বাংলারজমিন
রংপুরে করোনার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
২২ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৮:৪৪ অপরাহ্ন
রংপুর বিভাগে হু-হু করে বাড়ছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় এ বিভাগে নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার শতকরা ২৮ দশমিক ৯২ ভাগ। চলমান ঊর্ধ্বমূখী সংক্রমণে গত দু’সপ্তাহে এ বিভাগে কেউ করোনায় মারা যাননি।
গতকাল রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলমান ঢেউয়ে রংপুর বিভাগে করোনা সংক্রমণের সূচক ঊর্ধ্বমুখী। এ বিভাগে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়িয়েছে দিনাজপুরে। গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর বিভাগে পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন পদ্ধতিতে ৫৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ১৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়। বিভাগের ৮ জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি শতকরা ৪১ দশমিক ৪ ভাগ শনাক্তের হার দিনাজপুরে। এ জেলায় ১৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া এ বিভাগে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ জেলার হাসপাতালগুলোতে সাধারণ শয্যায় ২৯, আইসিইউতে ৮ ও এইচডিইউতে ৩ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৩ জন করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন। এদিকে করোনার সংক্রমণ বাড়লেও রংপুরে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়েনি। মাস্কবিহীন চলাফেরা, স্বাস্থ্যবিধি না মানার ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এর সংক্রমণ। করোনা মোকাবিলায় বিগত সময়ের মতো প্রশাসনকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন সচেতনরা। রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আবু জাকিরুল ইসলাম লেলিন বলেন, দেশব্যাপী করোনার সংক্রমণ বাড়ার ফলে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে। রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে। আশাকরি স্বাস্থ্য বিভাগ সফলতার সঙ্গে চলমান ঢেউ মোকাবিলা করতে পারবে।
গতকাল রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলমান ঢেউয়ে রংপুর বিভাগে করোনা সংক্রমণের সূচক ঊর্ধ্বমুখী। এ বিভাগে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়িয়েছে দিনাজপুরে। গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর বিভাগে পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন পদ্ধতিতে ৫৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ১৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়। বিভাগের ৮ জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি শতকরা ৪১ দশমিক ৪ ভাগ শনাক্তের হার দিনাজপুরে। এ জেলায় ১৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া এ বিভাগে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ জেলার হাসপাতালগুলোতে সাধারণ শয্যায় ২৯, আইসিইউতে ৮ ও এইচডিইউতে ৩ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৩ জন করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন। এদিকে করোনার সংক্রমণ বাড়লেও রংপুরে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়েনি। মাস্কবিহীন চলাফেরা, স্বাস্থ্যবিধি না মানার ফলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এর সংক্রমণ। করোনা মোকাবিলায় বিগত সময়ের মতো প্রশাসনকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন সচেতনরা। রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আবু জাকিরুল ইসলাম লেলিন বলেন, দেশব্যাপী করোনার সংক্রমণ বাড়ার ফলে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে। রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে। আশাকরি স্বাস্থ্য বিভাগ সফলতার সঙ্গে চলমান ঢেউ মোকাবিলা করতে পারবে।