খেলা
পিচ ও কন্ডিশন তাসকিনের কাছে কোনো অজুহাত নয়
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ মার্চ ২০২২, বুধবার, ২:২১ অপরাহ্ন
ফিটনেস ইস্যুতে খেলতে পারেননি গত ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তাসকিন আহমেদের চোখের জল ফেলার দৃশ্য এখনও যেন তাজা। কিন্তু হাল ছাড়েননি তাসকিন। কঠোর পরিশ্রম করে নিজেকে নতুন করে গড়েছেন। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেছেন সাফল্যের। তাসকিন তার পরিশ্রমের ফল পাচ্ছেন। শুধু তাসকিন নয়, গত এক বছরে বাংলাদেশের অন্য পেসারদের উন্নতিও চোখে পড়ার মতো। সাদা, লাল দুই বলেই শরীফুল ইসলাম-ইবাদত হোসেনদের ওপর ভরসা বেড়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর টেস্টে নিজেদের প্রমাণের জন্য মুখিয়ে আছেন পেসাররা। পিচ ও কন্ডিশন তাদের কাছে কোনো অজুহাত নয়।
আগামীকাল ডারবানে শুরু হবে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। এ ম্যাচ সামনে রেখে ঘাম ঝরিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের পেসাররা। তাসকিন বলেন, ‘গত ২ বছর ধরে ফাস্ট বোলাররা কষ্ট করেছি এবং আমাদের উন্নতি হচ্ছে। আরও উন্নতি করতে হবে। আমরা চাই, দলের সবাই যেন বিশ্বমানের বোলার হতে পারি। আমাদের সেই সামর্থ্যও আছে।’
দলবদ্ধভাবে নিজেদের বোলিং নিয়ে কাজ করছেন তাসকিনরা। কোচদের থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন প্রতিদিন। চেষ্টা করছেন, ভুল শুধরে নিজেদের আরও বিকশিত করার। তাসকিন বলেন, ‘আমরা ইউনিট হিসেবে কাজ করছি। কোচরাও আমাদের অনেক সাহায্য করছেন। আল্লাহ যদি আমাদের সুস্থ রাখেন, ধারাবাহিকভাবে আগাতে পারি তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করবো বলে আশা করি।’
বিশ্বমানের বোলার হওয়ার জন্য কোন গুণটি থাকা জরুরি বলে মনে করেন? তাসকিন বলেন, ‘বড় বোলার হতে হলে কোন পিচে কীভাবে বোলিং করতে হয় সেটা জানতে হবে। আগের থেকে একটু শিখেছি। তবে আরও অনেক কিছু জানার বাকি। শিখতে হবে। হয়ে উঠতে হবে আরও দক্ষ।’
পিচ বা কন্ডিশনকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান না তাসকিন। তিনি বলেন,‘পিচ বা কন্ডিশন কখনোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই এটাকে অজুহাত দিলে চলবে না। যেকোনো কন্ডিশনে মানিয়ে নিয়ে ভালো করার সামর্থ্য থাকতে হবে। এ চেষ্টাই করছি।’
২০১৭তে নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে টেস্ট অভিষেক হয় তাসকিনের। ডানহাতি এ পেসার এখন পর্যন্ত মাত্র ১০ ম্যাচ খেলেছেন সাদা পোশাকে। ৫৬.৭৩ গড়ে তার শিকার ২৩ উইকেট। ইনিংসে সেরা বোলিং ৮২ রানে ৪ উইকেট।
তবে ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর তাসকিনকে নিয়ে আলাদাভাবে ভাববে দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়াদের ধসিয়ে দিয়েছিলেন তাসকিন। তিন ম্যাচে তার শিকার ৮ উইকেট।
আগামীকাল ডারবানে শুরু হবে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। এ ম্যাচ সামনে রেখে ঘাম ঝরিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের পেসাররা। তাসকিন বলেন, ‘গত ২ বছর ধরে ফাস্ট বোলাররা কষ্ট করেছি এবং আমাদের উন্নতি হচ্ছে। আরও উন্নতি করতে হবে। আমরা চাই, দলের সবাই যেন বিশ্বমানের বোলার হতে পারি। আমাদের সেই সামর্থ্যও আছে।’
দলবদ্ধভাবে নিজেদের বোলিং নিয়ে কাজ করছেন তাসকিনরা। কোচদের থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন প্রতিদিন। চেষ্টা করছেন, ভুল শুধরে নিজেদের আরও বিকশিত করার। তাসকিন বলেন, ‘আমরা ইউনিট হিসেবে কাজ করছি। কোচরাও আমাদের অনেক সাহায্য করছেন। আল্লাহ যদি আমাদের সুস্থ রাখেন, ধারাবাহিকভাবে আগাতে পারি তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করবো বলে আশা করি।’
বিশ্বমানের বোলার হওয়ার জন্য কোন গুণটি থাকা জরুরি বলে মনে করেন? তাসকিন বলেন, ‘বড় বোলার হতে হলে কোন পিচে কীভাবে বোলিং করতে হয় সেটা জানতে হবে। আগের থেকে একটু শিখেছি। তবে আরও অনেক কিছু জানার বাকি। শিখতে হবে। হয়ে উঠতে হবে আরও দক্ষ।’
পিচ বা কন্ডিশনকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান না তাসকিন। তিনি বলেন,‘পিচ বা কন্ডিশন কখনোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই এটাকে অজুহাত দিলে চলবে না। যেকোনো কন্ডিশনে মানিয়ে নিয়ে ভালো করার সামর্থ্য থাকতে হবে। এ চেষ্টাই করছি।’
২০১৭তে নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে টেস্ট অভিষেক হয় তাসকিনের। ডানহাতি এ পেসার এখন পর্যন্ত মাত্র ১০ ম্যাচ খেলেছেন সাদা পোশাকে। ৫৬.৭৩ গড়ে তার শিকার ২৩ উইকেট। ইনিংসে সেরা বোলিং ৮২ রানে ৪ উইকেট।
তবে ওয়ানডে সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর তাসকিনকে নিয়ে আলাদাভাবে ভাববে দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়াদের ধসিয়ে দিয়েছিলেন তাসকিন। তিন ম্যাচে তার শিকার ৮ উইকেট।