শেষের পাতা
পিকে হালদারসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
স্টাফ রিপোর্টার
২০২২-০৩-২৮
এনআরবি গ্লোবাল (গ্লোবাল ইসলামী) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। পরোয়ানাভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন- পিকে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রীতিশ কুমার হালদার, রাজীব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি। গতকাল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এদিন কারাগারে আটক আসামি অবন্তিকা বড়াল, শংখ ব্যাপারী, সুকুমার মৃধা, অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তাদের উপস্থিতিতে এ মামলার অভিযোগপত্র আমলে গ্রহণ করেন আদালত। গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২৫শে মে দিন ধার্য করেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দেশের চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পিকে হালদার নামে-বেনামে বিভিন্ন কোম্পানির নামে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বের করে নেন। এ টাকা আর ফেরত না আসায় ওই চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে পারছে না। প্রতিষ্ঠান চারটি হলো- ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)।
টাকা বের করার আগে শেয়ার কিনে তিনি এসব প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নেন। এ আর্থিক কেলেঙ্কারি জানাজানি হয় ২০২০ সালের শুরুতে। তিনি দেশ ছাড়েন ২০১৯ সালের শেষদিকে। পলাতক অবস্থায় ২০২০ সালের ৮ই জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
এদিন কারাগারে আটক আসামি অবন্তিকা বড়াল, শংখ ব্যাপারী, সুকুমার মৃধা, অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তাদের উপস্থিতিতে এ মামলার অভিযোগপত্র আমলে গ্রহণ করেন আদালত। গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২৫শে মে দিন ধার্য করেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দেশের চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পিকে হালদার নামে-বেনামে বিভিন্ন কোম্পানির নামে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বের করে নেন। এ টাকা আর ফেরত না আসায় ওই চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে পারছে না। প্রতিষ্ঠান চারটি হলো- ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)।
টাকা বের করার আগে শেয়ার কিনে তিনি এসব প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নেন। এ আর্থিক কেলেঙ্কারি জানাজানি হয় ২০২০ সালের শুরুতে। তিনি দেশ ছাড়েন ২০১৯ সালের শেষদিকে। পলাতক অবস্থায় ২০২০ সালের ৮ই জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে দুদক।