রত্যক্ষদর্শী মানবজমিনকে বলেন, পুলিশ থানা থেকে বের হওয়ার সময় কারও কারও হাতে দুটি অস্ত্র ছিল। অনেকে সিভিল ড্রেসে ছিলেন। অনেকের হাতে অচেনা অস্ত্র দেখেছি। তারা গুলি করতে করতে বের হন। কখনো গুলি বন্ধ করেনি। মেইন রোডে এসে একটি পিকআপ ভ্যানে আগুন দেন। ওই পিকআপ ভ্যানেও ৫ থেকে ৬টি গুলিবিদ্ধ মরদেহ ছিল। বিকালে যারা গুলিতে মারা গেছে তাদের ওই ভ্যানেই রাখা হয়েছিল। তারা নির্বিচারে গুলি চালাচ্ছিল। গুলি কখনো বন্ধ করেনি। অলিগলিতে, রাস্তায়, বাসাবাড়িতে যেখানে খুশি সেখানেই গুলি করেছে পুলিশ। তারা দলবদ্ধ ছিল। ৮০ থেকে ৯০ জন হবে।

বাইপাইল বাসস্ট্যান্ডের অটোরিকশা চালক মানবজমিনকে বলেন, পুলিশ থানা থেকে মেইন রোডে এসে ডান বাম দু’পাশেই গুলি চালায়। রাস্তার দু’পাশে গুলি চালাতে চালাতে তারা নবীনগরের দিকে আগাতে থাকেন। তখন মানুষ জীবন বাঁচাতে যে যার মতো দৌড়ে পালিয়েছে। এক মিনিটের জন্যও পুলিশ গুলি বন্ধ করেনি। যতক্ষণ হেঁটেছে ততক্ষণই তারা গুলি ছুড়েছে। রাস্তার দু’পাশে পথচারী, বাসাবাড়ি ও দোকানপাটের শত শত মানুষ ওইদিন গুলিবিদ্ধ হয়। এমন দিন কখনো দেখেনি বাইপাইলবাসী।

সেদিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন পথচারী মানবজমিনকে বলেন, পুলিশ থানা রোড থেকে গুলি করতে করতে সোহেল হাসপাতাল পর্যন্ত যায়। তখন গুলির শব্দ ছাড়া কিছুই শোনা যায়নি। চারদিকে মানুষের চিৎকার। বাঁচাও বাঁচাও। মনে হয়েছে যুদ্ধ লেগেছে। তখন মানুষ বাসাবাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করেন। রাত তখন ৯টার বেশি বাজে। পুলিশ সামনের দিকে হেঁটে যাচ্ছিলেন। আর গুলি ছুড়ছিলেন। এভাবে তারা পল্লী বিদ্যুৎ পর্যন্ত চলে যায়। এই সময়ে শত শত মানুষকে গুলি খেয়ে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেছি।

সেদিন নিহতের স্বজন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ৫ই আগস্ট সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের গুলিতে অন্তত ৩১ জন নিহত হোন। পরদিন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৫ জন মারা যান। এতে ওই ঘটনায় মোট নিহতের সংখ্যা ৪৬ জন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়ে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতাল, আশুলিয়ার হাবিব ক্লিনিক, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক হাসপাতাল, এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সাভারের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন আছেন প্রায় দেড় হাজারের বেশি মানুষ।

একটি সূত্র মানবজমিনকে জানায়, ৫ই আগস্ট সন্ধ্যায় আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এ এফ এম সায়েদ, ওসি ইনটিলিজেন্স মিজানুর রহমান মিজান, ওসি অপারেশন নির্মল কুমার দাসের নেতৃত্বে পুলিশের ৯০ থেকে ১০০ জন সদস্য অস্ত্রসহ থানা থেকে বের হয়ে আসেন। বাইপাইলে পুলিশের নির্বিচারের গুলির খবর পেয়ে সাভার সেনানিবাস থেকে সেনাবাহিনীর একটি টহল টিম বাইপাইলের দিকে রওনা হয়। পল্লী বিদ্যুৎ পার হলে তারাও পুলিশের গুলির মুখে পড়েন। এতে দুই সেনাসদস্য গুলিবিদ্ধ হন। পরে সেনাবাহিনীর একাধিক টিম এসে পুলিশের সকল সদস্যকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে। তাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন। পরে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পুলিশ সদস্যদের আটক করা হয়। তখন সবার হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়। এরপর শত শত মানুষ পুলিশকে ঘিরে ফেলেন। পুলিশের কাছে জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর কারণ জানতে চান। জনতাই বিচার করবে বলে পুলিশ সদস্যদের ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন। এরপর সেনাবাহিনী তাদের নিরস্ত্র করে আটক করে সেনানিবাসে নিয়ে যান। সেদিন রাত ১০টার দিকে নবীনগর সেনানিবাসের গেইটে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হন। পরে সেনাসদস্যরা জনতাকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। এসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত সেনাবাহিনীর একজন মেজর উত্তেজিত জনতাকে নিবৃত করতে বক্তব্য দেন।

পাঠকের মতামত

সামাজিক মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ প্রকাশ পেলে অনেকেই নাক সিঁটকান। কিন্তু এ সংবাদটি তো সত্যিই হলো। এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ প্রকাশ পেয়েছে সবার আগে সামাজিক মাধ্যমে, সেগুলোও সত্যি হয়েছিল।

Md. Shaheen Mia
৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন

এই পুলিশ সদস্য দের নামের তালিকা অবশ্যই সাভার সেনানিবাসে থাকার কথা, এইনামের তালিকা অনুসারে ঐ পুলিশ দের বিচারের ব্যাবস্থা করার জন্য জোর আবেদন জানচ্ছি।

shamsuzzaman
১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ১২:৫৮ অপরাহ্ন

পাকহানাদারবাহিনীরসাথেএদেরব্যবধানকি?

Enam Chowdhury
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৮:১৮ অপরাহ্ন

এই পুলিশ সদস্য দের নামের তালিকা অবশ্যই সাভার সেনানিবাসে থাকার কথা, এইনামের তালিকা অনুসারে ঐ পুলিশ দের বিচারের ব্যাবস্থা করার জন্য জোর আবেদন জানচ্ছি।

আব্দুল মজিদ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৮:০৪ অপরাহ্ন

পুলিশ নামের জানেয়ারদের বিচার দাবি করছি।

মাহফুজ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:৫৭ অপরাহ্ন

আশুলিয়া থানার ঐ দিনের সমস্ত পুলিশকে এখনই গ্রেফতার করা হউক

Aminur rahman
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:৩৭ অপরাহ্ন

আমরা এসব ভুলে যাচ্ছি! কিভাবে আওয়ামীলীগ রাজনীতিতে ফিরবে তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এখন! এই জানোয়ারদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে সবার আগে। মানবজমিনের প্রতি অনুরোধ এদের বর্বরতা নিয়ে দৈনিক রিপোর্ট রাখবেন। প্রয়োজনে পুরানো রিপোর্ট আবার পাবলিশ করবেন ধারাবাহিক ভাবে।

Bangladesh
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:০৫ অপরাহ্ন

এই পুলিশ নামের জানোয়ার গুলোকে জীবন্ত আগুনে পুড়ানো হোক

বিনয়ী
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:০৫ অপরাহ্ন

যদিও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া উচিৎ নয়, তবু মনে হচ্ছে সেদিন ওই জানোয়ারগুলিকে জনতার হাতে তুলে দেওয়া উচিৎ ছিলো। এদেরকে ঘটনাস্থলে এনে জনসমক্ষে ফাঁসি দেওয়া হোক।

কাজী
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:০৫ অপরাহ্ন

মানুষ জীবিত মানুষকে বাঁচানোর চেষ্টাও করছেনা, এটা কি করে সম্ভব? এটা কি বাংলাদেশ? আমরা কি বাংলাদেশের মানুষ? মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?

NADIM AHAMMED
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:০৩ অপরাহ্ন

জনগনের জান-মাল রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব যাদের হাতে তারা কিভাবে মানুষকে এভাবে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে। সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে এর বিচার চাই।

মোঃ জুয়েল রানা
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:০২ অপরাহ্ন

পাক হানাদার বাহিনীর চেয়েও নির্মম, নিষ্ঠুর এই পুলিশ নামের জানোয়ার গুলি! এরা সকলেই জাহান্নামের আগুনে জ্বলুক এই কামনা.

bak
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:৪৮ অপরাহ্ন

এই জানোয়ার গুলিকে অতি তাড়াতাড়ি আইনের আওতায় এনে ফাঁসি দেওয়া হোক তা ছাড়া এরা পালিয়ে যাবে

মোসলেম উদ্দিন
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:৪৪ অপরাহ্ন

সম্ভবতঃ এই জানোয়ারগুলো সবাই গোপালী !

Ahmed Mustaque
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:২৩ অপরাহ্ন

কোন মতামত নেই। চোখের পানি শেষ। এগুলো কি হচ্ছে।।।।

Anwarul Azam
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:২০ অপরাহ্ন

পুলিশের দ্বারা সংগঠিত এই গনহত্যার, নির্মমতার বিচার চাই।

adk
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:১৭ অপরাহ্ন

হাতে হাতকড়া পরানো ছিল। এটা প্রমাণ করে এঁদের আগেই ধরা হয়েছিল। পলায়নের সময় পুুলিশ হয়ত জীবন্ত অবস্থায় শহীদদের গায়ে আগুন দিয়ে গেছে। আল্লাহ আমাদের শহীদ ভাইদের জান্নাত নসিব করুন।

Kaka
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:০৯ অপরাহ্ন

এদের যদি সঠিক বিচার না করেন,আল্লাহ আপনাদের উপর গজব দিবে।অচিরেই ফাসি দেয়া হোক

Shakil
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:৪৩ অপরাহ্ন

পুলিশকে মানুষ কিভাবে ক্ষমা করবে? কি নৃশংস নির্মম ভয়ংকর এই ঘটনা ছিল একবার ভাবুন?

বীর বাংগালী
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:৩৮ অপরাহ্ন

কি মন্তব্য করবো ! হতভম্ব হয়ে গেছি ! কঠিন শাস্তি দেখতে চাই দ্রুত সময়ে। এবং আগামী ৫০০ বছরে এই ঘটনা যেন আর না ঘটে।

Khaled Shams
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:৩৭ অপরাহ্ন

নিষ্ঠুর পৈশাচিক গনহত্যা। কতো জন গনহত্যায় শহীদ হয়েছেন তার তালিকা এখনো হাজার হাজার নিরীহ ছাত্র জনতার রক্তের উপর গঠিত সরকার শুরু করেনি কিন্তু কেনো? এরাও কি ইন্ডিয়ান র এর দালালী শুরু করেছে। সাবধান নোবেল জয়ী ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস আপনি বিপ্লবীদের গঠিত সরকার মনে রাখবেন।

Md Belal Hossain
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:৩০ অপরাহ্ন

এই রকম ঘটনা সেদিন বাড্ডা থানা দিকে ও ঘটেছে , নিজে চোখে দেখেছি অনেকে শহীদ হতে। সেদিন পুলিশ ইচ্ছা মতো গুলি করে গেছে ।

ismail
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:১৭ অপরাহ্ন

হুকুমদাতা সহ যারা এমন মর্মান্তিক কাজে জড়িত তাদের উপযুক্ত শাস্তি চাই। এগুলো নিকৃষ্ট জানোয়ারের চেয়েও খারাপ কাজ করেছে।


৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:০৯ অপরাহ্ন

এই পুলিশই তো এখনো আছে। এরাই এখন সংস্কার এর কথা বলছে। আর ও দুর্ভোগ জনগণের জন্য অপেক্ষায় আছে।

রাসেল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:০৮ অপরাহ্ন

আমি বলতে চাই বাংলার বুক থেকে আওয়ামী লীকে সারা জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হক

Mamun Hasan
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৫:০৩ অপরাহ্ন

আমি স্তম্ভিত ! আমি হতবাক ! আমি জানিনা আরো কতো মায়ের ছেলেকে এভাবে জালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে। এটাই আওয়ামিলীগ। আজকেই আওয়ামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক ।

A.k Masum
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৫৯ অপরাহ্ন

গণহত্যা, গণহত্যা, গণহত্যা গণহত্যা , গণহত্যা, ওই থানার সকল পুলিশ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ,প্রধানমন্ত্রী ,ওই এলাকার সকল আওয়ামী রাজনীতিবিদ ,ছাত্রলীগ, যুবলীগ ,স্বেচ্ছাসেবক লীগের ক্যাডারদের ফাঁসি চাচ্ছি, কে করবে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন ,এ পুলিশ দিয়ে ?এ পুলিশই তো গণহত্যা করেছে।

স্বাধীন
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৫৪ অপরাহ্ন

এই নির্মম গণহত্যার সাথে জড়িত সকল পুলিশ ও আরো কোন মানুষ রুপী হায়েনাগুলো র কঠোর ব্যাবস্থা নেওয়া র জন্য অনুরোধ রইল।

Mohammod Kamrul Pash
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৫৩ অপরাহ্ন

এরকম জঘন্য গণহত্যার পরও যদি শেখ হাসিনার ফাঁসি ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হয় তাহলে নিহতে আত্না শান্তি পাবে না

Anjam Masud
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৫০ অপরাহ্ন

হাসিনার ১০০ বার ফাসি চাই । মিনিমাম ১০০ বার ফাসি।

আব্দুস সালাম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৪৭ অপরাহ্ন

নিহতের স্বজন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ৫ই আগস্ট সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের গুলিতে অন্তত ৩১ জন নিহত হোন। পরদিন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৫ জন মারা যান। এতে ওই ঘটনায় মোট নিহতের সংখ্যা ৪৬ জন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়ে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতাল, আশুলিয়ার হাবিব ক্লিনিক, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক হাসপাতাল, এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সাভারের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন আছেন প্রায় দেড় হাজারের বেশি মানুষ।

Mosharaf
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৪৫ অপরাহ্ন

আল্লাহ আমার মরন দাও।

আব্দুস সালাম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৪৪ অপরাহ্ন

আফসোস !! এখন পর্যন্ত কোন মামলা হলনা আর ঐ হারামজাদা পলিশ এখনো বহাল তবীয়তে আসে

Eleyas
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৪৩ অপরাহ্ন

মন্তব্য করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি

আবদুল মতিন
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৪০ অপরাহ্ন

ঢাকা রেন্জ ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ‌জেলা এস‌পি, এএস‌পি, ও‌সি এবং তখনকার কর্মরত সকল সদস‌্যকে গ্রেফতার করুন।

Zaman Sarker
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৩৭ অপরাহ্ন

এই পুলিশ বাহিনী জনগণের অর্থে চলতে পারে না। এই ঘটনা নিয়ে মামলা হয়েছে কিনা, সে সম্পর্কে কোন তথ্য আসে নি। সেই বিষয়টা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

Akbar Ali
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৩৩ অপরাহ্ন

কি নৃশংস!! আশুলিয়া থানায় যারা ছিল সবাই কে বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হোক!!

মাহফুজ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:৩২ অপরাহ্ন

আগুন দিয়ে পুড়িয়ে কেন দেয়া হলো? এর বিচার বর্তমান সরকারকে অবশ্যই করতে হবে।

জনগণ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:২৬ অপরাহ্ন

আমরা চাই সেই পুলিশ ও ছাত্র লীগ যুবলীগ কে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দেওয়া হউক। জাতে নিহত পরিবারগুলো আকটু হলেও শান্তি পায়। বর্তমান সরকারের কাছে এইটাই দাবি জানাচ্ছি

আজাদ ভুঁইয়া
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:২০ অপরাহ্ন

কি বিভৎস। এতো গুম, খুন, লুটপাট। এতো নির্মমতার পরেও যদি আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ না করা হয, তাহলে আমি এদেশ থেকে আমার নাগরিকত্ব ত্যাগ করতে চাই।

সোহেল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:১৪ অপরাহ্ন

এই জঘন্য হত্যাযজ্ঞ, ফিলিম কাহিনীকেও চাইরাগেসে, আন্তর্জাতিক ভাবে তদন্ত এবং বিচার হওয়া উচিৎ,

Saiful
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:১২ অপরাহ্ন

৫/৮ এর সরকার কি এর বিচার করার ক্ষমতা রাখে? উত্তর হল না না এবং না। বিচার তো দুরের কথা। কত জনকে হত্যা করা হয়েছিল, কত জন আহত হয়েছে তার সঠিক হিসাব ও বের করতে পারবে না। আমাদের এই আত্মত্যাগ নিস্পল হওয়ার পথে।

সিরু
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০৮ অপরাহ্ন

ঢাকা রেন্জ ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ‌জেলা এস‌পি, এএস‌পি, ও‌সি এবং তখনকার কর্মরত সকল সদস‌্যকে গ্রেফতার করুন। মাদল

মাসুম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০৭ অপরাহ্ন

ওই দিন যারা থানায় ছিলেন তাদের সকলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করতে হবে। কারণ এটি বিষন ভয়ংকর ঘটনা। জঘন্য। বিবৎস। চরমতম নিষ্ঠুর ঘটনা এটি।

হালিম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০৪ অপরাহ্ন

অপরাধী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে।প্রয়োজনে ফাঁসি দিতে হবে। বদলি কোনো শাস্তি নয়।

Jahangir Alam
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০৩ অপরাহ্ন

এই নরপিশাচদের বিচারের আওতায় আনতে আর কত দিন লাগাবে রাষ্ট্র। আমরাতো দৃশ্য মান কোন পদক্ষেপ দেখতে পাই না।

এনামুল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০২ অপরাহ্ন

ঘটনার দিন আশুলিয়া থানার সকল পুলিশ সদস্যদের চাকরি হতে অব্যাহতি প্রদান করে, গণহত্যার দায়ে বিচারের মুখোমুখি করে, ফাসিতে ঝোলানো হোক।

alam
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০১ অপরাহ্ন

পুলিশের গুলি করার জন্য কে দায়ী ? পুলিশ, কর্মকর্তা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী না প্রধান মন্ত্রী ????? আজকের যারা ক্ষমতায় তাঁরা তো পুলিশ ব্যবহার করেন, আদেশ করেন, কোন ক্রমে যদি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পুলিশকে আদেশ করেন, তাহলে তারা কি গুলি করবেন, না চাকুরীটা হারাবেন ??? যদিও দুর্বলের সাজা দেওয়া সকলেরই দায়িত্ব কিন্তু যিনি আদেশ দিয়ে হেলিকপ্টারে পালিয়েছেন, তাঁর বিচার কে করবে ? কোথায় পাবেন তাঁকে ? চিন্তা করেছেন কি ভিআইপি !!!!! রাজনৈতিকবিদ (+ ).

Khokon
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০০ অপরাহ্ন

এইরকম কুলাংগার বাংলাদেশের মাটিতে যেন জায়গা না হয়

Soriful
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:০০ অপরাহ্ন

ঐদিন ডিউটিরত সকল পুলিশের তালিকা করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।

MD ABDUR ROUF
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৫৭ অপরাহ্ন

হায় মাবুদ, কথা বলার কোন ভাষা নাই। কি ভয়াবহ নিঃসংশয় মানসিকতা। এরা কি আসলেই মানুষ ছিল না কোন শয়তানের প্রেতাত্মা ছিল ? আমি কি দূঃসপ্ন দেখছি। একটা রাষ্ট্রীয় সুশৃংখল বাহিনী যারা জনগনের বন্ধু হওয়ার কথা, তাদের এই দূর্ভাগ্যজনক অমানবিক অধপতন কেন হয়েছিল ? এটা রীতিমতো গবেষণার বিষয় গভীর চিন্তার বিষয়। মূলতঃ জালিম হাসিনার ফেসিসট আওয়ামীলীগ (শয়তানলীগ)- এর কারণে তারাও শয়তান হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে এদের অনেকে কাজে যোগ দেয়নি, দিবেও না। কারন তারা অপরাধী এবং অবৈধ ভাবে প্রচুর বিত্ত বানিয়েছে অনেকে বিদেশে পাচারও করেছে। এদের কেউ কেউ কৃত অপরাধ ঢাকতে সামনে আরও বড় অপরাধ করবে। কেউবা ইডিয়ট বেনজিরের মত বিদেশে পালাবে। সুতরাং সরকারের পাশাপাশি ছাত্র জনতা সকলের পূর্ণ সজাগ থাকবে হবে। এহেন পরিস্থিতিতে সরকারের উচিত অনতি বিলম্বে ইচ্ছুক দেশ প্রেমিক ছাত্র জনতা হতে সঠিকভাবে প্রয়োজনীয় পুলিশ নিয়োগ দান করা। প্রশাসনের সকল জায়গায় এখুনি দেশ বিরোধী আওয়ামী শয়তানদের তথা ইন্ডিয়ান দালালদের বিতাড়িত করে দেশ প্রেমিক ছাত্র জনতা হতে যোগ্যদের তরিৎ নিয়োগ দান করা। পাশাপাশি দেশে বৈধ অবৈধ লাখ লাখ ইনডিয়ান কর্মীকে এখনই বিদায় করুন।

মূসা
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৫৪ অপরাহ্ন

আমি এই ঘটনার সম্পুর্ন সাক্ষী, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা আমাকে অল্পের জন্যে বেঁচে ফিরিয়ে আনছে।

ইসমাইল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৫২ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনার লেলিয়ে দেওয়া আওয়ামী পিশাচ লীগের এমন বিভৎস হত্যাকান্ডের পরও অন্তরবর্তি সরকারের উপদেষ্টা মন্ডলীর কেউ কেউ এখনো আওয়ামী প্রেমে মগ্ন। ইনিয়ে বিনিয়ে আওয়ামী রাজনীতির পক্ষে সাফাই সাক্ষী দেওয়া শুরু করেছে। সংবিধান নাকি তাদের অধিকার দেয়! ৭১এর স্বাধীনতা ২৪ এর আওয়ামী দখল মুক্ত করা কোনটা সংবিধান মেনে হয়েছে? অন্তরবর্তি সরকার কোন সংবিধান মেনে হয়েছে? পারলে জবাব দেন না হলে অলৌকিক ক্ষমতা ছেড়ে চলে যান। জনগণ পারলে দেশ শাসন করবে না হলে জাহান্নাম বানাবে দেশকে তবুও উপদেষ্টা মন্ডলীর আওয়ামী প্রেম জাতি দেখতে চায় না।

আলমগীর
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৪৮ অপরাহ্ন

কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। এক কথায় জঘন্য, হিংস্র, বর্বর, অমানুষ। এদের বিচার না করলে কেয়ামতের ময়দানে এ শহীদেরা ১৮ কোটি মানুষের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে বিচার দিবে।

কাজী সিরাজুল করিম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৪৩ অপরাহ্ন

আশুলিয়া থানা সাভার থানা যাত্রাবাড়ী থানার সকল পুলিশদের বিচার সম্মুখীন করা প্রয়োজন। এই তিন থানার পুলিশদেরকে ফাঁসি চাই।

, মোহাম্মদ আবু ইউ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৩৩ অপরাহ্ন

কি আর হবে? শাস্তি স্বরূপ বদলি করা হবে. এর বেশি আর কি হবে? হতাশ

Saiful
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:২৮ অপরাহ্ন

ঘটনাটি পড়ে, কি বলবো ভাষা হারিয়েছি। পুলিশের চরিত্র অসম্ভব রকমের পচে গেছে। এরা কিভাবে পশুর মতো নির্বিচারে মানুষ মারলো। ওদের মনে হয় বাড়িতে কোন সন্তান নেই। একজন পিতা কিভাবে সন্তানকে হত্যা করতে পারে। এই গণহত্যার সঠিক বিচার চাই।

Kawser hossain
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:২০ অপরাহ্ন

ঢাকা রেন্জ ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ‌জেলা এস‌পি, এএস‌পি, ও‌সি এবং তখনকার কর্মরত সকল সদস‌্যকে গ্রেফতার করুন।

মাদল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৯ অপরাহ্ন

কি জঘন্য হত্যাযজ্ঞ!!!

Karim
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৯ অপরাহ্ন

ক্ষমতা পেয়ে কিছু মানুষ সব ভুলে যাবে

Lavlu
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৯ অপরাহ্ন

বিভৎস ও হৃদয়বিদারক নিষ্ঠুরতা। আশাকরি স্বরাস্ট্র উপদেষ্টা মহোদয় বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।

Ahmad Zafar
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৮ অপরাহ্ন

মর্মান্তিক!!! দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি!!!

MD REZAUL KARIM
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৪ অপরাহ্ন

হায়রে ক্ষমতা ! শুধু মাত্র নিজে প্রধান মন্ত্রী এর চেয়ারে থাকার জন্য এতো কিছু? ওদের কে ঘৃণা করতেও ইচ্ছা করেনা।

মাকসুদ
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:০৮ অপরাহ্ন

ঘটনার দিন আশুলিয়া থানার সকল পুলিশ সদস্যদের চাকরি হতে অব্যাহতি প্রদান করে, গণহত্যার দায়ে বিচারের মুখোমুখি করে, ফাসিতে ঝোলানো হোক।

Md.Nazim uddin
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:০০ অপরাহ্ন

কি ভয়ানক???

Mosaraf
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:০০ অপরাহ্ন

ঐদিন থানায় কর্মরত পুলিশের ওসি সহ সকল পুলিশ সদস্য দের উপযুক্ত বিচার চাই।

ফখরুল ইসলাম।
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৫৬ অপরাহ্ন

এক কথায় হৃদয়বিদারক, ক্ষমতায় থাকার জন্য শেখ হাসিনা কত নিচে নামতে পারে এটি তার একটি উদাহরণ কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ এই দলটিকে সমর্থন করতে পারে না কখনোই না।

Mohammad
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৫৪ অপরাহ্ন

এই বর্বর পুলিশদের বিচার এ দেশে হতেই হবে।

আবুবকর
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৫৩ অপরাহ্ন

এই যে এতগুলো লোক জীবন দিল কেন? তারা চেয়েছিল একটি সুন্দর দেশ। সুন্দর ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থার পথে হাটছে প্রফেসর ইউনুস সাহেব। সবাই তাকে সাহায্য করুন। বিএনপি -জামায়াত সকলে মিলে তার সাহায্যে এগিয়ে আসুন। দেশ পুনর্গঠন হয়ে গেলে আপনারা ক্ষমতায় আসতে পারবেন। এখনো এতো অধৈর্য হবার ক আছে।

শহীদ আবু সাইদ, বেরোব
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৪৯ অপরাহ্ন

Crimina police দের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।

Monir
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৪৯ অপরাহ্ন

থানায় কেন হামলা হল? সব পুলিশতো আর খারাপনা! এমন কথা বলে যেসব নরপিশাচ তাদেরকেও আইনের সর্বচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। আর দোষী পুলিশদের কোন ছাড় নেই, ছাড় নেই তাদের জন্য মানবতা যারা দেখাবে তাদেরকেও !

ক্ষুদিরাম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৪৮ অপরাহ্ন

এমন পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা না গেলে এদেশে কোনদিনই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না

eিeee
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৪৩ অপরাহ্ন

এই ঘটনায় কোন মামলা হয়েছে? কেউ কি গ্রেফতার হয়েছে? এর কি বিচার হবে? এই সরকারকে এর বিচার অবশ্যই করতে হবে

যদি জানতেম
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৩৯ অপরাহ্ন

Agulor surha na kore kono nirbachon nae.Shob police need to suspend without benefit & need arrest .

zahir
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৩৭ অপরাহ্ন

কেউ একজন এখন পর্যন্ত একটা মামলা করলো না? এ কোন স্বাধীনতা এনেছি আমরা?

Sharif Khan
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৩৬ অপরাহ্ন

এদের শুধু বিচার করলে হবে না। এদের ফাসি দিতে হবে। লাশের পরিবর্তে লাশ চাই। যদি না করেন তাহলে বুঝব সর্ষের মধ্যে ভূত আছে।

শফিকুল
৩১ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ২:৩৫ অপরাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

নবীজীর সাহাবীদের নিয়ে কটূক্তি/ মৌলভীবাজারে নারী আইনজীবী আটক

১০

গুঁড়িয়ে দেয়ার দাবি অসত্য/ বাংলাদেশি কূটনীতিকের তেহরানের বাসা অক্ষত!

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status