অনলাইন
সরকারি তথ্য-উপাত্ত ও বাজেটের স্বচ্ছতায় ঘাটতি আছে: সিপিডি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০২২-০২-২৪
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) মনে করে, সরকারি তথ্য-উপাত্ত ও বাজেটের হিসাবের স্বচ্ছতায় ঘাটতি আছে। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে তথ্য-উপাত্ত বা ডেটা উন্মুক্ত করার সুপারিশ করেছে সংগঠনটি। বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে ‘ফিসক্যাল ডাটা ফর পলিসি মেইকিং ইন বাংলাদেশ’ বিষয়ে সেমিনারে এ তথ্য জানায় সিপিডি।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, সদস্য, অর্থনীতিবিদ, সাবেক আমলাসহ বিশিষ্টজনরা আলোচনায় অংশ নেন। এতে বক্তব্য রাখেন সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। সঞ্চালনা করেন সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
মূল প্রবন্ধে তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, সরকারের আর্থিক খাতের তথ্য-উপাত্ত সরবরাহে বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। যথাসময়ে কোনো তথ্য পাত্তা পাওয়া যায় না। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বাজেটে কত টাকা বরাদ্দ দেয়া হয় তা জানা যায় না। এতে বলা হয়, রাজস্ব আয়ের পরিসংখ্যান নিয়ে অর্থ বিভাগ ও এনবিআরের মধ্যে গরমিল রয়েছে। ব্যাংক ঋণের তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি আছে।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিষয়ে আইএমইডির দেয়া তথ্যের সঙ্গে অর্থ বিভাগের তথ্যে মিলে নেই বলেও উল্লেখ করেন তৌফিকুল। অডিট রিপোর্ট ঠিকমতো প্রকাশ হয় না। বাজেটে বরাদ্দ দেয়া হয় তার তথ্য জানা গেলেও প্রকৃত খরচ জানা যায় না।
তথ্য উপাত্তের ঘাটতি হলে সরকারের নীতি গ্রহণে অসুবিধা হয় বলে মনে করেন জনপ্রতিনিধিরা। জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপরও গুরুত্ব দেন তারা।
আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারি হিসাব সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুস শহীদ বলেন, তথ্য-উপাত্ত একটি বড় ইস্যু এবং চ্যালেঞ্জও বটে। পর্যাপ্ত ডেটা না থাকলে কোনো কর্মকা- এগিয়ে নেয়া সম্ভব না। এর অভাবে বাজেট প্রণয়ন ব্যাহত হবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, সদস্য, অর্থনীতিবিদ, সাবেক আমলাসহ বিশিষ্টজনরা আলোচনায় অংশ নেন। এতে বক্তব্য রাখেন সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। সঞ্চালনা করেন সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
মূল প্রবন্ধে তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, সরকারের আর্থিক খাতের তথ্য-উপাত্ত সরবরাহে বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। যথাসময়ে কোনো তথ্য পাত্তা পাওয়া যায় না। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বাজেটে কত টাকা বরাদ্দ দেয়া হয় তা জানা যায় না। এতে বলা হয়, রাজস্ব আয়ের পরিসংখ্যান নিয়ে অর্থ বিভাগ ও এনবিআরের মধ্যে গরমিল রয়েছে। ব্যাংক ঋণের তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি আছে।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিষয়ে আইএমইডির দেয়া তথ্যের সঙ্গে অর্থ বিভাগের তথ্যে মিলে নেই বলেও উল্লেখ করেন তৌফিকুল। অডিট রিপোর্ট ঠিকমতো প্রকাশ হয় না। বাজেটে বরাদ্দ দেয়া হয় তার তথ্য জানা গেলেও প্রকৃত খরচ জানা যায় না।
তথ্য উপাত্তের ঘাটতি হলে সরকারের নীতি গ্রহণে অসুবিধা হয় বলে মনে করেন জনপ্রতিনিধিরা। জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপরও গুরুত্ব দেন তারা।
আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারি হিসাব সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুস শহীদ বলেন, তথ্য-উপাত্ত একটি বড় ইস্যু এবং চ্যালেঞ্জও বটে। পর্যাপ্ত ডেটা না থাকলে কোনো কর্মকা- এগিয়ে নেয়া সম্ভব না। এর অভাবে বাজেট প্রণয়ন ব্যাহত হবে।