এক্সক্লুসিভ
চোখের কালো মণি (কর্নিয়া)তে এই রোগটি হয়
কেরাটোকোনাস/কোনাকৃতি কর্নিয়া
২২ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৮:৫৭ অপরাহ্ন
সাধারণ ধারণা: ৭-২৫ বছরের মধ্যে এই রোগটি বেশি হয়।
> এই রোগে চোখের কর্নিয়া ধীরে ধীরে পাতলা হয়ে যায় এবং কোণাকার আকৃতি ধারণ করে।
> চোখের বাঁকা পাওয়ার (এসটিগ্ ম্যাটিজম) অনেক বেড়ে যায়।
> চিকিৎসা না নিলে এটি বাড়তে থাকে এবং চোখের মণি একসময় ফেটে গিয়ে ক্ষত ও দাগ হয়ে যায়।
রোগের সিম্পটম:
১. বারবার চোখের চশমা পরিবর্তন হওয়া।
২. চশমার সিলিন্ডার পাওয়ার অনেক বেশি।
৩. চশমা পরেও চোখে পুরোপুরি না দেখা।
৪. দুইটা দেখা বা ডাবল ওয়াচ।
৫. বাচ্চাদের ক্ষেত্রে চোখ অনেক বেশি চুলকানো ও সাদা অংশটি ময়লা দেখানো।
৬. মণিতে দাগ হওয়া।
কি করবেন?
এ রকম কোন সিম্পটম আপনার হলে দেরি না করে চোখের ডাক্তার দেখান। কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই আপনার রোগ নির্ণয় করা যায়। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
ইনভেস্টিগেশন:
> চোখের পেন্টাক্যাম পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও রোগের মাত্রা কতটুকু, তা সঠিকভাবে বোঝা যায়।
চিকিৎসা:
> কেরাটোকোনাস এর চিকিৎসা দু’টো ধাপে করতে হয়।
১. রোগটি বন্ধ করা, এটা যেন আর না বাড়ে। এজন্য আমরা কোলাজেন ক্রস লিনকেজ বা সিএক্সএল করি। ভিটামিন ও লেজার এর মাধ্যমে রোগটিকে বন্ধ করা হয়।
২. দৃষ্টিশক্তির উন্নতি: অনেকগুলো পদ্ধতিতে কেরাটোকোনাস এর রোগীদের দৃষ্টি ফিরিয়ে আনা যায়।
* চশমা দিয়ে চেষ্টা করা।
* সফ্ট ও হার্ড কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করা।
আধুনিক চিকিৎসা: স্ক্লেরাল (Scleral) কন্টাক্ট লেন্স।
> কর্নিয়াতে রিং পরানো।
> কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা।
কিন্তু মনে রাখতে হবে কেরাটোকোনাস এর রোগীরা ল্যাসিক করতে পারবেন না।
ডা. সারাহ্ রহমান
FRCSEd, MRCSGlasg, MRCSEd, FCPS, MCPS, FICO.
ফ্যাকো, কর্নিয়া, ট্রমা, ল্যাসিক ও রিফ্রাক্টিভ সার্জন।
যোগাযোগ: বাংলাদেশ আই হাসপাতাল অ্যান্ড ইন্সিটিটিউট।
বনানী শাখা-০১৩২৪২৫৪৯৩০
জিগাতলা শাখা-০১৭০৭০৮১৪৯৯
> এই রোগে চোখের কর্নিয়া ধীরে ধীরে পাতলা হয়ে যায় এবং কোণাকার আকৃতি ধারণ করে।
> চোখের বাঁকা পাওয়ার (এসটিগ্ ম্যাটিজম) অনেক বেড়ে যায়।
> চিকিৎসা না নিলে এটি বাড়তে থাকে এবং চোখের মণি একসময় ফেটে গিয়ে ক্ষত ও দাগ হয়ে যায়।
রোগের সিম্পটম:
১. বারবার চোখের চশমা পরিবর্তন হওয়া।
২. চশমার সিলিন্ডার পাওয়ার অনেক বেশি।
৩. চশমা পরেও চোখে পুরোপুরি না দেখা।
৪. দুইটা দেখা বা ডাবল ওয়াচ।
৫. বাচ্চাদের ক্ষেত্রে চোখ অনেক বেশি চুলকানো ও সাদা অংশটি ময়লা দেখানো।
৬. মণিতে দাগ হওয়া।
কি করবেন?
এ রকম কোন সিম্পটম আপনার হলে দেরি না করে চোখের ডাক্তার দেখান। কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই আপনার রোগ নির্ণয় করা যায়। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
ইনভেস্টিগেশন:
> চোখের পেন্টাক্যাম পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও রোগের মাত্রা কতটুকু, তা সঠিকভাবে বোঝা যায়।
চিকিৎসা:
> কেরাটোকোনাস এর চিকিৎসা দু’টো ধাপে করতে হয়।
১. রোগটি বন্ধ করা, এটা যেন আর না বাড়ে। এজন্য আমরা কোলাজেন ক্রস লিনকেজ বা সিএক্সএল করি। ভিটামিন ও লেজার এর মাধ্যমে রোগটিকে বন্ধ করা হয়।
২. দৃষ্টিশক্তির উন্নতি: অনেকগুলো পদ্ধতিতে কেরাটোকোনাস এর রোগীদের দৃষ্টি ফিরিয়ে আনা যায়।
* চশমা দিয়ে চেষ্টা করা।
* সফ্ট ও হার্ড কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করা।
আধুনিক চিকিৎসা: স্ক্লেরাল (Scleral) কন্টাক্ট লেন্স।
> কর্নিয়াতে রিং পরানো।
> কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা।
কিন্তু মনে রাখতে হবে কেরাটোকোনাস এর রোগীরা ল্যাসিক করতে পারবেন না।
ডা. সারাহ্ রহমান
FRCSEd, MRCSGlasg, MRCSEd, FCPS, MCPS, FICO.
ফ্যাকো, কর্নিয়া, ট্রমা, ল্যাসিক ও রিফ্রাক্টিভ সার্জন।
যোগাযোগ: বাংলাদেশ আই হাসপাতাল অ্যান্ড ইন্সিটিটিউট।
বনানী শাখা-০১৩২৪২৫৪৯৩০
জিগাতলা শাখা-০১৭০৭০৮১৪৯৯