শিক্ষাঙ্গন
‘শিক্ষার্থীবান্ধব না হয়ে সরকারের তোষামোদিতে ব্যস্ত ভিসি-প্রক্টররা’
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৭:৪২ অপরাহ্ন
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সব দাবি ও অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মানববন্ধন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিকাল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘সাস্টের পাশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিপাদ্যে এই মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে ‘২৪ ছাত্র অনশনে, ভিসি এখনো সিংহাসনে’, ‘পতন চাই, পতন চাই ভিসি ফরিদের পতন চাই’ ইত্যাদি স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
এ সময় বক্তব্যকালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আনিকা আনজুম বলেন, একটা বিশ্ববিদ্যালয় দাঁড়িয়ে থাকে প্রশাসনের উপর ভর করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রক্টর, প্রভোস্টদের কাজ হলো শিক্ষার্থীদের স্বার্থরক্ষা করা, ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত রাখা। তা না করে নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তারা সরকাররের তোষামদিতে ব্যস্ত।
তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আকিফ আহমেদ প্রশ্ন রেখে বলেন, যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি তার ছাত্রদের উপর পুলিশের বা অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের আঘাত থামাতে পারে না কিংবা এর বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পান, তিনি কিভাবে আমাদের অভিভাবক হন। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের সঙ্গে প্রশাসনের যে অসহযোগিতামূলক আচরণ, সেটি বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিচ্ছবি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
শাবিপ্রবির বায়োটেক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান সিয়াম বলেন, নিজের ক্ষমতা কতটা সেটি প্রদর্শনের জন্যই শিক্ষার্থীদের উপর সহিংস আক্রমণ করেছেন শাবিপ্রবি ভিসি। তবে এর প্রতিবাদে আমদের আন্দোলন শুরু থেকেই অহিংস ছিল। আমরা আমাদের আন্দোলনকে অহিংসই রাখবো।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে ‘২৪ ছাত্র অনশনে, ভিসি এখনো সিংহাসনে’, ‘পতন চাই, পতন চাই ভিসি ফরিদের পতন চাই’ ইত্যাদি স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
এ সময় বক্তব্যকালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আনিকা আনজুম বলেন, একটা বিশ্ববিদ্যালয় দাঁড়িয়ে থাকে প্রশাসনের উপর ভর করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রক্টর, প্রভোস্টদের কাজ হলো শিক্ষার্থীদের স্বার্থরক্ষা করা, ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত রাখা। তা না করে নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তারা সরকাররের তোষামদিতে ব্যস্ত।
তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আকিফ আহমেদ প্রশ্ন রেখে বলেন, যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি তার ছাত্রদের উপর পুলিশের বা অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের আঘাত থামাতে পারে না কিংবা এর বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পান, তিনি কিভাবে আমাদের অভিভাবক হন। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের সঙ্গে প্রশাসনের যে অসহযোগিতামূলক আচরণ, সেটি বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিচ্ছবি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
শাবিপ্রবির বায়োটেক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান সিয়াম বলেন, নিজের ক্ষমতা কতটা সেটি প্রদর্শনের জন্যই শিক্ষার্থীদের উপর সহিংস আক্রমণ করেছেন শাবিপ্রবি ভিসি। তবে এর প্রতিবাদে আমদের আন্দোলন শুরু থেকেই অহিংস ছিল। আমরা আমাদের আন্দোলনকে অহিংসই রাখবো।