বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে বাবা-মাসহ ২৩৯ কুরআনের হাফেজকে সংবর্ধনা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৮ এপ্রিল ২০২২, সোমবার, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
ঐতিহ্যবাহী তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে চট্টগ্রামে হিফযুল কুরআন অ্যাওয়ার্ড ও কুরআন উৎসব ২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরে তানযীমুল উম্মাহ পরিচালিত ১১টি হিফজ মাদ্রাসা থেকে মোট ২৩৯ জন হিফজ সমাপনকারী শিক্ষার্থী ও তাদের বাবা-মাকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
রোববার চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাসে অবস্থিত নেভি কনভেনশন সেন্টারে এই কৃতী সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ড. মীম আতিকুল্লাহর উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। এসময় অ্যাওয়ার্ড নিতে আসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পুরো কনভেনশন সেন্টার। হিফজ শেষ করা শিক্ষার্থীরা সুরের মূর্ছনায় তিলাওয়াত পরিবেশন ও মনোজ্ঞ ইসলামি সঙ্গীতে মাতিয়ে তুলেন উপস্থিত দর্শকদের।
তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হাবীবুল্লাহ মুহাম্মদ ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জামেয়া দারুল মা'আরিফ আল ইসলামিয়ার মুহতামিম মুফতি সুলতান যওক নদভী। অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ শরীয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, জামিয়া আল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারির মুহতামিম মাওলানা মুফতি মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আ ক ম আবুল কাদের, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আহমদ আলী, শিক্ষাবিদ গবেষক ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মুহাদ্দিস মুফতি শামশুদ্দিন জিয়া, বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আবু নোমান, আইআইইউসির প্রফেসর ড. বি এম মফিজুর রহমান, তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, কুরআন হিফজের পাশাপাশি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সাথে সমন্বয় রেখে মানসম্মত শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে যোগ্য নাগরিক তৈরির অনন্য দৃষ্টান্ত স্হাপন করে যাচ্ছে তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন। বিশ্ব ব্যবস্থার এই যুগে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করার যোগ্যতা সম্পন্ন ইসলামী স্কলারের যথেষ্ট অভাব, শিক্ষার্থীদেরকে সেই অভাব পূরণে এগিয়ে আসতে হবে। আজকে যারা হাফিজে কুরআন হিসেবে সংবর্ধিত তাদের কুরআনের মর্মার্থ বুঝে পড়া, নিজেদের যুগ শ্রেষ্ঠ আলিম হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। পুরো কুরআন যেভাবে মুখস্থ করতে তারা সক্ষম হয়েছে ঠিক তেমনি পুরো কুরআনের জ্ঞান আত্মস্থ করার চেষ্টা করতে হবে। অনুষ্ঠানে বক্তারা সংবর্ধিত শিক্ষার্থীদেরকে কুরআন আলোকে জীবন গঠন ও দেশকে আলোকিত করার জন্য যোগ্য ও দক্ষ আলিম হিসেবে গড়ে তুলতে উপস্থিত অভিভাবকদের প্রতি আহবান জনান।
রোববার চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাসে অবস্থিত নেভি কনভেনশন সেন্টারে এই কৃতী সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ড. মীম আতিকুল্লাহর উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। এসময় অ্যাওয়ার্ড নিতে আসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পুরো কনভেনশন সেন্টার। হিফজ শেষ করা শিক্ষার্থীরা সুরের মূর্ছনায় তিলাওয়াত পরিবেশন ও মনোজ্ঞ ইসলামি সঙ্গীতে মাতিয়ে তুলেন উপস্থিত দর্শকদের।
তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হাবীবুল্লাহ মুহাম্মদ ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জামেয়া দারুল মা'আরিফ আল ইসলামিয়ার মুহতামিম মুফতি সুলতান যওক নদভী। অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ শরীয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, জামিয়া আল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারির মুহতামিম মাওলানা মুফতি মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আ ক ম আবুল কাদের, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আহমদ আলী, শিক্ষাবিদ গবেষক ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মুহাদ্দিস মুফতি শামশুদ্দিন জিয়া, বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আবু নোমান, আইআইইউসির প্রফেসর ড. বি এম মফিজুর রহমান, তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, কুরআন হিফজের পাশাপাশি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সাথে সমন্বয় রেখে মানসম্মত শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে যোগ্য নাগরিক তৈরির অনন্য দৃষ্টান্ত স্হাপন করে যাচ্ছে তানযীমুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন। বিশ্ব ব্যবস্থার এই যুগে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করার যোগ্যতা সম্পন্ন ইসলামী স্কলারের যথেষ্ট অভাব, শিক্ষার্থীদেরকে সেই অভাব পূরণে এগিয়ে আসতে হবে। আজকে যারা হাফিজে কুরআন হিসেবে সংবর্ধিত তাদের কুরআনের মর্মার্থ বুঝে পড়া, নিজেদের যুগ শ্রেষ্ঠ আলিম হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। পুরো কুরআন যেভাবে মুখস্থ করতে তারা সক্ষম হয়েছে ঠিক তেমনি পুরো কুরআনের জ্ঞান আত্মস্থ করার চেষ্টা করতে হবে। অনুষ্ঠানে বক্তারা সংবর্ধিত শিক্ষার্থীদেরকে কুরআন আলোকে জীবন গঠন ও দেশকে আলোকিত করার জন্য যোগ্য ও দক্ষ আলিম হিসেবে গড়ে তুলতে উপস্থিত অভিভাবকদের প্রতি আহবান জনান।