বিনোদন

কাটেনি ব্যবসায়িক বিপর্যয়

কামরুজ্জামান মিলু

২৬ ডিসেম্বর ২০১৬, সোমবার, ৮:১৪ পূর্বাহ্ন

কয়েক বছর ধরেই চলচ্চিত্র শিল্পের মানুষদের মুখে তেমন হাসি দেখা যায় না। প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সারা বছর কষ্ট করে কাজ করলেও সিনেমা হলে দর্শকের ভিড় খুবই কম। আর এ কারণে বছর শেষে হিসাব-নিকাশে উঠে আসে চলচ্চিত্রের ব্যবসায়িক বিপর্যয়ের চিত্র। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও বিপর্যয়ের আরেকটি বছর পার করছে দেশীয় চলচ্চিত্রশিল্প। এ বছর ৬০টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটির প্রযোজক হয়তো তাদের লগ্নিকৃত পুঁজি তুলতে সমর্থ হয়েছেন। আর ৫টির মতো ছবি পুঁজি তুলে লাভের মুখ দেখেছে। বাকি সব ছবিই আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বলে চলচ্চিত্র ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। নিম্নমানের চলচ্চিত্র, দর্শক পছন্দের ছবির অভাব, অধিকাংশ প্রেক্ষাগৃহে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা না থাকার পাশাপাশি ভিডিও পাইরেসি, যৌথ প্রযোজনার ছবির সঠিক নীতিমালা না মানাসহ বেশ কিছু কারণে এ বছরটায় একটা খারাপ সময় পার করেছে আমাদের চলচ্চিত্রশিল্প।
মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির তালিকা
২০১৬ সালে ভারত থেকে চারটি ছবি আমদানি করা হয়। তাই এগুলোসহ মোট এ বছর শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৬০টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ছবিগুলো হচ্ছে- মাটির পরী (সায়মন তারিক), ভুল যদি হয় (চাষী নজরুল ইসলাম), অঙ্গার (ওয়াজেদ আলী সুমন), আন্ডার কনস্ট্রাকশন (রুবাইয়াত হোসেন), পুড়ে যায় মন (অপূর্ব-রানা), রাজা ৪২০ (উত্তম আকাশ), সুইটহার্ট (ওয়াজেদ আলী সুমন), হিরো ৪২০ (সৈকত নাসির), বেপরোয়া-পীযূষ সাহা (আমাদানি), বেলাশেষে-নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখার্জি (আমাদানি), কৃষ্ণপক্ষ (মেহের আফরোজ শাওন), ছিন্নমূল (কাজী হায়াৎ), গুণ্ডামী (সায়মন তারিক), বুলেট বাবু (মঈন বিশ্বাস), মিয়া বিবি রাজী (শাহিন সুমন), ভোলা তো যায় না তারে (রফিক শিকদার), উতলা মন (আবদুল আউয়াল), মন জানে না মনের ঠিকানা (মুশফিকুর রহমান গুলজার), ছোটকাকু (আফজাল হোসেন), পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম  কাহিনী টু (সাফিউদ্দিন সাফি), অনেক দামে কেনা (জাকির হোসেন রাজু), শঙ্খচিল (গৌতম ঘোষ), মুসাফির (আশিকুর রহমান), বাজে ছেলে (সোহেল-বাবু), আইসক্রিম (রেদওয়ান রনি), অস্তিত্ব (অনন্য মামুন), অজান্তে ভালোবাসা (এজে রানা), রুদ্র (সায়েম জাফর ইমামী), দিওয়ানা মন (নুরুল ইসলাম প্রীতম), শিকারি (সীমান্ত ও জয়দেব), বাদশা (বাবা যাদব), সম্রাট (মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ), রানা পাগলা-দ্য মেন্টাল (শামিম আহমেদ রনি), দর্পণ বির্সজন (সুমন ধর), কেলোর কীর্তি-রাজা চন্দ (আমাদানি), আড়াল (শাহেদ চৌধুরী), নিয়তি (জাকির হোসেন রাজু), মাস্তানি (ফিরোজ খান প্রিন্স), এক জবানের জমিদার হেরে গেলেন এবার (উত্তম আকাশ), অজ্ঞাতনামা (তৌকীর আহমেদ), পৌষ মাসের পিরিত (নার্গিস আক্তার), শুটার (রাজু চৌধুরী), রক্ত (ওয়াজেদ আলী সুমন), বসগিরি (শামিম আহমেদ রনি), আয়নাবাজি (অমিতাভ রেজা), এক রাস্তা (ইফতেখার চৌধুরী), প্রেম কি বুঝিনি (সুদীপ্ত সরকার), চোখের দেখা (পি এ কাজল), ভালোবাসাপুর (এখলাস আবেদীন), যদি তুমি জানতে (নদী ফিরোজ), পৃথিবীর নিয়তি (শেখ শামিম), ধূমকেতু (শফিক হাসান), আমি তোমার হতে চাই (অনন্য মামুন), লাল সবুজের সুর (মুশফিকুর রহমান গুলজার), এক পৃথিবী প্রেম (এস এ হক অলীক), অভিমান-রাজ চক্রবর্তী (আমাদানি), মুখোশ মানুষ (ইয়াসির আরাফাত), বায়ান্ন থেকে একাত্তর (দেলোয়ার জাহান ঝন্টু), মিসডকল (সাফিউদ্দিন সাফি) ও একাত্তরের নিশান (তাহের শিপন)।
১২ নতুন পরিচালক
এবছর ১২ জন নতুন পরিচালকের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। তারা হলেন মেহের আফরোজ শাওন (কৃষ্ণপক্ষ), রফিক শিকদার (ভোলা তো যায় না তারে), আফজাল হোসেন (ছোটকাকু), সায়েম জাফর ইমামী (রুদ্র), নুরুল ইসলাম প্রীতম (দিওয়ানা মন), শামিম আহমেদ রনি (রানা পাগলা- দ্য মেন্টাল ও বসগিরি), অমিতাভ রেজা (আয়নাবাজি), এখলাস আবেদিন (ভালোবাসাপুর), নদী ফিরোজ (যদি তুমি জানতে), শেখ শামিম (পৃথিবীর নিয়তি), ইয়াসির আরাফাত জুয়েল (মুখোশ মানুষ), একাত্তরের নিশান (তাহের শিপন)।
২৫ নতুন নায়ক-নায়িকা
২০১৬ সালে ২৫ জন নতুন নায়ক-নায়িকার আবির্ভাব ঘটেছে। তারা হলেন- লামিয়া (মাটির পরী), জলি (অঙ্গার, নিয়তি), শাহাদত (আন্ডার কনস্ট্রাকশন), অরিন (ছিন্নমূল), বিপাশা কবির (গুণ্ডামী ও  আড়াল), ইমু (বুলেট বাবু), তানহা তাসনিয়া (ভোলা তো যায় না তারে, ধূমকেতু), মনিকা (উতলা মন), মারজান জেনিফা (মুসাফির), আরশী (বাজে ছেলে), উদয়, রাজ ও নাজিফা তুষি (আইসক্রিম), পিয়া বিপাশা (এবিএম সুমন), রাফি সালমান (দিওয়ানা মন), শবনম বুবলী (শুটার ও বসগিরি), রোশান (রক্ত), নাবিলা (আয়নাবাজি), মনিরাজ ও আর্ণা (ভালোবাসাপুর), টিটু (যদি তুমি জানতে), রাশেদ মোর্শেদ, সানজানা (পৃথিবীর নিয়তি), আসিফ নূর (এক পৃথিবী প্রেম), সেরা জামান (একাত্তরের নিশান)।
আলোচিত দশ ছবি
আয়নাবাজি, শিকারি, বাদশা, অজ্ঞাতনামা, বসগিরি, সম্রাট, আন্ডার কনস্ট্রাকশন, পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী টু, শুটার, আইসক্রিম।
সর্বাধিক ছবি ইমপ্রেস টেলিফিল্মের
সুস্থধারার চলচ্চিত্র প্রযোজনা পরিবেশনা সংস্থা ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লি. এ বছরও সর্বাধিক ছবি উপহার দিয়েছে। এ বছর এ প্রযোজনার ব্যানারে ৭টি ছবি মুক্তি  পেয়েছে। ছবিগুলো হচ্ছে দর্পণ বিসর্জন, ছোটকাকু কৃষ্ণপক্ষ, অজ্ঞাতনামা, লাল সবুজের সুর, বায়ান্না থেকে একাত্তর ও একাত্তরের নিশান। উল্লিখিত ৬টি ছবির মধ্যে ৩টিতেই নতুন পরিচালকও উপহার দিয়েছে ইমপ্রেস। তারা হলেন- আফজাল হোসেন (ছোটকাকু), মেহের আফরোজ শাওন (কৃষ্ণপক্ষ) ও তাহের শিপন (একাত্তরের নিশান)।
সর্বাধিক ছবির নায়ক-নায়িকা শাকিব খান ও পরীমনি
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক শাকিব খান এক যুগ ধরে ব্যবসাসফল ছবি উপহার দিচ্ছেন। পাশাপাশি বছরজুড়ে ছবি মুক্তির দিক দিয়েও তিনি এগিয়ে। এ বছরও ব্যতিক্রম হয়নি। ২০১৬ সালে শাকিব অভিনীত আটটি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ছবিগুলো হচ্ছে- পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী টু, শিকারি, রাজা ৪২০, রানা পাগলা, শুটার, বসগিরি, সম্রাট ও ধূমকেতু। এর মধ্যে অন্তত তিনটি পেয়েছে ব্যবসায়িক সাফল্য। এবার শাকিবের সঙ্গে অপুর বদলে নবাগত নায়িকা শবনম বুবলী জুটি হয়ে দুটি ছবি করেন। ছবি দুটি হচ্ছে শুটার ও বসগিরি। দুটি ছবিই বেশ ভালো ব্যবসা করে। অপু বিশ্বাস অভিনীত সম্রাট ও রাজা ৪২০ নামে দুটি ছবি মুক্তি পায় এ বছর। তবে গত দু-এক বছরের মতো সংখ্যার দিক দিয়ে এবারও পিছিয়ে পড়েছেন এ নায়িকা। গতবারের মতো অপুকে টপকে গেছেন এবারও পরীমনি। তার অভিনীত চারটি ছবি মুক্তি পেয়েছে এবার। সেগুলো হচ্ছে পুড়ে যায় মন, মন জানে না মনের ঠিকানা, রক্ত ও ধূমকেতু। তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় তার অভিনীত কোনো ছবিই সুপারহিট বা হিট তকমা পায়নি। তবে ‘রক্ত’ ছবির ডানাকাটা পরী শিরোনামের গানটি দিয়ে বেশ আলোচনায় ছিলেন তিনি। এদিকে শাকিবের পরই ছবি মুক্তির দিক দিয়ে এগিয়ে আছেন বাপ্পি। তার অভিনীত ছয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছে এ বছর। ছবিগুলো হচ্ছে সুইটহার্ট, বাজে ছেলে, এক রাস্তা, অনেক দামে কেনা, আমি তোমার হতে চাই ও মিসডকল। এ বছর বাপ্পির  বিপরীতে দুটি ছবিতে অভিনয় করেছেন বিদ্যা সিনহা মিম। তাদের সুইটহার্ট ও আমি তোমার হতে চাই ছবি দুটি মোটামুটি দর্শক দেখেছেন। বাপ্পির সুইটহার্ট ও অনেক দামে কেনা ছবিটি দর্শকের মধ্যে আলোচনায় ছিল। অন্যদিকে মাহি বছর জুড়ে বিয়ে ও সংসার জীবন নিয়ে আলোচনায় থাকার পরও তার অভিনীত অনেক দামে কেনা ও ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ছবি কৃষ্ণপক্ষ বেশ ভালো আলোচনায় ছিল। বিশেষ করে রিয়াজের বিপরীতে কৃষ্ণপক্ষ ছবিতে অভিনয় করে বেশ প্রশংসিত হন মাহি। অভিনেতা সাইমন সাদিকের এবার মাটির পরী, পুড়ে যায় মন, অজান্তে ভালোবাসা ও চোখের দেখা মোট চারটি ছবি মুক্তি পায়। তবে কোনো ছবি তেমন ব্যবসা করেনি। নায়ক আরিফিন শুভ অভিনীত মোট তিনটি ছবিতে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে মুসাফির, অস্তিত্ব ও নিয়তি। এই তিনটি ছবির মধ্যে অস্তিত্ব ও নিয়তি থেকে তিনি সাড়া পেয়েছেন। তবে ব্যবসায়িক সফলতা তেমন আসেনি। জাজ মাল্টিমিডিয়া থেকে অভিষেক হওয়া মুখ নবাগত নায়িকা জলি অভিনীত অঙ্গার ও নিয়তি ছবি দুটি মুক্তি পেলেও তেমন ব্যবসা করেনি। তবে একই প্রতিষ্ঠানের  নুসরাত ফারিয়া অভিনীত হিরো ৪২০ ও বাদশা দ্য ডন ছবি দুটি মুক্তির পর বেশ আলোচনায় আসেন তিনি। কলকাতার নায়ক জিতের বিপরীতে ফারিয়ার বাদশা ছবিটি মুক্তির পর ধীরে ধীরে দর্শকপ্রিয়তা পায়। শাহরিয়াজ অভিনীত গুণ্ডামী, আড়াল ও শুটার নামের তিনটি ছবি মুক্তি পায়। অন্যদিকে শাকিবের হাত ধরে ঈদের ছবিতে অভিষেক হয় শবনম বুবলীর। নবাগত এই মুখ এসেই শুটার ও বসগিরি নামে দুটি ছবিতে শাকিবের বিপরীতে অভিনয় করেন। দুটি ছবিই ব্যবসাসফল হয়। তিশা অভিনীত ‘রানা পাগলা-দ্য মেন্টাল ও  অস্তিত্ব ছবি দুটি মুক্তি পায়। অন্যদিকে আঁচলের এ বছরটা ভালো যায়নি। তার অভিনীত রানা পাগলা, আড়াল ছবি দুটি মুক্তি পায়। ছবি দুটি ব্যবসায়িক সফলতা পায়নি। ইমন দুটি ছবিতে অভিনয় করেন। ছবি দুটি হচ্ছে পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী টু ও ভুল যদি হয়। জয়া আহসান সারা বছর কলকাতার ছবির কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তার অভিনীত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী টু নামে একটি ছবি মুক্তি পায় এ বছর। নিপুণ এ বছর তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও তার অভিনীত দুটি ছবি মুক্তি পায়। ছবি দুটি হচ্ছে অজ্ঞাতনামা ও বায়ান্ন থেকে একাত্তর। দুটি ছবির মধ্যে অজ্ঞাতনামা ছবিতে বিউটি চরিত্রে অভিনয় করে বেশ প্রশংসিত হন তিনি। পপি অভিনীত পৌষ মাসের পিরিত নামে একটি ছবি মুক্তি পায়। শাবনূর ও পূর্ণিমা অভিনীত কোনো ছবি মুক্তি পায়নি এবার। মৌসুমী অভিনীত মন জানে না মনের ঠিকানা নামে একটি ছবি মুক্তি পায়। আর ওমর সানী বছরজুড়ে পাঁচটি ছবিতে অভিনয় করেন। এরমধ্যে আইসক্রিম ও লাল সবুজের সুর ছবি দুটি দর্শকপ্রিয়তা পায়। আর ‘ভোলা তো যায় না তারে’ ছবি দিয়ে নবাগত নায়িকা তানহা তাসনিয়া, রুদ্র ছবি দিয়ে পিয়া বিপাশা ও কাজী হায়াতের ছিন্নমূল ছবি দিয়ে এবার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় অরিনের। আইটেম গান থেকে নায়িকা হিসেবে নতুন পরিচিত আনেন বিপাশা কবির। নায়িকা হিসেবে তার অভিনীত ছবিগুলো হচ্ছে গুণ্ডামী ও আড়াল। অর্পণা ঘোষ ‘দর্পণ বির্সজন’ নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেন। আর বছর শেষে আইরিন ও আসিফ নূরের এক পৃথিবী প্রেম ছবিটি মুক্তি পায়। এ ছবি দিয়ে অভিষেক হয় আসিফ নূরের। এ বছর জাজ মাল্টিমিডিয়া রোশান নামে একজন নতুন মুখ উপহার দেন। ওয়াজেদ আলী সুমনের রক্ত ছবিতে পরীমনির বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। সাফিউদ্দিন সাফির মিসডকল ছবিতে মুগ্ধতা ও তামান্না নামে দুজন নতুন মুখের অভিষেক হয়। লাল সবুজের সুর ও একাত্তরের নিশান নামে দুটি ছবিতে কাজ করেন নবাগত সেরা জামান। অনেক ছবি দিয়ে নির্মাতারা আশা করলেও সবশেষ ছবিগুলো দর্শকপ্রিয়তা না পাওয়ার কারণে অনেক প্রযোজক ও পরিচালক হতাশা প্রকাশ করেছেন।
তারকার বিয়ে
এ বছরের ২৪শে মে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি সিলেটের পাত্র মাহমুদ পারভেজ অপুকে বিয়ে করেন।
নিখোঁজ  
কাউকে কিছু না বলেই হঠাৎ করেই চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে আড়াল হয়ে যান। প্রযোজক, পরিচালকসহ অনেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।
আলোচিত ঘটনা
চিত্রনায়ক বাপ্পি চৌধুরী নিজের অভিনীত ছবির পরিচালক অনন্য মামুন ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ছবির নাম ‘আমি তোমার হতে চাই’।
যাদের হারিয়েছি
পারভীন সুলতানা দিতি (২০শে মার্চ), শহীদুল ইসলাম খোকন (৪ঠা এপ্রিল), ফরিদ আলী (২২শে আগস্ট) যোশেফ শতাব্দী (৭ই সেপ্টেম্বর)।

 
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status