খেলা
ক্রিকেট কিংবদন্তি রড মার্শের পরলোকগমন
স্পোর্টস ডেস্ক
৪ মার্চ ২০২২, শুক্রবার, ১২:১২ অপরাহ্ন
সপ্তাহখানেক আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কোমায় চলে যান রড মার্শ। জীবন-মৃত্যুর লড়াইয়ে জয় পাননি ৭৪ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট কিংবদন্তি। আজ সকালে অ্যাডিলেডের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুল সময় স্ত্রী ও তিন সন্তান রেখে গেছেন মার্শ।
মার্শের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘গত সপ্তাহ থেকে আমাদের পরিবার যে পরিমাণ ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছে সে জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সপ্তাহে এই সমর্থন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে।’
মার্শের মৃত্যুতে শোক বার্তা দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এক বিবৃতিতে সিএ বলে, ‘রড মার্শের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী উইকেটরক্ষক এবং মারকুটে ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে রডের অবদান অসাধারণ। আমরা তাকে মিস করব। রডের স্ত্রী, তিন সন্তান পল, ড্যান ও জেমি এবং পরিবারবর্গের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করছি।’
ক্রিকেট তাসমানিয়া মার্শের মৃত্যুতে বিবৃতি দিয়েছে, ‘রড অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের আইকন। তার চলে যাওয়া বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য বড় ক্ষতি।’
রড মার্শের মৃত্যুতে শোক প্রকাশের জন্য পাকিস্তানে চলমান প্রথম টেস্টে কালো আর্মব্যান্ড পরে খেলতে নেমেছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট শুরুর আগে এক মিনিট নিরবতা পালন করে দু’দল।
গত ২৪শে ফেব্রুয়ারি মার্শ বুলস মাস্টার্স দাতব্য গোষ্ঠীর একটি ইভেন্টের জন্য বুন্দাবার্গে যান। পথিমধ্যে তিনি হার্ট অ্যাটাক করেন। তাৎক্ষণিকভাবে বুলস মাস্টার্সের সংগঠক জন গ্লানভিল এবং ডেভিড হিলিয়ার তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে কোমায় চলে যান রড মার্শ। এরপর তার ছেলে পল গণমাধ্যমকে জানান, তার পিতা (মার্শ) সেরে উঠবেন কি না সেটা স্পষ্ট হতে সময় লাগবে। পল বলেছিলেন, ‘তিনি এখন মৃত্যুশয্যায় রয়েছেন। এই মুহূর্তে শুধুই অপেক্ষার এবং সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাইনি আমরা।’
৯৬ টেস্ট ও ৯২ ওয়ানডে ম্যাচ খেলা রড মার্শ ব্যাট-গ্লাভস তুলে রাখেন ১৯৮৪ সালে। অবসর নেয়ার সময় টেস্টে সর্বোচ্চ ৩৫৫ ডিসমিসালের রেকর্ড গড়েছিলেন মার্শ। মারকুটে এই ব্যাটার ১৯৮২ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম উইকেটরক্ষক হিসেবে টেস্টে শতক পান। খেলা ছাড়ার পর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট একাডেমি প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন মার্শ।
মার্শের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘গত সপ্তাহ থেকে আমাদের পরিবার যে পরিমাণ ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছে সে জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সপ্তাহে এই সমর্থন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে।’
মার্শের মৃত্যুতে শোক বার্তা দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এক বিবৃতিতে সিএ বলে, ‘রড মার্শের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী উইকেটরক্ষক এবং মারকুটে ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে রডের অবদান অসাধারণ। আমরা তাকে মিস করব। রডের স্ত্রী, তিন সন্তান পল, ড্যান ও জেমি এবং পরিবারবর্গের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করছি।’
ক্রিকেট তাসমানিয়া মার্শের মৃত্যুতে বিবৃতি দিয়েছে, ‘রড অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের আইকন। তার চলে যাওয়া বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য বড় ক্ষতি।’
রড মার্শের মৃত্যুতে শোক প্রকাশের জন্য পাকিস্তানে চলমান প্রথম টেস্টে কালো আর্মব্যান্ড পরে খেলতে নেমেছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট শুরুর আগে এক মিনিট নিরবতা পালন করে দু’দল।
গত ২৪শে ফেব্রুয়ারি মার্শ বুলস মাস্টার্স দাতব্য গোষ্ঠীর একটি ইভেন্টের জন্য বুন্দাবার্গে যান। পথিমধ্যে তিনি হার্ট অ্যাটাক করেন। তাৎক্ষণিকভাবে বুলস মাস্টার্সের সংগঠক জন গ্লানভিল এবং ডেভিড হিলিয়ার তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে কোমায় চলে যান রড মার্শ। এরপর তার ছেলে পল গণমাধ্যমকে জানান, তার পিতা (মার্শ) সেরে উঠবেন কি না সেটা স্পষ্ট হতে সময় লাগবে। পল বলেছিলেন, ‘তিনি এখন মৃত্যুশয্যায় রয়েছেন। এই মুহূর্তে শুধুই অপেক্ষার এবং সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাইনি আমরা।’
৯৬ টেস্ট ও ৯২ ওয়ানডে ম্যাচ খেলা রড মার্শ ব্যাট-গ্লাভস তুলে রাখেন ১৯৮৪ সালে। অবসর নেয়ার সময় টেস্টে সর্বোচ্চ ৩৫৫ ডিসমিসালের রেকর্ড গড়েছিলেন মার্শ। মারকুটে এই ব্যাটার ১৯৮২ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম উইকেটরক্ষক হিসেবে টেস্টে শতক পান। খেলা ছাড়ার পর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট একাডেমি প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন মার্শ।