বাংলারজমিন
নকল প্রসাধনীতে সয়লাব খুলনার বাজার
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২২ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৭:৪৬ অপরাহ্ন
প্যাকেট, টিউব, রঙ সবই আসলের মতো। এসব মোড়কের গায়ে বিএসটিআই, মেয়াদ, উৎপাদন তারিখ ও ব্যাচ নম্বর ও খুচরা মূল্য যথারীতি লেখা থাকে। দেখে বোঝার উপায় নেই আসল নাকি নকল পণ্য। এসব প্রসাধনী শোভা পাচ্ছে খুলনা মহানগরীর নামিদামি শপিংমল হতে শুরু করে ফুটপাতের দোকান পর্যন্ত। অল্প বিনিয়োগে অধিক লাভে সহজলভ্যতায় চুপিসারে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ হকারদের দিয়ে শহরের ভেতরে আর শহরের বাইরের অঞ্চলগুলোর বিভিন্ন দোকানে এসব নকল প্রসাধনী পণ্য বিক্রি করে যেন রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে উঠছেন।
চর্ম বিশেষজ্ঞ সূত্রে জানা যায়, নকল প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারে ত্বকের সমস্যা জটিল হয়, দেহে ছড়িয়ে পড়ে নানা ধরনের রোগ। এসব তৈরিতে এসিড, পানি, মোম, সুগন্ধি ও পারফিউমের মাত্রাধিক প্রয়োগ হয়। যার ফলে মেছতা, ব্রণ, ফাঙ্গাস জাতীয় রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। মার্কারিযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহারে সরাসরি স্কীন ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে। নকল প্রসাধনী তৈরিতে নিম্নমানের ভেজাল সামগ্রী ব্যবহার করায় চুলকানি, ফোস্কা, ত্বকের প্রদাহ, সংক্রমণ এসব নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। একইসঙ্গে নকল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বকের সাধারণ লাবণ্য বা উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়, প্রাথমিকভাবে ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট ডারমাটাইসিস হয়। এতে চামড়া লাল হয়ে যায়, যা পরবর্তী হসপড এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার তৈরি করে। পাশাপাশি ত্বকে দানা, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও চোখ জ্বালাপোড়াসহ অন্যান্য রোগের উপদ্রব বাড়িয়ে তোলো। সরজমিন নগরীর শিববাড়ী, ডাকবাংলো, পাওয়ার হাউজ, ফেরিঘাট, ময়লাপোতা মোড়, সাতরাস্তা, পিটিআই মোড়, টুটপাড়া কবরখানা মোড়, রূপসা, গল্লামারী, জোড়াগেট, বয়রা, বৈকালী, খালিশপুর, দৌলতপুর, ফুলবাড়ীগেট, শিরোমনিসহ নগরীর বিভিন্ন বাজারগুলোতে পাইকারী ও খুচরা বিক্রি হচ্ছে এ সকল পণ্য। একাধিক প্রসাধনী ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সরাসরি কোম্পানির প্রতিনিধি নিকট হতে বিভিন্ন প্রসাধনী সরবরাহ করে থাকেন। এই সকল প্রসাধনীর মধ্যে হয়েছে হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, প্যান্টিন, গার্নিয়ার শ্যাম্পু, গার্নিয়ার, ডাভ, নিভিয়া, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি, মেরিল ক্রীম, বিভিন্ন ব্রান্ডের লিপস্টিক ও লোশন। তাদের মতে এই প্রসাধনী যেহেতু সরাসরি কোম্পনির মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে সেহেতু নকলের কোনোই সুযোগ নেই।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রসাধনী ব্যবসায়ী জানান, ঢাকায় প্রচুর পরিমাণে নকল ফর্সাকারী ক্রীম তৈরি হয়ে থাকে। আর এসব প্রসাধনী ছড়িয়ে পড়ছে পাড়া-মহল্লার দোকান এবং গ্রাম ও মফস্বলের বাজারে। আমার দোকানে ফর্সাকারী ক্রীম কিনতে আসলে ক্রেতাদের বলি না মাখলে কিন্তু কালো হয়ে যাবেন এবং এটা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তবুও তারা নাছড়বান্দা কিনবে তো কিনবেই। আমরাও অপরাধের বাইরে নই, জানা সত্ত্বেও বিক্রি করি। এ ব্যাপারে চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শেখ আখতার-উজ-জামান নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করায় চুলকানি, ফোস্কা পড়া, ত্বকের প্রদাহ, সংক্রমণ এসব নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। প্রাথমিকভাবে ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট ডারমাটাইসিস হয়। এতে চামড়া লাল হয়ে যায়, যা পরবর্তী হসপড এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার তৈরি করে। পাশাপাশি ত্বকে দানা, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও চোখ জ্বালাপোড়াসহ অন্যান্য রোগের উপদ্রব বাড়িয়ে তোলো।
চর্ম বিশেষজ্ঞ সূত্রে জানা যায়, নকল প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারে ত্বকের সমস্যা জটিল হয়, দেহে ছড়িয়ে পড়ে নানা ধরনের রোগ। এসব তৈরিতে এসিড, পানি, মোম, সুগন্ধি ও পারফিউমের মাত্রাধিক প্রয়োগ হয়। যার ফলে মেছতা, ব্রণ, ফাঙ্গাস জাতীয় রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। মার্কারিযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহারে সরাসরি স্কীন ক্যান্সারের আশঙ্কা থাকে। নকল প্রসাধনী তৈরিতে নিম্নমানের ভেজাল সামগ্রী ব্যবহার করায় চুলকানি, ফোস্কা, ত্বকের প্রদাহ, সংক্রমণ এসব নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। একইসঙ্গে নকল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বকের সাধারণ লাবণ্য বা উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়, প্রাথমিকভাবে ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট ডারমাটাইসিস হয়। এতে চামড়া লাল হয়ে যায়, যা পরবর্তী হসপড এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার তৈরি করে। পাশাপাশি ত্বকে দানা, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও চোখ জ্বালাপোড়াসহ অন্যান্য রোগের উপদ্রব বাড়িয়ে তোলো। সরজমিন নগরীর শিববাড়ী, ডাকবাংলো, পাওয়ার হাউজ, ফেরিঘাট, ময়লাপোতা মোড়, সাতরাস্তা, পিটিআই মোড়, টুটপাড়া কবরখানা মোড়, রূপসা, গল্লামারী, জোড়াগেট, বয়রা, বৈকালী, খালিশপুর, দৌলতপুর, ফুলবাড়ীগেট, শিরোমনিসহ নগরীর বিভিন্ন বাজারগুলোতে পাইকারী ও খুচরা বিক্রি হচ্ছে এ সকল পণ্য। একাধিক প্রসাধনী ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সরাসরি কোম্পানির প্রতিনিধি নিকট হতে বিভিন্ন প্রসাধনী সরবরাহ করে থাকেন। এই সকল প্রসাধনীর মধ্যে হয়েছে হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, প্যান্টিন, গার্নিয়ার শ্যাম্পু, গার্নিয়ার, ডাভ, নিভিয়া, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি, মেরিল ক্রীম, বিভিন্ন ব্রান্ডের লিপস্টিক ও লোশন। তাদের মতে এই প্রসাধনী যেহেতু সরাসরি কোম্পনির মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে সেহেতু নকলের কোনোই সুযোগ নেই।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রসাধনী ব্যবসায়ী জানান, ঢাকায় প্রচুর পরিমাণে নকল ফর্সাকারী ক্রীম তৈরি হয়ে থাকে। আর এসব প্রসাধনী ছড়িয়ে পড়ছে পাড়া-মহল্লার দোকান এবং গ্রাম ও মফস্বলের বাজারে। আমার দোকানে ফর্সাকারী ক্রীম কিনতে আসলে ক্রেতাদের বলি না মাখলে কিন্তু কালো হয়ে যাবেন এবং এটা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তবুও তারা নাছড়বান্দা কিনবে তো কিনবেই। আমরাও অপরাধের বাইরে নই, জানা সত্ত্বেও বিক্রি করি। এ ব্যাপারে চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শেখ আখতার-উজ-জামান নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করায় চুলকানি, ফোস্কা পড়া, ত্বকের প্রদাহ, সংক্রমণ এসব নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। প্রাথমিকভাবে ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট ডারমাটাইসিস হয়। এতে চামড়া লাল হয়ে যায়, যা পরবর্তী হসপড এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার তৈরি করে। পাশাপাশি ত্বকে দানা, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও চোখ জ্বালাপোড়াসহ অন্যান্য রোগের উপদ্রব বাড়িয়ে তোলো।