বিশ্বজমিন
ভারতে ওমিক্রন কমিউনিটি সংক্রমণ পর্যায়ে পৌঁছেছে
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৩:১৭ অপরাহ্ন

ভারতে কমিউনিটি সংক্রমণ পর্যায়ে পৌঁছেছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট। বেশ কিছু মেট্রোপলিটন এলাকায় সংক্রমণে আধিপত্য বিস্তার করেছে এই ভ্যারিয়েন্ট। নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা সূচকীয় গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সর্বশেষ বুলেটিনে এ কথা জানিয়েছে ইন্ডিয়ান সার্স-কোভ-২ জেনোমিকস কনসোর্টিয়াম (আইএনএসএসিওজি)। করোনাভাইরাস কিভাবে দেশজুড়ে ছড়ায় তা অনুধাবনে সহযোগিতা করতে যাচাই বাছাই করছে আইএনএসএসিওজি। এক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যখাতে উত্তম সেবা বা পদক্ষেপ সম্পর্কে সুপারিশ দিয়ে যাচ্ছে তারা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।
করোনা গবেষণা পরিষদ বলেছে, ভারতে করোনাভাইরাসের ওমিক্রন সাব-ভ্যারিয়েন্ট হলো বিএ.২। বিভিন্ন অঞ্চলে উল্লেখযোগ্যভাবে তা শনাক্ত করা হয়েছে। ওমিক্রনে আক্রান্তদের এখন পর্যন্ত লক্ষণগুলো অপ্রকাশিত অথবা হাল্কা। কিন্তু বর্তমান ঢেউয়ে সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি ও আইসিইউতে রোগির চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক্ষেত্রে করোনার যে হুমকির পর্যায় আছে তা অপরিবর্তিত অবস্থায় আছে। আইএনএসএসিওজি এসব কথা বলেছে তাদের ১০ই জানুয়ারির বুলেটিনে। এটা প্রকাশিত হয়েছে রোববার।
এতে বলা হয়েছে, ওমিক্রন এখন ভারতে কমিউনিটি সংক্রমণে রূপ নিয়েছে। বহু মেট্রোপলিটন এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করছে এই ভ্যারিয়েন্ট। আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সূচকীয় হারে। বিএ.২ লাইনেজ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে ভারতে। এস-জিন ড্রপআউট বেজড স্ক্রিনিংয়ে তাই অনেক আক্রান্তকে নেগেটিভ ফল দিচ্ছে। এস-জিন ড্রপআউট ওমিক্রনের মতোই একটি জেনেটিক ভ্যারিয়েশন। সম্প্রতি রিপোর্ট করা হয়েছে বি.১.৬৪০.২ লাইনেজ। এটা মনিটরিং করা হচ্ছে। এর দ্রুত বিস্তার সম্পর্কে কোনো তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই বর্তমানে এটা ‘ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন’ নয়।
করোনা গবেষণা পরিষদ বলেছে, ভারতে করোনাভাইরাসের ওমিক্রন সাব-ভ্যারিয়েন্ট হলো বিএ.২। বিভিন্ন অঞ্চলে উল্লেখযোগ্যভাবে তা শনাক্ত করা হয়েছে। ওমিক্রনে আক্রান্তদের এখন পর্যন্ত লক্ষণগুলো অপ্রকাশিত অথবা হাল্কা। কিন্তু বর্তমান ঢেউয়ে সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি ও আইসিইউতে রোগির চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক্ষেত্রে করোনার যে হুমকির পর্যায় আছে তা অপরিবর্তিত অবস্থায় আছে। আইএনএসএসিওজি এসব কথা বলেছে তাদের ১০ই জানুয়ারির বুলেটিনে। এটা প্রকাশিত হয়েছে রোববার।
এতে বলা হয়েছে, ওমিক্রন এখন ভারতে কমিউনিটি সংক্রমণে রূপ নিয়েছে। বহু মেট্রোপলিটন এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করছে এই ভ্যারিয়েন্ট। আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সূচকীয় হারে। বিএ.২ লাইনেজ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে ভারতে। এস-জিন ড্রপআউট বেজড স্ক্রিনিংয়ে তাই অনেক আক্রান্তকে নেগেটিভ ফল দিচ্ছে। এস-জিন ড্রপআউট ওমিক্রনের মতোই একটি জেনেটিক ভ্যারিয়েশন। সম্প্রতি রিপোর্ট করা হয়েছে বি.১.৬৪০.২ লাইনেজ। এটা মনিটরিং করা হচ্ছে। এর দ্রুত বিস্তার সম্পর্কে কোনো তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই বর্তমানে এটা ‘ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন’ নয়।