বাংলারজমিন
মাদারীপুরে নারীকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
মাদারীপুর প্রতিনিধি
২৫ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৯:৩৪ অপরাহ্ন
মাদারীপুরের রাজৈরে রাধা রানী বৈদ্য নামে এক নারীকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মাদারীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক লাইলাতুল ফেরদাউস গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে এই আদেশ প্রদান করেন। এ সময় সাজাপ্রাপ্ত ৪ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি মামলার পর পরই দেশত্যাগ করেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ১৪ই অক্টোবর মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার আমগ্রাম এলাকার গুরুপদ বৈদ্যর স্ত্রী রাধা রানী বৈদ্যকে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অপহরণ করে। এরপরের দিন রাধা রানীর ছেলে বিষ্ণুপদ বৈদ্য ৬ জনকে আসামি করে রাজৈর থানায় একটি অপহরণ মামলা করে। মামলার ১১দিন পরে পাখুল্লা বিল থেকে রাধা রানী বৈদ্যর মস্তকবিহীন মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ২০০৩ সালের ৩০শে এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ৬ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার আসামি হলেন অশোক বৈদ্য, নরেন বৈরাগী, কালু বিশ্বাস, তরুণী বৈদ্য, বিজয় বেপারী, গৌরাঙ্গ বৈদ্য। এদের মধ্যে গৌরাঙ্গ বৈদ্য মামলা চলাকালে মৃত্যুবরণ করেন এবং আসামি বিজয় বেপারী পলাতক রয়েছে।
দীর্ঘ ২০ বছর পরে মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত ৫ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ প্রদান করে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়াও মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ জনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। নিহতের ছেলে গৌরাঙ্গ বৈদ্য রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকর করার দাবী জানিয়েছেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ১৪ই অক্টোবর মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার আমগ্রাম এলাকার গুরুপদ বৈদ্যর স্ত্রী রাধা রানী বৈদ্যকে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অপহরণ করে। এরপরের দিন রাধা রানীর ছেলে বিষ্ণুপদ বৈদ্য ৬ জনকে আসামি করে রাজৈর থানায় একটি অপহরণ মামলা করে। মামলার ১১দিন পরে পাখুল্লা বিল থেকে রাধা রানী বৈদ্যর মস্তকবিহীন মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ২০০৩ সালের ৩০শে এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ৬ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার আসামি হলেন অশোক বৈদ্য, নরেন বৈরাগী, কালু বিশ্বাস, তরুণী বৈদ্য, বিজয় বেপারী, গৌরাঙ্গ বৈদ্য। এদের মধ্যে গৌরাঙ্গ বৈদ্য মামলা চলাকালে মৃত্যুবরণ করেন এবং আসামি বিজয় বেপারী পলাতক রয়েছে।
দীর্ঘ ২০ বছর পরে মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত ৫ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ প্রদান করে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়াও মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ জনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। নিহতের ছেলে গৌরাঙ্গ বৈদ্য রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকর করার দাবী জানিয়েছেন।