ঢাকা, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, রবিবার, ২৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শাবান ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

সহযোগীদের খবর

অনলাইন ডেস্ক

(৭ মাস আগে) ১৩ জুন ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ৬:১২ অপরাহ্ন

mzamin

‘ওয়াল স্ট্রিট খেয়ে রিয়াজ এখন মতিঝিলপাড়ায়’ এটি সমকাল পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, মাত্র ৩২ বছর বয়সে ওয়াল স্ট্রিটখ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শেয়ারবাজারে বৈশ্বিক আর্থিক খাতের জায়ান্ট সিটি গ্রুপের হেজ ফান্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হন ‘এলআর গ্লোবাল’-এর সিইও রিয়াজ ইসলাম।

যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। রিয়াজ তাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, এ ফান্ডে বিনিয়োগ নিরাপদ; আছে বেশি মুনাফার সুযোগ। তবে লাভ দূরের কথা, ২০০৭ সালের ধসে সেসব ফান্ড প্রায় ৮৪ শতাংশ সম্পদমূল্য হারায়। এতে পথে বসেন শত শত বিনিয়োগকারী।

এরপর ২০০৮ সালে সেখানকার চাকরি ছাড়তে বাধ্য হয়ে দেশে ফেরেন তিনি এবং এসে গড়ে তোলেন সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ‘এলআর গ্লোবাল’। বলা হচ্ছে, ওয়াল স্ট্রিটে সবাইকে পথে বসিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে ঢুকে এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাঁধে চড়ে বসেছেন ও কায়দা করে শেয়ারবাজারের টাকা নিজের করে নিচ্ছেন ধাপে ধাপে।


‘বেনজীর পরিবারের আরও ৮ ফ্ল্যাট, ৭৬ বিঘা জমি’ প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। খবরে বলা হয়েছে, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের পরিবারের সদস্যদের নামে ঢাকায় আরও আটটি ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), সেগুলোর মধ্যে ছয়টি ফ্ল্যাট ঢাকার আদাবরের একটি ভবনে এবং দু’টি বাড্ডার রূপায়ন লিমিটেড স্কয়ার নামের ১৪ তলা একটি ভবনে।

বেনজীর পরিবারের নামে এ নিয়ে ঢাকায় ১২টি ফ্ল্যাটের খোঁজ পাওয়া গেল। এর আগে গুলশানে চারটি ফ্ল্যাট পাওয়া গিয়েছিলো।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন গতকাল নতুন করে খোঁজ পাওয়া বেনজীর পরিবারের আটটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন। পাশাপাশি আদালত বেনজীর পরিবারের প্রায় ৭৬ বিঘা (২৫ একর) জমি জব্দ এবং বেসরকারি সিটিজেন টেলিভিশন ও টাইগার ক্রাফট অ্যাপারেলস লিমিটেডের শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন।

আদালত এর আগে দুই দফায় বেনজীর ও তার পরিবারের নামে গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, কক্সবাজার ও ঢাকার সাভারে থাকা ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার এবং গুলশানের ৪টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছিলেন। তখন ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব ও ৩টি বিও হিসাবও (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছিল। সব মিলিয়ে বেনজীর পরিবারের নামে জমি পাওয়া গেল ৬৯৭ বিঘা।



ব্যবসায়িক জৌলুস হারাচ্ছে টেলিকম খাতবণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের মাধ্যমে তিন দশক আগে বাংলাদেশে টেলিকম খাতের ব্যবসার গোড়াপত্তন ঘটলেও কয়েক বছর ধরেই প্রত্যাশিত মাত্রায় আয় ও মুনাফা করতে পারছে না এ খাতের কোম্পানিগুলো।

টানা গত দুই প্রান্তিক ধরে টেলিকম খাতের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ছিল নেতিবাচক। দেশে কোম্পানিগুলোর নতুন ইকুইটি বিনিয়োগের পরিমাণও কমেছে। অন্যদিকে প্রতি বছরই এ খাতে করভার বাড়ছে। জাতীয় সংসদে সম্প্রতি উত্থাপিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটেও খাতটিতে করের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।

সব মিলিয়ে দেশের টেলিকম খাত এখন আগের ব্যবসায়িক জৌলুস হারিয়ে ফেলছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।


‘সোনার চক্রে ১৩৭৫ জন’ আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, দেশে অবৈধ সোনা আসে দুবাই, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর থেকে।

সেই সোনার ৯০ শতাংশই সাত জেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে পাচার হচ্ছে ভারতে। এই পাচারের সঙ্গে জড়িত আছেন এক হাজার ৩৭৫ জন।

তাদের কেউ কারবারি, কেউ পৃষ্ঠপোষক, কেউবা বাহক। একাধিক বাহিনীর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সোনা চোরাচালানে জড়িতদের এই তালিকা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, বাংলাদেশ মূলত আন্তর্জাতিক সোনা চোরাচালান চক্রের ট্রানজিট রুট। সোনা পাচারকারীদের চক্র ছড়িয়ে আছে দেশে-বিদেশে। সীমান্ত এলাকায়ও আছে পাচারকেন্দ্রিক চক্র।

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার পর সীমান্তের পাচার চক্র আলোচনায় এসেছে। খবর অনুযায়ী, তিনি একটি চক্রের নিয়ন্ত্রক ছিলেন। কয়েকটি চালানের ২০০ কোটি টাকার সোনা মেরে দেওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বে তিনি গত ১৩ই মে ভারতের কলকাতায় খুন হয়েছেন।

সোনা ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) ধারণা, আকাশপথ, সমুদ্রপথ ও স্থলপথে দেশে প্রতিদিন চোরাচালানের মাধ্যমে কমপক্ষে ২৫০ কোটি টাকার সোনার অলংকার ও বার ঢুকছে। এ হিসাবে বছরে প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বা তারও বেশি সোনা অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে।



‘তারেক জিয়াসহ পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে’ ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা মামলায় দণ্ডিত তারেক রহমানসহ ১৫ আসামিকে গ্রেপ্তারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

বুধবার (১২ জুন) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের লিখিত প্রশ্নোত্তরে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১শে আগস্টের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গ্রেনেড হামলায় তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়াসহ সাজাপ্রাপ্ত ১৫ জন আসামি বর্তমানে পলাতক। বিদেশে পলাতক আসামি মাওলানা তাজউদ্দীন, মো. হারিছ চৌধুরী ও রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে রাতুল বাবুর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি আছে।

 



‘বানের পানির মতো ঢুকছে ভারত-মিয়ানমারের গরু’ নয়া দিগন্ত পত্রিকার শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, দেশে এবার চাহিদার চেয়ে প্রায় ২৩ লাখ কোরবানিযোগ্য পশু আছে। কিন্তু তারপরও সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে বাংলাদেশে গরু ঢুকছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর হাটে এখন ভারত ও মিয়ানমারের গরুতে ভরপুর। কোনো কোনো হাটে তো আবার দেশি গরুর চেয়ে বিদেশি গরুর সংখ্যাই বেশি। গবাদিপশুতে বাংলাদেশে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসার পর গত কয়েক বছরে এভাবে দেদার ভারত ও মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে গরু আসেনি।

আগে কোরবানি এলেই ভারত ও মিয়ানমারের দিকে তাকিয়ে থাকত বাংলাদেশ। বিশেষ করে ভারতীয় গরু ছাড়া বাংলাদেশে কোরবানির পশুর হাট ছিল অকল্পনীয়। কিন্তু এক দশক আগে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে গরু আসা বন্ধ হয়ে যায়।

চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশে বাড়ে গবাদিপশু পালন। দেশে এখন ছোট-বড় মিলিয়ে ২০ লাখ খামার রয়েছে। অসংখ্য শিক্ষিত উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। গত কয়েক বছর হলো গবাদিপশুতে স্বয়ংসম্পর্ণূতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status