বাংলারজমিন
দেবিদ্বারে নৌকা সমর্থকদের হামলায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ কর্মী আহত
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২২ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৯:২৮ অপরাহ্ন
কুমিল্লার দেবিদ্বারে ইউপি নির্বাচনের প্রচারণাকে কেন্দ্র করে নৌকা মনোনীত প্রার্থীর নেতাকর্মীদের হামলায় স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রাথীর অন্তত ১২ সমর্থক আহত হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলার ধামতী ইউনিয়নের ধামতী গ্রামের (খোসকান্দি) এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতরা জানান, গতকাল বিকালে ধামতী গ্রামে স্থানীয়দের উদ্যোগে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিউদ্দিন মিঠুর নির্বাচনী মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। তৈরি করা হয় সভা মঞ্চ। খবর পেয়ে দুপুরের দিকে অনুষ্ঠান শুরুর আগেই নৌকার প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ভাই শাহপরানের নেতৃত্বে তরিকুল, মনির, রুবেল, রুহুল আমিন, সেলিম ও হালিমসহ অন্তত ৩০-৪০ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে হামলা চালিয়ে সভা মঞ্চ ও নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলে। এ সময় হামলায় আইয়ুব আলী, শরীফ, সফিকুল ইসলাম, শান্ত, জিল্লুর রহমান, বিল্লাল, ইমরান, মেহেদী, রুমান, তফাজ্জল, রাকিব মুন্সি, খোকনসহ অন্তত ১২ জন আহত হয়। এরমধ্যে গুরুতর আহত আইয়ুব আলী নামের একজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে।
হামলার বিষয়ে চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মিঠু জানান, নৌকা প্রার্থীর লোকজন তার সমর্থকদের ৩টি মোটরসাইকেল ও সভা মঞ্চ ভাঙচুর এবং ৬টি মোবাইল লুটে নেয়। নৌকা প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ভাই শাহপরানের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত এ হামলা চালায়। তিনি আরও বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের পর থেকেই নৌকা প্রার্থীর লোকজন নানাভাবে তার সমর্থক ও ভোটারদের হুমকি এবং প্রচারণায় বাধা দিয়ে আসছে। নৌকা প্রতীক ছাড়া ভোট দিলে লাশ ফেলে দেয়ারও হুমকি দেয়া হচ্ছে। তবে নৌকার প্রার্থী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘তার কোনো লোকজন এ হামলায় জড়িত নেই, কারা হামলা চালিয়েছে তাও তিনি জানেন না।’ সন্ধ্যায় দেবিদ্বার থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, হামলার বিষয়টি মৌখিকভাবে থানায় জানানো হয়েছে, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতরা জানান, গতকাল বিকালে ধামতী গ্রামে স্থানীয়দের উদ্যোগে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিউদ্দিন মিঠুর নির্বাচনী মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। তৈরি করা হয় সভা মঞ্চ। খবর পেয়ে দুপুরের দিকে অনুষ্ঠান শুরুর আগেই নৌকার প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ভাই শাহপরানের নেতৃত্বে তরিকুল, মনির, রুবেল, রুহুল আমিন, সেলিম ও হালিমসহ অন্তত ৩০-৪০ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে হামলা চালিয়ে সভা মঞ্চ ও নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলে। এ সময় হামলায় আইয়ুব আলী, শরীফ, সফিকুল ইসলাম, শান্ত, জিল্লুর রহমান, বিল্লাল, ইমরান, মেহেদী, রুমান, তফাজ্জল, রাকিব মুন্সি, খোকনসহ অন্তত ১২ জন আহত হয়। এরমধ্যে গুরুতর আহত আইয়ুব আলী নামের একজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে।
হামলার বিষয়ে চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মিঠু জানান, নৌকা প্রার্থীর লোকজন তার সমর্থকদের ৩টি মোটরসাইকেল ও সভা মঞ্চ ভাঙচুর এবং ৬টি মোবাইল লুটে নেয়। নৌকা প্রার্থী জসিম উদ্দিনের ভাই শাহপরানের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত এ হামলা চালায়। তিনি আরও বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের পর থেকেই নৌকা প্রার্থীর লোকজন নানাভাবে তার সমর্থক ও ভোটারদের হুমকি এবং প্রচারণায় বাধা দিয়ে আসছে। নৌকা প্রতীক ছাড়া ভোট দিলে লাশ ফেলে দেয়ারও হুমকি দেয়া হচ্ছে। তবে নৌকার প্রার্থী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘তার কোনো লোকজন এ হামলায় জড়িত নেই, কারা হামলা চালিয়েছে তাও তিনি জানেন না।’ সন্ধ্যায় দেবিদ্বার থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, হামলার বিষয়টি মৌখিকভাবে থানায় জানানো হয়েছে, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।