বাংলারজমিন
লাউকাঠি নদীর অবৈধ স্থাপনা অপসারণ শুরু, বিপাকে বস্তিবাসী
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
২২ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৯:২২ অপরাহ্ন
পটুয়াখালী জেলা শহরের উত্তর পাশ ঘেঁষে লাউকাঠী নদী রক্ষায় লঞ্চঘাট থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ নদীর তীরের খাস জমি উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। এতে প্রায় পাঁচ শতাধিক পরিবার তাদের কষ্টার্জিত অবকাঠামোসহ মালামাল নিয়ে বিপাকে পরেছেন। গতকাল সকালে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহিন মাহমুদ বিপুল সংখ্যক পুলিশ নিয়ে লাউকাঠী নদী রক্ষায় লঞ্চঘাটের পশ্চিম দিকে অভিযান শুরু করেন। এ অভিযান দেখে নদীর তীরের বস্তিবাসীরা নিজেরা তাদের অবকাঠামলসহ মালামাল শহীদ আলাউদ্দিন শিশু পার্ক মাঠে নিয়ে রাখতে দেখা গেছে।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহিন মাহমুদ জানান, লাউকাঠী নদী রক্ষায় নদী রক্ষা কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহের সমন্বয়ে লঞ্চঘাট থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত নদীর তীরে যাদের আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তাদের ব্যতীত সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নদী খননের কাজ শুরু করা হবে। লঞ্চঘাট থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত প্রায় ২০ একর জমিতে অবৈধ স্থাপনা রয়েছে। এ জমি উদ্ধারের কাজ অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান। এ অভিযানে বস্তিবাসী তাদের মালামাল নিয়ে পড়েছে বিপাকে। একাধিক বস্তিবাসী জানান, সরকারি জায়গায় ঘর তুলে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছি। প্রশাসনের লোকজন অভিযান করছে, তাই আমাদের ঘর-দুয়ার সরাইয়া নিতেছি। এখন আমাদের থাকার কোনো জায়গা নাই। আমাদের জন্য সরকার কিছু না করলে, আমাদের অনেক কষ্ট হবে।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহিন মাহমুদ জানান, লাউকাঠী নদী রক্ষায় নদী রক্ষা কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমূহের সমন্বয়ে লঞ্চঘাট থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত নদীর তীরে যাদের আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তাদের ব্যতীত সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নদী খননের কাজ শুরু করা হবে। লঞ্চঘাট থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত প্রায় ২০ একর জমিতে অবৈধ স্থাপনা রয়েছে। এ জমি উদ্ধারের কাজ অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান। এ অভিযানে বস্তিবাসী তাদের মালামাল নিয়ে পড়েছে বিপাকে। একাধিক বস্তিবাসী জানান, সরকারি জায়গায় ঘর তুলে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছি। প্রশাসনের লোকজন অভিযান করছে, তাই আমাদের ঘর-দুয়ার সরাইয়া নিতেছি। এখন আমাদের থাকার কোনো জায়গা নাই। আমাদের জন্য সরকার কিছু না করলে, আমাদের অনেক কষ্ট হবে।