দেশ বিদেশ
অল্পের জন্য রক্ষা পেলো মালয়েশিয়া অগ্রণী ব্যাংক রেমিট্যান্স হাউজ
মালয়েশিয়া সংবাদদাতা
২৫ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৯:২১ অপরাহ্ন
অল্পের জন্য সৌভাগ্যক্রমে রক্ষা পেলো মালয়েশিয়া কুয়ালালামপুরে অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংকের রেমিট্যান্স হাউজের প্রধান কার্যালয়। গত রোববার বিকাল ৫টায় রাজধানী কুয়ালালামপুরের কোতারায়া জালান তুং তাং চিয়ো চিং রোডে একটি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এই দু’তলা ভবনেই রয়েছে অগ্রণী ব্যাংকের রেমিট্যান্স হাউজ কার্যালয়। অগ্রণী ব্যাংকের পাশের রুমটি অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে প্রায় কোটি টাকার সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আগুন অগ্রণী ব্যাংকের কার্যালয়ে আসার আগে ই ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ (বোম্বা)’র ৯টি ইউনিট প্রায় ১ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এই সময় আগুন অগ্রণী ব্যাংক থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরে অবস্থান করছিল। এই ভবনের নিচতলায় ছিল মিউজিক শপ গিটার ড্রাম সহ বিভিন্ন আধুনিক বাদ্যযন্ত্রের শোরুম আর উপরের তলায় ছিল গোডাউন। তবে এক ঘণ্টার আগুনে শোরুমের আংশিক এবং গোডাউনের সম্পূর্ণ মালামাল পুড়ে গেছে। রোববার সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় আশেপাশের কিছু দোকান সহ আগুনে পুড়ে যাওয়া দোকানটিও বন্ধ ছিল। এই ভবনের সংলগ্ন রয়েছে বাংলাদেশি মার্কেট খ্যাত কোতারায়া এবং সামনে রয়েছে চেইন সুপারশপ মাইডিন। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হতে পারে বলে আশংকা করছেন ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ (বাম্বা) টিম।
কোতারায়া বাংলাদেশি মার্কেটের ব্যবসায়ী রাশেদ বাদল জানান, আগুন লাগার পরই ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেয়া হলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। পরে আরও ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ার আগেই নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। নইলে পাশের অগ্রণী ব্যাংকের রেমিট্যান্স হাউজে আগুন লেগে যেতো। কারণ আগুন তখন অগ্রণী ব্যাংক থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরত্বে ছিল।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরস্থ অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউজের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মোরশেদ রিজভী বলেন, আমাদের ভবনের পাশের রুমে আকস্মিক ভাবে আগুন লেগে চারদিকে ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এসময় বৃষ্টি থাকায় আমরা অফিসে ছিলাম। প্রথমে বুঝতে না পারলেও লোকজনের চিৎকার চেঁচামেচিতে আগুন লাগার বিষয়টি টের পাই। তারপর পুলিশ এসে আমাদের অফিস থেকে সবাইকে বের করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, আল্লাহর কাছে হাজারও শোকরিয়া কোনো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমরা নিরাপদে আছি এবং আমাদের ব্যাংকের কার্যক্রমও স্বাভাবিক আছে।
কোতারায়া বাংলাদেশি মার্কেটের ব্যবসায়ী রাশেদ বাদল জানান, আগুন লাগার পরই ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেয়া হলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। পরে আরও ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ার আগেই নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। নইলে পাশের অগ্রণী ব্যাংকের রেমিট্যান্স হাউজে আগুন লেগে যেতো। কারণ আগুন তখন অগ্রণী ব্যাংক থেকে মাত্র কয়েক মিটার দূরত্বে ছিল।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরস্থ অগ্রণী রেমিট্যান্স হাউজের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মোরশেদ রিজভী বলেন, আমাদের ভবনের পাশের রুমে আকস্মিক ভাবে আগুন লেগে চারদিকে ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এসময় বৃষ্টি থাকায় আমরা অফিসে ছিলাম। প্রথমে বুঝতে না পারলেও লোকজনের চিৎকার চেঁচামেচিতে আগুন লাগার বিষয়টি টের পাই। তারপর পুলিশ এসে আমাদের অফিস থেকে সবাইকে বের করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, আল্লাহর কাছে হাজারও শোকরিয়া কোনো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমরা নিরাপদে আছি এবং আমাদের ব্যাংকের কার্যক্রমও স্বাভাবিক আছে।