বাংলারজমিন
শৈলকুপায় নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ওয়ালিউল্লাহ, শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৯:২৭ অপরাহ্ন
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় গত শুক্রবার রাতে মেহেদী হাসান স্বপন (২৫) নামে আরও এক যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নটিতে খুন হলো ৫ জন। নিহত স্বপন সারুটিয়া ইউনিয়নের সারুটিয়া গ্রামের দবির উদ্দিন শেখের ছেলে। গতরাত ৯টার দিকে উপজেলার সারুটিয়া ইউনিয়নের তালতলা ব্রিজ নামক স্থানে স্বপনকে উপর্যুপরী কুপিয়ে ও পিটিয়ে ফেলে যায়। রাত ২টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেলে নেয়ার পথে তার মৃত্যু ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, বর্তমান চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান মামুন ও পরাজিত বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপুর কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতা আর হানাহানিতে লিপ্ত রয়েছে। অভিযোগ উঠেছে সারুটিয়া ইউনিয়নের তালতলা ব্রিজ নামক স্থানে মামুন চেয়ারম্যানের সমর্থকরা স্বপনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে ফরিদপুর মেডিকেলে রেফার করে। এরপর সেখানেই রাত ২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। নিহত স্বপন সারুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপুর সমর্থক ছিলেন। নিহতের মা ইয়াসমিন, চাচাতো বোন পপিসহ স্বজনদের অভিযোগ, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মামুনের নির্দেশে তার সমর্থকরা কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে । খুনের ঘটনায় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মামুন বলেন, নিহত স্বপন গতকাল তার সামাজিক দলে যোগদান করেছে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে শোনা যাচ্ছে তারাও তার দল করে। তবে অপরাধীকে কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপু জানান, নিহত স্বপন আমার সমর্থক। তাকে পরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষরা হত্যা করেছে।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলার সারুটিয়া গ্রামের স্বপন নামে একজনকে কুপিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষরা। পরে ফরিদপুর মেডিকেলে তার মৃত্যু হয়। নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার জেরে হত্যাকাণ্ড বলে পুলিশের ধারণা।
স্থানীয়রা জানায়, বর্তমান চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান মামুন ও পরাজিত বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপুর কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতা আর হানাহানিতে লিপ্ত রয়েছে। অভিযোগ উঠেছে সারুটিয়া ইউনিয়নের তালতলা ব্রিজ নামক স্থানে মামুন চেয়ারম্যানের সমর্থকরা স্বপনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে ফরিদপুর মেডিকেলে রেফার করে। এরপর সেখানেই রাত ২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। নিহত স্বপন সারুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপুর সমর্থক ছিলেন। নিহতের মা ইয়াসমিন, চাচাতো বোন পপিসহ স্বজনদের অভিযোগ, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মামুনের নির্দেশে তার সমর্থকরা কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে । খুনের ঘটনায় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মামুন বলেন, নিহত স্বপন গতকাল তার সামাজিক দলে যোগদান করেছে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে শোনা যাচ্ছে তারাও তার দল করে। তবে অপরাধীকে কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী জুলফিকার কায়সার টিপু জানান, নিহত স্বপন আমার সমর্থক। তাকে পরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষরা হত্যা করেছে।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলার সারুটিয়া গ্রামের স্বপন নামে একজনকে কুপিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষরা। পরে ফরিদপুর মেডিকেলে তার মৃত্যু হয়। নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার জেরে হত্যাকাণ্ড বলে পুলিশের ধারণা।