দেশ বিদেশ
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা
নারীদের নজর কেড়েছে অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি বাহারি পণ্যে
জয়নাল আবেদীন জয়, রূপগঞ্জ থেকে
২১ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার, ৯:২৮ অপরাহ্ন
বাণিজ্যমেলার স্থায়ী ভেন্যু পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না এক্সিবিশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ২৬তম আসরের শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে। মেলায় এখন অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি গৃহস্থালি বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীর দিকে ঝুঁঁকছেন নারী ক্রেতারা। অন্যদিনের তুলনায় মেলার ২০তম দিন বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে দর্শনার্থীদের পদচারণা ছিল চোখে পড়ার মতো। স্টলগুলোতে নারীদের ভিড় বেশি ছিল।
বাণিজ্যমেলা ঘুরে দেখা যায়, পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকেই এসেছেন পছন্দের জিনিস কিনতে। মেলায় প্লাস্টিক পণ্য, অ্যালুমিনিয়ামের গৃহস্থালি (ক্রোকারিজ), ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকসের স্টলগুলোতে নারী ক্রেতাদের ভিড় বেশি। বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীতে বিশেষ ছাড় দেয়ায় আগের চেয়ে বেচাকেনা বেড়েছে অনেক। বেচাকেনা বাড়ায় বিক্রেতাদের মধ্যে অনেকটা প্রাণচাঞ্চল্য দেখা গেছে। গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে আসা গৃহিণী আফরোজা বেগম বলেন, আগে ঢাকায় মেলা হতো। আমরা যেতে পারতাম না। পূর্বাচলে মেলা হওয়ায় আমরা আসতে পারছি। পরিবেশও অনেক ভালো। মেলায় অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি বাহারি ডিজাইনের গৃহস্থালি পণ্য সামগ্রী পাওয়া যায়। তা ব্যতিক্রম, দৃষ্টিনন্দন ও মানের দিক দিয়ে সেরা। কেনাকাটায় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছি। কাঞ্চন থেকে আসা মমতাজ আক্তার মম বলেন, অ্যালুমিনিয়ামের সামগ্রীগুলো বেশ নজর কাড়ছে। এর সঙ্গে ইমিটেশনের গয়নাগুলো শাড়ি বা থ্রি-পিস মানসই করে পরলে অনেক বেশি ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হয়। রূপগঞ্জের হারিন্দা থেকে ইলা আক্তার বলেন, বাণিজ্যমেলায় এবার সবচেয়ে বেশি আর্কষণ হচ্ছে- অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্য, ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকস, শাড়ি, থ্রি-পিস ও জুতার স্টলগুলো। মেলায় এসেছে বাহারি রঙের বিভিন্ন দেশীয় শাড়ি, থ্রি-পিস, কসমেটিকস ও ইমিটেশনের গয়না। দিল্লি অ্যালুমিনিয়ামের দোকানদার জাহিদ হাসান বলেন, মেলায় আমাদের দু’টি স্টল রয়েছে। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি গৃহস্থালি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সামগ্রী এখানে বিক্রি হয়। এজন্য আমাদের এখানে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতার সংখ্যা বেশি। আগের চেয়ে বেচাকেনা বেশ ভালো। তবে মেলার সময় বাড়ালে আমাদের অনেক উপকার হতো। কে কে জুয়েলারির দোকানদার ইমরান বলেন, বেচাকেনা এখন ভালো। জায়গাটা নতুন। রাস্তাঘাটও ভালো না। তবে আগামী বছর এখানে মেলা পুরোদমে জমবে। এসকেবি কোকারিজের দোকানদার মশিউর রহমান বলেন, বিভিন্ন পণ্যের ওপর ডিসকাউন্ট দেয়ায় আগের চেয়ে ক্রেতা বেড়েছে, বেড়েছ বেচাকেনা।
এ ব্যাপারে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এর সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, মেলায় নারী ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মেলায় প্রবেশ করানো হচ্ছে দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দিতে আমরা সদা প্রস্তুত। মেলায় গেটে চেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। টিকিট কাটার পর সারিবদ্ধভাবে সবাই মেলায় প্রবেশ করছে। এ ছাড়া আমাদের নারী পুলিশও নিয়োজিত রয়েছে। আশা করি কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে না।
বাণিজ্যমেলা ঘুরে দেখা যায়, পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকেই এসেছেন পছন্দের জিনিস কিনতে। মেলায় প্লাস্টিক পণ্য, অ্যালুমিনিয়ামের গৃহস্থালি (ক্রোকারিজ), ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকসের স্টলগুলোতে নারী ক্রেতাদের ভিড় বেশি। বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীতে বিশেষ ছাড় দেয়ায় আগের চেয়ে বেচাকেনা বেড়েছে অনেক। বেচাকেনা বাড়ায় বিক্রেতাদের মধ্যে অনেকটা প্রাণচাঞ্চল্য দেখা গেছে। গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে আসা গৃহিণী আফরোজা বেগম বলেন, আগে ঢাকায় মেলা হতো। আমরা যেতে পারতাম না। পূর্বাচলে মেলা হওয়ায় আমরা আসতে পারছি। পরিবেশও অনেক ভালো। মেলায় অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি বাহারি ডিজাইনের গৃহস্থালি পণ্য সামগ্রী পাওয়া যায়। তা ব্যতিক্রম, দৃষ্টিনন্দন ও মানের দিক দিয়ে সেরা। কেনাকাটায় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছি। কাঞ্চন থেকে আসা মমতাজ আক্তার মম বলেন, অ্যালুমিনিয়ামের সামগ্রীগুলো বেশ নজর কাড়ছে। এর সঙ্গে ইমিটেশনের গয়নাগুলো শাড়ি বা থ্রি-পিস মানসই করে পরলে অনেক বেশি ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হয়। রূপগঞ্জের হারিন্দা থেকে ইলা আক্তার বলেন, বাণিজ্যমেলায় এবার সবচেয়ে বেশি আর্কষণ হচ্ছে- অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্য, ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকস, শাড়ি, থ্রি-পিস ও জুতার স্টলগুলো। মেলায় এসেছে বাহারি রঙের বিভিন্ন দেশীয় শাড়ি, থ্রি-পিস, কসমেটিকস ও ইমিটেশনের গয়না। দিল্লি অ্যালুমিনিয়ামের দোকানদার জাহিদ হাসান বলেন, মেলায় আমাদের দু’টি স্টল রয়েছে। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি গৃহস্থালি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সামগ্রী এখানে বিক্রি হয়। এজন্য আমাদের এখানে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতার সংখ্যা বেশি। আগের চেয়ে বেচাকেনা বেশ ভালো। তবে মেলার সময় বাড়ালে আমাদের অনেক উপকার হতো। কে কে জুয়েলারির দোকানদার ইমরান বলেন, বেচাকেনা এখন ভালো। জায়গাটা নতুন। রাস্তাঘাটও ভালো না। তবে আগামী বছর এখানে মেলা পুরোদমে জমবে। এসকেবি কোকারিজের দোকানদার মশিউর রহমান বলেন, বিভিন্ন পণ্যের ওপর ডিসকাউন্ট দেয়ায় আগের চেয়ে ক্রেতা বেড়েছে, বেড়েছ বেচাকেনা।
এ ব্যাপারে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এর সচিব ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, মেলায় নারী ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মেলায় প্রবেশ করানো হচ্ছে দর্শনার্থীদের। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দিতে আমরা সদা প্রস্তুত। মেলায় গেটে চেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। টিকিট কাটার পর সারিবদ্ধভাবে সবাই মেলায় প্রবেশ করছে। এ ছাড়া আমাদের নারী পুলিশও নিয়োজিত রয়েছে। আশা করি কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে না।