বিশ্বজমিন
অস্ট্রেলিয়ার যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিৎ: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ এপ্রিল ২০২২, সোমবার, ২:৩৩ অপরাহ্ন
আবারও চীন ও রাশিয়ার হুমকি নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিটার ডটন। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়ার উচিৎ এখন নিজেকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনও সোমবার বেইজিং ও মস্কোর বিষয়ে বিশ্বকে সাবধান করে বলেন, দেশ দুটি স্বৈরাচারের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে নিয়ম-ভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থাকে হুমকিতে ফেলছে। মরিসন জানান, তিনি এরইমধ্যে একটি রেড লাইন নির্ধারণ করেছেন এবং চীনকে অস্ট্রেলিয়া থেকে দূরে রাখতে মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে দ্বিধা করবেন না। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার নিকটবর্তী সলোমন দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে চীন একটি নিরাপত্তা চুক্তি করে। এ নিয়েই পাল্টা হুমকি দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
গণমাধ্যম নাইনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, অস্ট্রেলীয়দের এখন এই সময়ের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। হিটলারের মতো মানুষেরা কোনো কাল্পনিক কিংবা ইতিহাসের বিষয় নয়। প্রেসিডেন্ট পুতিনের মতো মানুষ আমাদের সময়ে বাস করছেন। এটা ২০২২ সাল চলছে কিন্তু তিনি এখনো নারী ও শিশুদের হত্যা করতে চান। চীনের বিষয়েও সাবধান বানী দিয়েছেন ডটন। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে শান্তি নিশ্চিতের একমাত্র উপায় হচ্ছে শক্তিশালী দেশ হয়ে ওঠা এবং যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়া। এ ধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্যের পেছনের কারণ কী এই প্রশ্ন করা হলে ডটন বলেন, ১৯৩০ সালে বিশ্ব যেমন ছিল, আমরা সেরকম একটি সময় পার করছি। সেসময় অনেকেই আফসোস করেছেন যে, কেনো তারা আরও আগে কথা বলতে শুরু করেননি।
এদিকে দেশটির লেবার দলের ডেপুটি রিচার্ড মার্লস প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এমন বক্তব্যকে ফাঁকা বুলি বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। ডারউইনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কিন্তু এই সরকারের মধ্যে প্রস্তুতির কিছু দেখতে পাচ্ছি না। এই সরকার বারবার আমাদের শুধু ব্যার্থই করেছে। চীন নিয়ে মার্লস বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরে তাদের একটি সামরিক ঘাটি অস্ট্রেলিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে সকল ধারণা বদলে দেবে।
গণমাধ্যম নাইনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, অস্ট্রেলীয়দের এখন এই সময়ের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। হিটলারের মতো মানুষেরা কোনো কাল্পনিক কিংবা ইতিহাসের বিষয় নয়। প্রেসিডেন্ট পুতিনের মতো মানুষ আমাদের সময়ে বাস করছেন। এটা ২০২২ সাল চলছে কিন্তু তিনি এখনো নারী ও শিশুদের হত্যা করতে চান। চীনের বিষয়েও সাবধান বানী দিয়েছেন ডটন। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে শান্তি নিশ্চিতের একমাত্র উপায় হচ্ছে শক্তিশালী দেশ হয়ে ওঠা এবং যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়া। এ ধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্যের পেছনের কারণ কী এই প্রশ্ন করা হলে ডটন বলেন, ১৯৩০ সালে বিশ্ব যেমন ছিল, আমরা সেরকম একটি সময় পার করছি। সেসময় অনেকেই আফসোস করেছেন যে, কেনো তারা আরও আগে কথা বলতে শুরু করেননি।
এদিকে দেশটির লেবার দলের ডেপুটি রিচার্ড মার্লস প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এমন বক্তব্যকে ফাঁকা বুলি বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। ডারউইনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কিন্তু এই সরকারের মধ্যে প্রস্তুতির কিছু দেখতে পাচ্ছি না। এই সরকার বারবার আমাদের শুধু ব্যার্থই করেছে। চীন নিয়ে মার্লস বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরে তাদের একটি সামরিক ঘাটি অস্ট্রেলিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে সকল ধারণা বদলে দেবে।