বিশ্বজমিন
কাতার এয়ারওয়েজের সঙ্গে ৬০০ কোটি ডলারের চুক্তি বাতিল এয়ারবাসের
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৪:৪৩ অপরাহ্ন
কাতার এয়ারওয়েজের সঙ্গে ৫০টি নতুন এ৩২১ যাত্রীবাহী জেটবিমানের জন্য ৬০০ কোটি ডলারের চুক্তি বাতিল করেছে এয়ারবাস। সম্প্রতি সরবরাহ দেয়া এ৩৫০ বিমানে পেইন্ট করা নিয়ে দুই কোম্পানির মধ্যে আইনি লড়াইয়ের ফলে এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। এয়ারবাসের সিদ্ধান্তকে যথেষ্ট অনুশোচনা ও হতাশার বলে অভিহিত করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা।
ডিসেম্বরে এয়ারবাসের বিরুদ্ধে লন্ডনে মামলা করে কাতার এয়ারওয়েজ। এয়ারবাস এ৩৫০ নিয়ে ধারাবাহিক সমস্যার অভিযোগে এই মামলা করা হয়। কাতার এয়ারওয়েজের অভিযোগ, সম্প্রতি যেসব এয়ারবাস এ৩৫০ সরবরাহ দিয়েছে এয়ারবাস, তার পেইন্ট বা রঙে ফাটল দেখা দিয়েছে। সেসব ফাটল থেকে খোসা উঠার মতো উঠে যাচ্ছে রঙ। এর ফলে প্রকাশ হয়ে পড়ছে কপারের আস্তরণ। এই কপার ব্যবহার করা হয় বজ্রপাত থেকে বিমানকে রক্ষার জন্য। এ জন্য এয়ারবাসের কাছে কমপক্ষে ৬০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। বলেছে, এ৩৫০ জেটবিমানের ৫৩টির মধ্যে ২১ টি সরবরাহ দিয়েছে এয়ারবাস। এতে যে ক্ষতি হয়েছে, পেইন্টের জন্য নিরাপত্তার যে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য ওই ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়।
এসব এয়ারবাসের জন্য দুই কোম্পানির মধ্যে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ৬৩৫ কোটি ডলারের চুক্তি হয়। রানওয়েতে দাঁড়ানো অবস্থায় এ৩৫০ এয়ারবাসের ক্ষত তুলে ধরে শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। এতে বিমানগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বর ও বৈধ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তারা। তবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এভিয়েশন সেফটি এজেন্সি নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি পর্যালোচনা করে নিরাপত্তার কোনো উদ্বেগ খুঁজে পায়নি।
তারা বলেছে, কাতার এয়ারওয়েজের এ৩৫০ বিমানগুলো দাঁড় করিয়ে রাখার কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। বৃহস্পতিবার লন্ডনের আদালতে শুনানির জন্য প্রস্তুত করা ডকুমেন্টে এসব কথা বলা হয়। এতে বিমানগুলোকে গ্রাউন্ডেড রাখার জন্য উল্টো কাতার এয়ারওয়েজকে দায়ী করেছে এয়ারবাস। শুক্রবার এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। তারা বিবৃতিতে বলেছে, বিমানের এসব ত্রুটি ছোটখাট কিছু নয়। এমন একটি ত্রুটির ফলে বিমান বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কায় থাকে। ত্রুটির যথাযথ কারণ অনুসন্ধান করে তার সন্তোষজনক জবাব আমরা এয়ারবাসের কাছে দাবি করি।
এ ঘটনায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স তদন্ত করেছে। তাতে দেখা গেছে ২০১৬ সাল থেকে এ৩৫০ বিমানে কমপক্ষে ৫টি এয়ারলাইন্সে পেইন্ট বা ত্বকে ত্রুটি দেখা দিয়েছে।
ডিসেম্বরে এয়ারবাসের বিরুদ্ধে লন্ডনে মামলা করে কাতার এয়ারওয়েজ। এয়ারবাস এ৩৫০ নিয়ে ধারাবাহিক সমস্যার অভিযোগে এই মামলা করা হয়। কাতার এয়ারওয়েজের অভিযোগ, সম্প্রতি যেসব এয়ারবাস এ৩৫০ সরবরাহ দিয়েছে এয়ারবাস, তার পেইন্ট বা রঙে ফাটল দেখা দিয়েছে। সেসব ফাটল থেকে খোসা উঠার মতো উঠে যাচ্ছে রঙ। এর ফলে প্রকাশ হয়ে পড়ছে কপারের আস্তরণ। এই কপার ব্যবহার করা হয় বজ্রপাত থেকে বিমানকে রক্ষার জন্য। এ জন্য এয়ারবাসের কাছে কমপক্ষে ৬০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। বলেছে, এ৩৫০ জেটবিমানের ৫৩টির মধ্যে ২১ টি সরবরাহ দিয়েছে এয়ারবাস। এতে যে ক্ষতি হয়েছে, পেইন্টের জন্য নিরাপত্তার যে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য ওই ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়।
এসব এয়ারবাসের জন্য দুই কোম্পানির মধ্যে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ৬৩৫ কোটি ডলারের চুক্তি হয়। রানওয়েতে দাঁড়ানো অবস্থায় এ৩৫০ এয়ারবাসের ক্ষত তুলে ধরে শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। এতে বিমানগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বর ও বৈধ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তারা। তবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এভিয়েশন সেফটি এজেন্সি নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি পর্যালোচনা করে নিরাপত্তার কোনো উদ্বেগ খুঁজে পায়নি।
তারা বলেছে, কাতার এয়ারওয়েজের এ৩৫০ বিমানগুলো দাঁড় করিয়ে রাখার কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। বৃহস্পতিবার লন্ডনের আদালতে শুনানির জন্য প্রস্তুত করা ডকুমেন্টে এসব কথা বলা হয়। এতে বিমানগুলোকে গ্রাউন্ডেড রাখার জন্য উল্টো কাতার এয়ারওয়েজকে দায়ী করেছে এয়ারবাস। শুক্রবার এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে কাতার এয়ারওয়েজ। তারা বিবৃতিতে বলেছে, বিমানের এসব ত্রুটি ছোটখাট কিছু নয়। এমন একটি ত্রুটির ফলে বিমান বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কায় থাকে। ত্রুটির যথাযথ কারণ অনুসন্ধান করে তার সন্তোষজনক জবাব আমরা এয়ারবাসের কাছে দাবি করি।
এ ঘটনায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স তদন্ত করেছে। তাতে দেখা গেছে ২০১৬ সাল থেকে এ৩৫০ বিমানে কমপক্ষে ৫টি এয়ারলাইন্সে পেইন্ট বা ত্বকে ত্রুটি দেখা দিয়েছে।