প্রথম পাতা
ইন্টারপোলের নোটিশ ছিল আনারের বিরুদ্ধে
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবারভারতে খুন হওয়া সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রাজনীতিতে আসার আগে চরমপন্থি গ্রুপের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা ছিল। আওয়ামী লীগে যোগ দেয়ার পর থেকে ওই মামলাগুলো থেকে একে একে অব্যাহতি পান তিনি।
আনারের বিরুদ্ধে অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদকদ্রব্য ও স্বর্ণ চোরাচালান, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলবাজি এবং চরমপন্থিদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগে ৯টির বেশি মামলা ছিল। ইন্টারপোলের ওয়ান্টেড আসামি হিসেবে পুলিশ একবার তাকে আটক করলেও ক্যাডাররা পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছিনিয়ে নিয়েছিল। ওই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে যৌথ বাহিনীর অপারেশনের সময় দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন আনার।
স্থানীয় সূত্রের দাবি, ১৯৮৬ সালের দিকে জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকাকালে আনার মাদক কারবারে জড়িয়ে পড়েন। এই মাদক কারবারের মাধ্যমে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হন বলে অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৬ সালে আনার বিএনপি থেকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে যোগ দেন। সর্বশেষ তিনি কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। আনার ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে টানা তিনবার আওয়ামী লীগ থেকে এমপি নির্বাচিত হন। উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে ধীরে ধীরে আনারের বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো কমে যেতে শুরু করে। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হলে ক্ষমতার দাপটে বেশিরভাগ মামলা থেকে নিজেকে মুক্ত করেন আনার।
আনারের মত লোককে এমপি বানানো, একজন দুর্নীতিবাজকে আইজি বানানো, একটি চিহ্নিত সন্ত্রাসী পরিবার থেকে সেনা প্রধান বানানো কিসের লক্ষন
উনি এমপি হয় কি করে?
কারো মৃত্যু কামনা করি না, তবে মরতে হবে। এইসব ক্ষমতাধর মুখোশধারী দুর্বৃত্ত তাদের মৃত্যু স্বাভাবিক নিয়মে হবার কথা নয় এক্ষেত্রে তাই হয়েছে। আমরা ১৭ কোটি মানুষকে আল্লাহ এদের নির্মম মৃত্যু দিয়ে ভালোর দিকে নিয়ে যাবে কোনোদিন। তবু মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া করি।
স্বীয় কর্ম আপনাকে ছায়া হয়ে অনুসরণ করবে এটাইতো নিয়ম, ডিজিটাল পার্টির স্মার্ট সাংসদ এর পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইলো।
এই আনার সোহান নামের এক যুবককে হত্যা করেছিল হত্যার আগে তার চোখ উপড়ে ফেলে হাত পা কেটে দেয়া হয়েছিল । সোহানের লাশ দেখে তার মায়ে আহাজারি করে বলেছিল হত্যা যদি করা হবে তাহলে আমার বাবুর চোখ কেন উপড়ে ফেলা হোল ?
আওয়ামীলীগ যাচাই বাছাই করে মনোনয়ন দেয়নি কাকে যাচাই করবে? আনার একজন প্রতিষঠিত সন্ত্রাসী কালোবাজারী ওনার থাকার কথা জেলে উনি আওয়ামীলীগ এ কেন? এরকম অসংখ্য দাগী আসামীরা আওয়ামীলীগের প্রথম সারীর নেতৃত্বে কাকে ছেড়ে কাকে রাখবে?
যেমন নেতা তেমনি দল একটা পেয়েছিলো সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। এই রকম জঘন্য মানুষদেরকে যারা এমপি বানাই তাদের প্রতি শত ধিক, শত ধিক। এমনি একটি দেশে আমরা বাস করি, যার সরকারী দলের এমপিরা এতোটা জঘন্য!!
ভোট ছাড়া নির্বাচিত আওয়ামী টাকা পাচারকারী ইন্ডিয়া খুন হইছে।কি হত ভাগা প্রাণ দেশের মানুষের ভোটে এমপি হতেও পারল না আর দেশের মাটিতে মরতেও পারল না।
ক্ষমতার দাপট !! টাকার অনৈতিক লোভ !!!
আওয়ামীলীগ যাচাই বাছাই না করে এমপির মনোনয়ন দিয়ে দলকে সন্ত্রাসীদের আশ্রমে পরিণত করছে। তা মোটেই শুভ লক্ষণ নয়।